শেষের পাতা
কোভিড বিধিনিষেধ তুলে নেয়ার ঘোষণা দিলেন বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী
মানবজমিন ডেস্ক
২০ জানুয়ারি ২০২২, বৃহস্পতিবার, ৯:৩৫ অপরাহ্ন
ইংল্যান্ডে কারও জন্য আর মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক থাকছে না। বুধবার দেশটির প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন এ ঘোষণা দিয়েছেন। আগামী সপ্তাহ থেকে কার্যকর হতে যাচ্ছে এ নিয়ম। এ ছাড়া বাড়ি থেকে কাজ
করার নির্দেশনাও বাতিল করা হয়েছে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, দেশটিতে ওমিক্রন ঢেউ পিক পার করেছে বলে বিশ্বাস করেন বিজ্ঞানীরা। এ কারণে কোভিড কড়াকড়ি শিথিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। জনসন জানান, বৃটেনের ৬০ বছরের বেশি বয়স্ক ৯০ শতাংশ মানুষই কোভিডের বুস্টার ডোজ গ্রহণ করেছেন। এমন প্রেক্ষিতে আগামী ২৬শে জানুয়ারি থেকে বাধ্যতামূলক মাস্ক, ওয়ার্ক ফ্রম হোম এবং কোভিড পাসপোর্টের নিয়ম তুলে নেয়া হচ্ছে।
দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো চাইলে নিজেদের জন্য বাধ্যতামূলক কোভিড পাসের নিয়ম রাখতে পারে। এ ছাড়া ২৭শে জানুয়ারি থেকে ক্লাস রুম ও গণপরিবহনে মাস্ক পরার বাধ্যবাধকতা থাকছে না। তবে ভিড়ের মধ্যে মাস্ক পরার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
এখনো কোভিড আক্রান্ত হলে তাকে বাধ্যতামূলকভাবে আইসোলেশনে থাকার নিয়ম জারি রয়েছে। যদিও জনসন বলেছেন, শিগগিরই পুরোপুরিভাবে আইসোলেশনের নির্দেশনা বাতিল করা হতে পারে। আগামী ২৪শে মার্চ এই আইনটির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, এই আইন রিনিউ করার আশা করছেন না তিনি।
করার নির্দেশনাও বাতিল করা হয়েছে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, দেশটিতে ওমিক্রন ঢেউ পিক পার করেছে বলে বিশ্বাস করেন বিজ্ঞানীরা। এ কারণে কোভিড কড়াকড়ি শিথিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। জনসন জানান, বৃটেনের ৬০ বছরের বেশি বয়স্ক ৯০ শতাংশ মানুষই কোভিডের বুস্টার ডোজ গ্রহণ করেছেন। এমন প্রেক্ষিতে আগামী ২৬শে জানুয়ারি থেকে বাধ্যতামূলক মাস্ক, ওয়ার্ক ফ্রম হোম এবং কোভিড পাসপোর্টের নিয়ম তুলে নেয়া হচ্ছে।
দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো চাইলে নিজেদের জন্য বাধ্যতামূলক কোভিড পাসের নিয়ম রাখতে পারে। এ ছাড়া ২৭শে জানুয়ারি থেকে ক্লাস রুম ও গণপরিবহনে মাস্ক পরার বাধ্যবাধকতা থাকছে না। তবে ভিড়ের মধ্যে মাস্ক পরার পরামর্শ দেয়া হয়েছে।
এখনো কোভিড আক্রান্ত হলে তাকে বাধ্যতামূলকভাবে আইসোলেশনে থাকার নিয়ম জারি রয়েছে। যদিও জনসন বলেছেন, শিগগিরই পুরোপুরিভাবে আইসোলেশনের নির্দেশনা বাতিল করা হতে পারে। আগামী ২৪শে মার্চ এই আইনটির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন, এই আইন রিনিউ করার আশা করছেন না তিনি।