প্রথম পাতা
ডিসি সম্মেলনে প্রস্তাব
জাতিসংঘ মিশনে যেতে চান ক্যাডার কর্মকর্তারা
স্টাফ রিপোর্টার
২০ জানুয়ারি ২০২২, বৃহস্পতিবার, ৯:৪১ অপরাহ্ন
জাতিসংঘ মিশনে বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টির প্রস্তাব এসেছে চলমান জেলা প্রশাসক (ডিসি) সম্মেলন থেকে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত আলোচনার জন্য লিখিত এ প্রস্তাব দেন রংপুরের বিভাগীয় কমিশনার। এর যুক্তি হিসেবে বলা হয়, বর্তমানে জাতিসংঘ মিশনে সেনা, নৌ, বিমানবাহিনীসহ পুলিশ ও আনসার সদস্যরা কাজ করছেন। এ বিষয়ে আন্তঃবাহিনী সমন্বয়ের প্রয়োজন আছে।
গতকাল রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত আলোচনা শেষে সাংবাদিকেরা এ প্রস্তাবের বিষয়ে জানতে চাইলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কেএম আলী আজম বলেন, ইউএন মিশনের বিষয়টি নির্ভর করে যে দেশে ইউএন মিশন যাবে এবং সেখানে ইউএন’র তরফ থেকে চাহিদার ওপর ভিত্তি করে। যেসব দেশের লোকজন ইউএন মিশনে বেশি কাজ করেন, সেসব দেশের লোকজন এ সুযোগ-সুবিধাগুলো পান। এ বিষয়ে জাতিসংঘের স্থায়ী প্রতিনিধি এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে পত্র দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন ছড়িয়ে পড়ায় সর্বোচ্চ সতর্কতা মানার পরামর্শ দেয়া হয়েছে ডিসিদের। এ বিষয়ে জনপ্রশাসন সচিব বলেন, ওমিক্রন খুব বেশি ছড়াচ্ছে। ডিসিরা আগে যেমন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন, আগের মতো এখনো সর্বোচ্চ সতর্ক থেকে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে জেলা পর্যায়ে যাতে সব কার্যক্রম পরিচালিত হয়, এর জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।
তিনটি বিভাগে সরকারি কর্মচারীদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণের প্রস্তাবে সম্মতি দেয়া হয়েছে বলে জানান জনপ্রশাসন সিনিয়র সচিব। এ সম্পর্কে তিনি বলেন, বিভাগীয় পর্যায়ে সরকারি কর্মচারীদের জন্য হাসপাতাল বানাতে আমরা তিন বিভাগ থেকে প্রস্তাব পেয়েছি। ইতিমধ্যে বিভাগীয় পর্যায়ে হাসপাতাল নির্মাণের জন্য প্রধানমন্ত্রী নীতিগত সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। যে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব আমরা পেয়েছি, তার পরিপ্রেক্ষিতে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি, এটি নির্মাণ করার জন্য। কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
করোনা মহামারির মধ্যে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলেও জানান আলী আজম। তিনি বলেন, ‘ওমিক্রন এসেছে। খুব বেশি ছড়াচ্ছে। ডিসিরা আগে যেমন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন, আগের মতো এখনো সর্বোচ্চ সতর্ক থেকে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে জেলা পর্যায়ে যাতে সব কার্যক্রম পরিচালিত হয় সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।’
গতকাল রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত আলোচনা শেষে সাংবাদিকেরা এ প্রস্তাবের বিষয়ে জানতে চাইলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব কেএম আলী আজম বলেন, ইউএন মিশনের বিষয়টি নির্ভর করে যে দেশে ইউএন মিশন যাবে এবং সেখানে ইউএন’র তরফ থেকে চাহিদার ওপর ভিত্তি করে। যেসব দেশের লোকজন ইউএন মিশনে বেশি কাজ করেন, সেসব দেশের লোকজন এ সুযোগ-সুবিধাগুলো পান। এ বিষয়ে জাতিসংঘের স্থায়ী প্রতিনিধি এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে পত্র দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন ছড়িয়ে পড়ায় সর্বোচ্চ সতর্কতা মানার পরামর্শ দেয়া হয়েছে ডিসিদের। এ বিষয়ে জনপ্রশাসন সচিব বলেন, ওমিক্রন খুব বেশি ছড়াচ্ছে। ডিসিরা আগে যেমন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন, আগের মতো এখনো সর্বোচ্চ সতর্ক থেকে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে জেলা পর্যায়ে যাতে সব কার্যক্রম পরিচালিত হয়, এর জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বলা হয়েছে।
তিনটি বিভাগে সরকারি কর্মচারীদের জন্য হাসপাতাল নির্মাণের প্রস্তাবে সম্মতি দেয়া হয়েছে বলে জানান জনপ্রশাসন সিনিয়র সচিব। এ সম্পর্কে তিনি বলেন, বিভাগীয় পর্যায়ে সরকারি কর্মচারীদের জন্য হাসপাতাল বানাতে আমরা তিন বিভাগ থেকে প্রস্তাব পেয়েছি। ইতিমধ্যে বিভাগীয় পর্যায়ে হাসপাতাল নির্মাণের জন্য প্রধানমন্ত্রী নীতিগত সিদ্ধান্ত দিয়েছেন। যে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব আমরা পেয়েছি, তার পরিপ্রেক্ষিতে পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি, এটি নির্মাণ করার জন্য। কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
করোনা মহামারির মধ্যে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে জেলা প্রশাসকদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে বলেও জানান আলী আজম। তিনি বলেন, ‘ওমিক্রন এসেছে। খুব বেশি ছড়াচ্ছে। ডিসিরা আগে যেমন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন, আগের মতো এখনো সর্বোচ্চ সতর্ক থেকে, স্বাস্থ্যবিধি মেনে জেলা পর্যায়ে যাতে সব কার্যক্রম পরিচালিত হয় সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।’