বাংলারজমিন
সিদ্ধিরগঞ্জে সেনাসদস্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩ ছিনতাইকারী
স্টাফ রিপোর্টার, নারায়ণগঞ্জ থেকে
২০ জানুয়ারি ২০২২, বৃহস্পতিবার, ৮:৫২ অপরাহ্ন
সিদ্ধিরগঞ্জে সেনাবাহিনীর সৈনিক শাহীন আলম (২২) হত্যার ঘটনায় ৩ ছিনতাইকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলো- সিদ্ধিরগঞ্জের সিআই খোলা এলাকার মো. আলী হোসেনের ছেলে জীবন (২৩), সিদ্ধিরগঞ্জের মিজমিজি বাতানপাড়া এলাকার শওকত আলীর ছেলে মো. সুমন মিয়া (২৫) এবং একই এলাকার আসলাম মিয়ার ছেলে মো. জুম্মন মিয়া। তাদের বিরুদ্ধে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় ছিনতাই, দস্যুতা ও মাদক মামলাসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
পুলিশ ডিজিটাল প্রযুক্তির সহায়তায় সিদ্ধিরগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে গত মঙ্গলবার রাতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে। এ সময় হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত সুইচ গিয়ারটি উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। গতকাল দুপুরে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিং করে এ তথ্য জানান, নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক-সার্কেল) মোহাম্মদ নাজমুল হাসান। তবে- গ্রেপ্তারকৃতরা পেশাদার ছিনতাইকারী বলে জানিয়েছেন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মশিউর রহমান (পিপিএম বার)। প্রসঙ্গত, গত ১৫ই জানুয়ারি রাত সাড়ে ৩টায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য শেখ হাসিনা ক্যান্টনমেন্ট লেবুখালী, পটুয়াখালীতে কর্মরত সৈনিক (কুক) শাহীন আলম (২২) ৭ দিনের ছুটি কাটানোর জন্য নিজ বাড়ি চাঁদপুরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে সিদ্ধিরগঞ্জের হিরাঝিল এলাকায় তার বন্ধু ফারহাবিবেব বাসায় রাত্রিযাপন করতে যাচ্ছিল। এ সময় মৌচাক বেঙ্গল প্যাসিফিক প্রাঃ লিমিটেড কারখানার পাশে ১০ তলার মোড়ের সামনে পৌঁছালে পেছন থেকে পেশাদার ছিনতাইকারী জীবন, সুমন ওরফে বিয়ার সুমন ও জুম্মন অটোরিকশাযোগে এসে শাহীনের পথ রোধ করে। একপর্যায়ে ছিনতাইকারীরা সৈনিক শাহীন আলমের সঙ্গে থাকা মানিব্যাগ, টাকা-পয়সা ছিনিয়ে নিতে চাইলে সে বাঁধা দেয়। এ সময় ছিনতাইকারী জীবন ও সুমন তাদের হাতে থাকা সুইচ গিয়ার দিয়ে শাহীন আলমের শরীরের বিভিন্নস্থানে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে। খবর পেয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশ সৈনিক শহীন আলমকে উদ্ধার করে দ্রুত সাইনবোর্ড এলাকার প্রো-অ্যাকটিভ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যায়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি ঘটলে দ্রুত এম্বুলেন্সযোগে আহত সৈনিক শাহীন আলমকে ঢাকা সিএমএইচ এ প্রেরণ করা হয়। পরে ভোর ৫টায় সিএমএইচ এর কর্তব্যরত ডাক্তার সৈনিক শাহীন আলমকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই সাইফুল ইসলাম বাদী হয়ে ওই দিন রাতেই সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় অজ্ঞাত আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
পুলিশ ডিজিটাল প্রযুক্তির সহায়তায় সিদ্ধিরগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে গত মঙ্গলবার রাতে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে। এ সময় হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত সুইচ গিয়ারটি উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃতরা ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। গতকাল দুপুরে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিং করে এ তথ্য জানান, নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক-সার্কেল) মোহাম্মদ নাজমুল হাসান। তবে- গ্রেপ্তারকৃতরা পেশাদার ছিনতাইকারী বলে জানিয়েছেন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ওসি মশিউর রহমান (পিপিএম বার)। প্রসঙ্গত, গত ১৫ই জানুয়ারি রাত সাড়ে ৩টায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য শেখ হাসিনা ক্যান্টনমেন্ট লেবুখালী, পটুয়াখালীতে কর্মরত সৈনিক (কুক) শাহীন আলম (২২) ৭ দিনের ছুটি কাটানোর জন্য নিজ বাড়ি চাঁদপুরের উদ্দেশ্যে রওনা হয়ে সিদ্ধিরগঞ্জের হিরাঝিল এলাকায় তার বন্ধু ফারহাবিবেব বাসায় রাত্রিযাপন করতে যাচ্ছিল। এ সময় মৌচাক বেঙ্গল প্যাসিফিক প্রাঃ লিমিটেড কারখানার পাশে ১০ তলার মোড়ের সামনে পৌঁছালে পেছন থেকে পেশাদার ছিনতাইকারী জীবন, সুমন ওরফে বিয়ার সুমন ও জুম্মন অটোরিকশাযোগে এসে শাহীনের পথ রোধ করে। একপর্যায়ে ছিনতাইকারীরা সৈনিক শাহীন আলমের সঙ্গে থাকা মানিব্যাগ, টাকা-পয়সা ছিনিয়ে নিতে চাইলে সে বাঁধা দেয়। এ সময় ছিনতাইকারী জীবন ও সুমন তাদের হাতে থাকা সুইচ গিয়ার দিয়ে শাহীন আলমের শরীরের বিভিন্নস্থানে উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে। খবর পেয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা পুলিশ সৈনিক শহীন আলমকে উদ্ধার করে দ্রুত সাইনবোর্ড এলাকার প্রো-অ্যাকটিভ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে যায়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি ঘটলে দ্রুত এম্বুলেন্সযোগে আহত সৈনিক শাহীন আলমকে ঢাকা সিএমএইচ এ প্রেরণ করা হয়। পরে ভোর ৫টায় সিএমএইচ এর কর্তব্যরত ডাক্তার সৈনিক শাহীন আলমকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় নিহতের বড় ভাই সাইফুল ইসলাম বাদী হয়ে ওই দিন রাতেই সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় অজ্ঞাত আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।