শেষের পাতা
দর্শনা চেকপোস্ট
আইসোলেশন সেন্টার থেকে ভারত ফেরত করোনা রোগীর পলায়ন
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
২০ জানুয়ারি ২০২২, বৃহস্পতিবার, ৯:৩৭ অপরাহ্ন
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আইসোলেশন বিভাগ থেকে ভারত ফেরত করোনা রোগী পালিয়ে যাওয়ার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বিষয়টি জানাজানি হলে হাসপাতাল এলাকায় তোলপাড় শুরু হয়। কর্তৃপক্ষের দাবি, আইসোলেশন বিভাগ থেকে ছাড়পত্র দেয়া হলেও বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের জানা ছিল না। ফলে ধূম্রজালের সৃষ্টি হয়েছে। অভিযুক্ত রোগীর নাম আবুল কালাম আজাদ (৪৫)। তিনি চাঁপাই নবাবগঞ্জের ভোলাহাট এলাকার মৃত সিজার আলীর ছেলে।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, গত ৯ই জানুয়ারি ভারত থেকে চুয়াডাঙ্গার দর্শনা চেকপোস্ট দিয়ে বৈধপথে বাংলাদেশে আসেন আবুল কালাম আজাদ। সীমান্তে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষায় করোনা শনাক্ত হয়। পরে তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আইসোলেশন বিভাগে ভর্তি রাখা হয়।
হাসপাতালের একাধিক সূত্র জানায়, মঙ্গলবার সকালে খাবার পরিবেশন করতে গিয়ে আবুল কালাম আজাদকে না পেয়ে হাসপাতালের কর্মীরা কর্তৃপক্ষকে জানায়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাকে পায়নি। অভিযোগ রয়েছে বিষয়টি মঙ্গলবার সারাদিন ধামাচাপা দিয়ে রাখে কর্তৃপক্ষ।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. ওয়াহেদ মাহমুদ রবিন বলেন, ওই রোগীর নমুনা পরীক্ষার পর মঙ্গলবার সকালে তার নেগেটিভ ফল আসে। তারপর থেকে তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিলো না। পরে জানা যায়, করোনা বিভাগে দায়িত্বরত মোহাম্মদ রনি কাউকে না জানিয়ে ওই রোগীকে ছাড়পত্র দিয়েছে।
হাসপাতাল সূত্র জানায়, গত ৯ই জানুয়ারি ভারত থেকে চুয়াডাঙ্গার দর্শনা চেকপোস্ট দিয়ে বৈধপথে বাংলাদেশে আসেন আবুল কালাম আজাদ। সীমান্তে তার স্বাস্থ্য পরীক্ষায় করোনা শনাক্ত হয়। পরে তাকে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের আইসোলেশন বিভাগে ভর্তি রাখা হয়।
হাসপাতালের একাধিক সূত্র জানায়, মঙ্গলবার সকালে খাবার পরিবেশন করতে গিয়ে আবুল কালাম আজাদকে না পেয়ে হাসপাতালের কর্মীরা কর্তৃপক্ষকে জানায়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও অনেক খোঁজাখুঁজি করে তাকে পায়নি। অভিযোগ রয়েছে বিষয়টি মঙ্গলবার সারাদিন ধামাচাপা দিয়ে রাখে কর্তৃপক্ষ।
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডা. ওয়াহেদ মাহমুদ রবিন বলেন, ওই রোগীর নমুনা পরীক্ষার পর মঙ্গলবার সকালে তার নেগেটিভ ফল আসে। তারপর থেকে তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিলো না। পরে জানা যায়, করোনা বিভাগে দায়িত্বরত মোহাম্মদ রনি কাউকে না জানিয়ে ওই রোগীকে ছাড়পত্র দিয়েছে।