বাংলারজমিন
গাজীপুরে ভিন্ন ধরনের পিঠা উৎসব
স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর থেকে
২১ জানুয়ারি ২০২২, শুক্রবার, ৯:০৭ অপরাহ্ন
‘খাওয়া তো দূরের কথা এত পিঠার নামও আমি আগে কখনো শুনিনি, একরকম পিঠা নিয়ে এসে নানারকম পিঠা খেলাম, অনেক নতুন নতুন পিঠার নাম জানলাম। আমি অভিভূত।’ দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী জেসমিন আক্তার মনি এভাবেই তার অনুভূতি ব্যক্ত করেছে।
চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী আদিনা সোমনা তাসফিয়া বলেছে, ‘তিন প্রকারের পিঠা নিয়ে এসে অনেক ধরনের পিঠা খেয়েছি, অনেক নতুন পিঠা চিনেছি।’ গাজীপুর সদর উপজেলার নয়নপুর এলাকার ইকবাল সিদ্দিকী কলেজ ক্যাম্পাসে বৃহস্পতিবার সকালে অনুষ্ঠিত এক ভিন্ন ধরনের পিঠা উৎসবে অংশগ্রহণ করে শিক্ষার্থীরা এভাবেই তাদের মনের কথা প্রকাশ করেছে। ব্যতিক্রমী এই পিঠা উৎসবে কোনো পিঠাই অর্থের বিনিময়ে বিক্রি হয়নি।
গতকাল সকালে ইকবাল সিদ্দিকী এডুকেশন সোসাইটি পরিচালিত ইকবাল সিদ্দিকী স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কচিকাঁচা একাডেমি ও নয়নপুর এন এস আদর্শ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী-শিক্ষক-অভিভাবকদের তৈরি বাহারি পিঠা নিয়ে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়।
এই উৎসবে পাটিসাপটা পিঠা, ভাঁপা পিঠা, নকশি পিঠা, মাংস পুলি, দুধ পুলি, নারকেল পুলি, দুধচিতই, দুধপোয়া, ঝালপোয়া, মালপোয়া, সেমাই পিঠা, ডিম পিঠা, মাংস-ঝাল পিঠা, লবঙ্গ লতিকা পিঠা, জামাই পিঠা, রুট পিঠা, থামি পিঠা, অঙ্কন পিঠা, চিরুনি পিঠা, ঝিনুক পিঠা, দুধ গুগল, বিস্কুট পিঠা, সমুচা পিঠা, ছিটা পিঠা এবং সুজির হালুয়া। এমন বাহারি নামের হরেকরকম পিঠার সমারোহ ছিল উৎসবে।
ব্যতিক্রমী এই পিঠা উৎসবে বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীদের শ্রেণিভিত্তিক ১৫টি স্টলে কোনো পিঠা অর্থের বিনিময়ে বিক্রি হয়নি। শিক্ষার্থী-শিক্ষক-অভিভাবকরা পিঠা স্টলে জমা করে শুভেচ্ছা কুপন সংগ্রহ করে এবং সেই কুপন যেকোনো স্টলে জমা দিয়ে তাদের পছন্দমতো প্রত্যেক পদের পিঠার স্বাদ গ্রহণ করতে পেরেছে।
তরুণ প্রজন্মকে বাঙালির ঐতিহ্যবাহী নানান রকম পিঠাপুলির সঙ্গে পরিচিত করানোর উদ্দেশ্যে আয়োজিত এই পিঠা উৎসবের উদ্বোধন করেন জেলার প্রবীণ শিক্ষক সুনীল চন্দ্র সেন।
উৎসবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুধু প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত ছিল। স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনের স্বার্থে এ উৎসবে নিয়মিত শিক্ষার্থী, তাদের অভিভাবক ও শিক্ষক ছাড়া অন্যদের অংশগ্রহণ করতে দেয়া হয়নি।
চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী আদিনা সোমনা তাসফিয়া বলেছে, ‘তিন প্রকারের পিঠা নিয়ে এসে অনেক ধরনের পিঠা খেয়েছি, অনেক নতুন পিঠা চিনেছি।’ গাজীপুর সদর উপজেলার নয়নপুর এলাকার ইকবাল সিদ্দিকী কলেজ ক্যাম্পাসে বৃহস্পতিবার সকালে অনুষ্ঠিত এক ভিন্ন ধরনের পিঠা উৎসবে অংশগ্রহণ করে শিক্ষার্থীরা এভাবেই তাদের মনের কথা প্রকাশ করেছে। ব্যতিক্রমী এই পিঠা উৎসবে কোনো পিঠাই অর্থের বিনিময়ে বিক্রি হয়নি।
গতকাল সকালে ইকবাল সিদ্দিকী এডুকেশন সোসাইটি পরিচালিত ইকবাল সিদ্দিকী স্কুল অ্যান্ড কলেজ, কচিকাঁচা একাডেমি ও নয়নপুর এন এস আদর্শ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী-শিক্ষক-অভিভাবকদের তৈরি বাহারি পিঠা নিয়ে এ উৎসবের আয়োজন করা হয়।
এই উৎসবে পাটিসাপটা পিঠা, ভাঁপা পিঠা, নকশি পিঠা, মাংস পুলি, দুধ পুলি, নারকেল পুলি, দুধচিতই, দুধপোয়া, ঝালপোয়া, মালপোয়া, সেমাই পিঠা, ডিম পিঠা, মাংস-ঝাল পিঠা, লবঙ্গ লতিকা পিঠা, জামাই পিঠা, রুট পিঠা, থামি পিঠা, অঙ্কন পিঠা, চিরুনি পিঠা, ঝিনুক পিঠা, দুধ গুগল, বিস্কুট পিঠা, সমুচা পিঠা, ছিটা পিঠা এবং সুজির হালুয়া। এমন বাহারি নামের হরেকরকম পিঠার সমারোহ ছিল উৎসবে।
ব্যতিক্রমী এই পিঠা উৎসবে বিভিন্ন শ্রেণির শিক্ষার্থীদের শ্রেণিভিত্তিক ১৫টি স্টলে কোনো পিঠা অর্থের বিনিময়ে বিক্রি হয়নি। শিক্ষার্থী-শিক্ষক-অভিভাবকরা পিঠা স্টলে জমা করে শুভেচ্ছা কুপন সংগ্রহ করে এবং সেই কুপন যেকোনো স্টলে জমা দিয়ে তাদের পছন্দমতো প্রত্যেক পদের পিঠার স্বাদ গ্রহণ করতে পেরেছে।
তরুণ প্রজন্মকে বাঙালির ঐতিহ্যবাহী নানান রকম পিঠাপুলির সঙ্গে পরিচিত করানোর উদ্দেশ্যে আয়োজিত এই পিঠা উৎসবের উদ্বোধন করেন জেলার প্রবীণ শিক্ষক সুনীল চন্দ্র সেন।
উৎসবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুধু প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য প্রবেশাধিকার সংরক্ষিত ছিল। স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনের স্বার্থে এ উৎসবে নিয়মিত শিক্ষার্থী, তাদের অভিভাবক ও শিক্ষক ছাড়া অন্যদের অংশগ্রহণ করতে দেয়া হয়নি।
প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]