দেশ বিদেশ
জমিদার ঈশান চন্দ্র দাস সরকারের সম্পত্তিতে স্থিতাবস্থা জারি
স্টাফ রিপোর্টার
২০ জানুয়ারি ২০২২, বৃহস্পতিবার, ৯:২০ অপরাহ্ন
উত্তরাধিকারদের পাশ কাটিয়ে ফরিদপুরে জমিদার ঈশান চন্দ্র দাস সরকারের সম্পত্তি দখল ও হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী তিন মাসের মধ্যে তদন্তের অগ্রগতি প্রতিবেদন দিতে বলে সে সম্পত্তিতে স্থিতাবস্থাও জারি করেছেন আদালত। এ সংক্রান্ত রুল নিষ্পত্তি পর্যন্ত ঈশান চন্দ্র দাস সরকারের সম্পত্তিতে স্থিতাবস্থা জারি করা হয়েছে।
গতকাল বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ রুলসহ এ আদেশ দেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। দুদুকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সাজ্জাদ হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক। পরে আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির গণমাধ্যমকে বলেন, আদালত রুল জারি ও নির্দেশনার পাশাপাশি ঈশান চন্দ্র দাস সরকারের সম্পত্তিতে স্থিতাবস্থা জারি করেছেন। রুল নিষ্পত্তি পর্যন্ত এসব সম্পত্তিতে কেউ হাত দিতে পারবেন না। যে অবস্থায় আছে সে অবস্থায়ই থাকবে।
আগামী ১৯শে এপ্রিল এ মামলার পরবর্তী তারিখ রাখা হয়েছে।
ঈশান চন্দ্র দাস সরকারের সম্পত্তি দখল ও হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ তুলে দুদকের আঞ্চলিক ও কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবেদন করেছিলেন ফরিদপুরের গোপালপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শহীদুল ইসলাম মজনু। সেখান থেকে এ বিষয়ে সাড়া না পাওয়ায় পরে সংস্থাটির নিষ্ক্রিয়তা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন তিনি। সে আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট বেঞ্চ গতকাল রুলসহ এ আদেশ দেন।
ফরিদপুরে জমিদার ঈশান চন্দ্র দাস সরকারের অর্পিত সম্পত্তি আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে দুদককে কেনো নির্দেশ দেয়া হবে না, জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। দুদকসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
গতকাল বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ আজ রুলসহ এ আদেশ দেন। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। দুদুকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সাজ্জাদ হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক। পরে আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির গণমাধ্যমকে বলেন, আদালত রুল জারি ও নির্দেশনার পাশাপাশি ঈশান চন্দ্র দাস সরকারের সম্পত্তিতে স্থিতাবস্থা জারি করেছেন। রুল নিষ্পত্তি পর্যন্ত এসব সম্পত্তিতে কেউ হাত দিতে পারবেন না। যে অবস্থায় আছে সে অবস্থায়ই থাকবে।
আগামী ১৯শে এপ্রিল এ মামলার পরবর্তী তারিখ রাখা হয়েছে।
ঈশান চন্দ্র দাস সরকারের সম্পত্তি দখল ও হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ তুলে দুদকের আঞ্চলিক ও কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবেদন করেছিলেন ফরিদপুরের গোপালপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান শহীদুল ইসলাম মজনু। সেখান থেকে এ বিষয়ে সাড়া না পাওয়ায় পরে সংস্থাটির নিষ্ক্রিয়তা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট করেন তিনি। সে আবেদনের প্রাথমিক শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট বেঞ্চ গতকাল রুলসহ এ আদেশ দেন।
ফরিদপুরে জমিদার ঈশান চন্দ্র দাস সরকারের অর্পিত সম্পত্তি আত্মসাতের অভিযোগ তদন্তে দুদককে কেনো নির্দেশ দেয়া হবে না, জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। দুদকসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।