অনলাইন
নিলামে উঠছে মহাকাশ থেকে আসা বিরল কালো হীরা
মানবজমিন ডিজিটাল
১৯ জানুয়ারি ২০২২, বুধবার, ১:২৫ অপরাহ্ন
এই প্রথম দুবাইয়ে প্রকাশ্যে আনা হল বিশ্বের বৃহত্তম হীরা ‘দ্য এনিগমা’। ৫৫৫.৫৫ ক্যারেটের কালো হীরাটি ‘মহাকাশ থেকে এসেছে’ বলে ধারণা করা হচ্ছে। নিলাম হাউজ সথেবি’র বিবৃতি অনুযায়ী, কালো হীরাটি কোনো উল্কার অংশ অথবা পৃথিবীর সঙ্গে উল্কার সংঘর্ষে তৈরি হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। আর সেই ঘটনা ঘটেছিল অন্তত ২৬০ কোটি বছর আগে। আগামী ফেব্রুয়ারিতে লন্ডনে নিলামে তোলার আগে হীরাটি লস অ্যাঞ্জেলসেও দেখানো হবে। নিলামে এর দাম ৫০ লাখ বৃটিশ পাউন্ড বা তার বেশি উঠবে বলে বিশ্বাস সথেবির। ক্রিপ্টোকারেন্সিতেও এর দাম পরিশোধ করা যাবে। কার্বোনেডো নামে পরিচিত কালো হীরা খুবই বিরল।
প্রাকৃতিকভাবে এটি শুধু ব্রাজিল ও মধ্য আফ্রিকায় পাওয়া যায়। কার্বন আইসোটোপ ও হাইড্রোজেন উপাদানের কারণে এর উৎপত্তি মহাকাশে বলে ধারণা করা হয়। নিকিতা বিনানি, লন্ডনের সথেবি'র গয়না বিশেষজ্ঞ, হীরাটিকে "একটি সত্যিকারের প্রাকৃতিক ঘটনা" বলে অভিহিত করেছেন। তিনি একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, এই কালো হীরার বিক্রি মানবজাতির কাছে কয়েক কোটি বছরের পুরানো একটি বিরল মহাজাগতিক অভিজ্ঞতা অর্জন করার সুযোগ করে দেবে। হীরাটি গত ২০ বছরের মধ্যে কখনোই জনসম্মুখে আনেননি এর অজ্ঞাত মালিক।
বিশ্বের সবচেয়ে শক্ত বস্তুগুলোর মধ্যে একটি হওয়া সত্ত্বেও হীরকখণ্ডটিকে নিপুণ দক্ষতায় কেটে ৫৫মুখী আকার দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এর আকৃতি মধ্যপ্রাচ্যের শক্তি ও সুরক্ষার প্রতীক ‘হামসা’ থেকে অনুপ্রাণিত। হীরাটি ৩ থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনলাইনে নিলামের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। সথেবি'র বিবৃত অনুসারে, "The Key 10138" নামে একটি ১০১ ক্যারেটের হীরা যা গত বছর নিলামে তোলা হয়েছিল এবং এটি এখনো পর্যন্ত ক্রিপ্টোকারেন্সি দিয়ে কেনা সবচেয়ে ব্যয়বহুল হীরা বলে মনে করা হচ্ছে।
নাশপাতি আকৃতির রত্নপাথরটি ১২.৩ মিলিয়ন ডলার মূল্যে বিক্রি হয়েছিল। বর্তমানে অনেকগুলি নিলাম ঘর বড় আইটেমগুলির নিলামের জন্য ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলিকে স্বাগত জানাতে শুরু করেছে, যার মধ্যে রয়েছে পেইন্টিং এবং NFT - ব্লকচেইন-সমর্থিত টোকেনগুলি। সথবির সিইও চার্লস স্টুয়ার্ট গত এপ্রিলে সিএনএন-এর জুলিয়া চ্যাটারলিকে বলেছিলেন, তিনি বিশ্বাস করেন যে এনএফটি এবং ক্রিপ্টো শিল্পের বাজার খুলে দিচ্ছে।
সূত্র: সিএনএন
প্রাকৃতিকভাবে এটি শুধু ব্রাজিল ও মধ্য আফ্রিকায় পাওয়া যায়। কার্বন আইসোটোপ ও হাইড্রোজেন উপাদানের কারণে এর উৎপত্তি মহাকাশে বলে ধারণা করা হয়। নিকিতা বিনানি, লন্ডনের সথেবি'র গয়না বিশেষজ্ঞ, হীরাটিকে "একটি সত্যিকারের প্রাকৃতিক ঘটনা" বলে অভিহিত করেছেন। তিনি একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, এই কালো হীরার বিক্রি মানবজাতির কাছে কয়েক কোটি বছরের পুরানো একটি বিরল মহাজাগতিক অভিজ্ঞতা অর্জন করার সুযোগ করে দেবে। হীরাটি গত ২০ বছরের মধ্যে কখনোই জনসম্মুখে আনেননি এর অজ্ঞাত মালিক।
বিশ্বের সবচেয়ে শক্ত বস্তুগুলোর মধ্যে একটি হওয়া সত্ত্বেও হীরকখণ্ডটিকে নিপুণ দক্ষতায় কেটে ৫৫মুখী আকার দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। এর আকৃতি মধ্যপ্রাচ্যের শক্তি ও সুরক্ষার প্রতীক ‘হামসা’ থেকে অনুপ্রাণিত। হীরাটি ৩ থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনলাইনে নিলামের জন্য উন্মুক্ত করা হবে। সথেবি'র বিবৃত অনুসারে, "The Key 10138" নামে একটি ১০১ ক্যারেটের হীরা যা গত বছর নিলামে তোলা হয়েছিল এবং এটি এখনো পর্যন্ত ক্রিপ্টোকারেন্সি দিয়ে কেনা সবচেয়ে ব্যয়বহুল হীরা বলে মনে করা হচ্ছে।
নাশপাতি আকৃতির রত্নপাথরটি ১২.৩ মিলিয়ন ডলার মূল্যে বিক্রি হয়েছিল। বর্তমানে অনেকগুলি নিলাম ঘর বড় আইটেমগুলির নিলামের জন্য ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলিকে স্বাগত জানাতে শুরু করেছে, যার মধ্যে রয়েছে পেইন্টিং এবং NFT - ব্লকচেইন-সমর্থিত টোকেনগুলি। সথবির সিইও চার্লস স্টুয়ার্ট গত এপ্রিলে সিএনএন-এর জুলিয়া চ্যাটারলিকে বলেছিলেন, তিনি বিশ্বাস করেন যে এনএফটি এবং ক্রিপ্টো শিল্পের বাজার খুলে দিচ্ছে।
সূত্র: সিএনএন