খেলা
কাতার বিশ্বকাপে ৩২৫০ সৈন্য পাঠাবে তুরস্ক
স্পোর্টস ডেস্ক
২০ জানুয়ারি ২০২২, বৃহস্পতিবার, ৯:০৩ অপরাহ্ন
কাতার বিশ্বকাপে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ৩,২৫০ জন সৈন্য পাঠাবে তুরস্ক। আঙ্কারা জানিয়েছে, এসব সৈন্যের মধ্যে থাকবে দাঙ্গা পুলিশ, স্পেশাল ফোর্স এবং বিস্ফোকর দ্রব্য শনাক্তকারী বিশেষজ্ঞ। এই খবর দিয়েছে আল জাজিরা। চলতি বছরের নভম্বরে শুরু হবে ফুটবল বিশ্বকাপ আসর। তুর্কি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সোলায়মান সয়লু জানান, টুর্নামেন্ট সামনে রেখে কাতারের নিরাপত্তাকর্মীদের ট্রেনিংও দিচ্ছে আঙ্কারা। গত মঙ্গলবার আন্তালিয়ায় এক অনুষ্ঠানে সয়লু বলেন, নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কাতার বিশ্বকাপ চলকালীন দায়িত্বে থাকবেন ৩ হাজার দাঙ্গা পুলিশ অফিসার, ১০০ তুর্কি স্পেশাল ফোর্স সদস্য, বিস্ফোরক দ্রব্য শনাক্তকারী ৫০টি কুকুর ও তাদের পরিচালকারী স্টাফ এবং এই কাজে দক্ষ ৫০ জন বিশেষজ্ঞ। সয়লু বলেন, ‘আমাদের মোট ৩,২৫০ জন নিরাপত্তাকর্মী নভেম্বর ও ডিসেম্বরে অনুষ্ঠেয় বিশ্বকাপে অস্থায়ীভাবে ৪৫ দিনের জন্য কাজ করবেন। এই ইভেন্টের অংশ হবে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত হতে আসা লাখ লাখ ভক্ত-সমর্থক। আমাদের কর্মীরা নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে।’
৩৮টি ভিন্ন ভিন্ন প্রফেশনাল এরিয়ায় কাতারের ৬৭৭ জন নিরপত্তাকর্মীকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে তুরস্ক। তবে কাতার বিশ্বকাপে তুরস্কের এই অন্তর্ভুক্তিতে তাদের শেয়ারের পরিমাণ সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো ধারণা দেননি সয়লু। উপসাগরীয় অঞ্চলের রাজনৈতিক ইস্যুতে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সম্পর্ক গাঢ় করেছে আঙ্কারা ও দোহা। সামরিক, অর্থনৈতিক এবং বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে একে অপরকে সহযোগিতা করে আসছে তারা। উল্লেখ্য, ১০ বছর আগে দোহায় সম্পাদিত চুক্তির ভিত্তিতে কাতারি সৈনিকদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে আঙ্কারা। কাতারে একটি সামরিক ঘাঁটিও রয়েছে তুরস্কের। ‘খালিদ বিন ওয়ালিদ’ নামে ঘাঁটিটির নির্মাণ কাজ শেষ হয় ২০১৯ সালে।
৩৮টি ভিন্ন ভিন্ন প্রফেশনাল এরিয়ায় কাতারের ৬৭৭ জন নিরপত্তাকর্মীকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে তুরস্ক। তবে কাতার বিশ্বকাপে তুরস্কের এই অন্তর্ভুক্তিতে তাদের শেয়ারের পরিমাণ সম্পর্কে স্পষ্ট কোনো ধারণা দেননি সয়লু। উপসাগরীয় অঞ্চলের রাজনৈতিক ইস্যুতে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সম্পর্ক গাঢ় করেছে আঙ্কারা ও দোহা। সামরিক, অর্থনৈতিক এবং বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে একে অপরকে সহযোগিতা করে আসছে তারা। উল্লেখ্য, ১০ বছর আগে দোহায় সম্পাদিত চুক্তির ভিত্তিতে কাতারি সৈনিকদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে আঙ্কারা। কাতারে একটি সামরিক ঘাঁটিও রয়েছে তুরস্কের। ‘খালিদ বিন ওয়ালিদ’ নামে ঘাঁটিটির নির্মাণ কাজ শেষ হয় ২০১৯ সালে।