বাংলারজমিন
বাঁশখালীতে বিদায়ী মেয়রের ওপর হামলা
বাঁশখালী (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
২০ জানুয়ারি ২০২২, বৃহস্পতিবার, ৮:৪৯ অপরাহ্ন
পৌরসভা ভোটের দুইদিনের মাথায় ‘এমপির লোক’- পরিচয়ে একদল দৃর্বৃত্ত ঘরে ঢুকে টেনেহিঁচড়ে বেদম প্রহার করলো বাঁশখালী পৌরসভার সদ্য বিদায়ী মেয়র মুক্তিযোদ্ধা শেখ সেলিমুল হক চৌধুরীকে। ‘তুই এমপি’র সঙ্গে বেয়াদবি করছিস কেন’- এমন প্রশ্ন তুলে ওই দুর্বৃত্তরা একপর্যায়ে মেয়র সেলিমের শার্টও ছিঁড়ে ফেলে। এমপি’র সঙ্গে বিরোধের জের ধরে এ ঘটনা ঘটেছে বলে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ধারণা করছেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় পৌরসভার মিয়ারবাজার এলাকার একটি বাসায় এ ঘটনা ঘটে। পরে খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে সেলিমুল হক চৌধুরীকে উদ্ধার করে তার বাসায় পৌঁছে দেয়। একসময় ঘনিষ্ঠতা থাকলেও গত কয়েক বছর ধরে বাঁশখালীর সংসদ সদস্য মোস্তাফিজুর রহমানের সঙ্গে বিরোধে জড়িয়ে পড়েন বাঁশখালী পৌরসভার বিদায়ী মেয়র মুক্তিযোদ্ধা শেখ সেলিমুল হক চৌধুরী।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিদায়ী মেয়র সেলিমুল হক বাঁশখালী উপজেলা যুব মহিলা লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হীরা মনির বাসায় যান। সেখানে ওই সময় পৌরসভা যুবলীগের আহ্বায়ক হামিদ উল্লাহও উপস্থিত ছিলেন। এ সময় হঠাৎ কয়েকজন যুবক ওই বাসায় ঢুকে প্রথমে বিদায়ী মেয়র সেলিমুল হকের সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ে জড়িয়ে পড়েন। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই তারা মারধর করতে শুরু করেন সেলিমকে।
মারধরের সময় যুবকেরা বলছিলেন, ‘তুই এমপি’র সঙ্গে বেয়াদবি করছিস কেন?’ এর একপর্যায়ে তারা বীর মুক্তিযোদ্ধা সেলিমের শার্টও ছিঁড়ে ফেলেন। উপজেলা যুব মহিলা লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হীরা মনি বলেন, ‘পৌর নির্বাচনে আমার ভাই মানিক বিজয়ী হতে না পারায় আমি ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘুমিয়ে থাকলে আমার মা, বোন ও ভাবী আমাকে দেখতে আসেন। কিছুক্ষণ পর পৌরসভা যুবলীগের আহ্বায়ক হামিদ উল্লাহ আমার বাসায় আসেন। এর একটু পর বর্তমান মেয়র মুক্তিযোদ্ধা শেখ সেলিমুল হক চৌধুরী আমার বাসায় এসে হাঁপাতে হাঁপাতে তাকে বাঁচাতে বলেন। তাকে নাকি কিছু লোক মারতে চাইছে।’ হীরা মনি বলেন, ‘আমার বাসায় এসে কিছু যুবক মেয়রকে টানাহেঁচড়া করে। আমি তাকে বাঁচাতে চেষ্টা করেছি। ঘটনার কিছুক্ষণ পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত একটি ভিডিওতে মেয়রকে টানাহেঁচড়া করে ২-৩ জন যুবককে তার পরনের কাপড় ছিঁড়ে ফেলতে দেখা যায়।’ ঘটনাস্থলে থাকা পৌরসভা যুবলীগের আহ্বায়ক হামিদ উল্লাহ বলেন, ‘মেয়র বাসায় থাকাকালীন কিছু যুবক এসে চড়াও হয়। পরে পুলিশ এসে মেয়রকে চলে যেতে বলে।’ এদিকে রাত পৌনে আটটার দিকে মিয়ারবাজার এলাকার ওই বাসা থেকে মেয়র সেলিমুল হককে উদ্ধার করে তার বাসায় পৌঁছে দেয় পুলিশ।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিদায়ী মেয়র সেলিমুল হক বাঁশখালী উপজেলা যুব মহিলা লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হীরা মনির বাসায় যান। সেখানে ওই সময় পৌরসভা যুবলীগের আহ্বায়ক হামিদ উল্লাহও উপস্থিত ছিলেন। এ সময় হঠাৎ কয়েকজন যুবক ওই বাসায় ঢুকে প্রথমে বিদায়ী মেয়র সেলিমুল হকের সঙ্গে উত্তপ্ত বাক্যবিনিময়ে জড়িয়ে পড়েন। এর কিছুক্ষণের মধ্যেই তারা মারধর করতে শুরু করেন সেলিমকে।
মারধরের সময় যুবকেরা বলছিলেন, ‘তুই এমপি’র সঙ্গে বেয়াদবি করছিস কেন?’ এর একপর্যায়ে তারা বীর মুক্তিযোদ্ধা সেলিমের শার্টও ছিঁড়ে ফেলেন। উপজেলা যুব মহিলা লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হীরা মনি বলেন, ‘পৌর নির্বাচনে আমার ভাই মানিক বিজয়ী হতে না পারায় আমি ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘুমিয়ে থাকলে আমার মা, বোন ও ভাবী আমাকে দেখতে আসেন। কিছুক্ষণ পর পৌরসভা যুবলীগের আহ্বায়ক হামিদ উল্লাহ আমার বাসায় আসেন। এর একটু পর বর্তমান মেয়র মুক্তিযোদ্ধা শেখ সেলিমুল হক চৌধুরী আমার বাসায় এসে হাঁপাতে হাঁপাতে তাকে বাঁচাতে বলেন। তাকে নাকি কিছু লোক মারতে চাইছে।’ হীরা মনি বলেন, ‘আমার বাসায় এসে কিছু যুবক মেয়রকে টানাহেঁচড়া করে। আমি তাকে বাঁচাতে চেষ্টা করেছি। ঘটনার কিছুক্ষণ পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত একটি ভিডিওতে মেয়রকে টানাহেঁচড়া করে ২-৩ জন যুবককে তার পরনের কাপড় ছিঁড়ে ফেলতে দেখা যায়।’ ঘটনাস্থলে থাকা পৌরসভা যুবলীগের আহ্বায়ক হামিদ উল্লাহ বলেন, ‘মেয়র বাসায় থাকাকালীন কিছু যুবক এসে চড়াও হয়। পরে পুলিশ এসে মেয়রকে চলে যেতে বলে।’ এদিকে রাত পৌনে আটটার দিকে মিয়ারবাজার এলাকার ওই বাসা থেকে মেয়র সেলিমুল হককে উদ্ধার করে তার বাসায় পৌঁছে দেয় পুলিশ।