বিশ্বজমিন
ইয়েমেনে সৌদি জোটের বিমান হামলায় এক ভবনে নিহত ১৪
মানবজমিন ডেস্ক
১৮ জানুয়ারি ২০২২, মঙ্গলবার, ২:২৬ অপরাহ্ন
সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবু ধাবিতে সোমবার জোটবাহিনীর বিরুদ্ধে হুতিরা হামলা চালায়। এর জবাবে সৌদি আরব নেতৃত্বাধীন জোট ইয়েমেনের রাজধানী সানা’য় আজ মঙ্গলবার বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে একটি ভবনেই প্রায় ১৪ জন নিহত হয়েছেন। এদিন সকালে শহরজুড়ে হামলা চালায় হুতি বিরোধী সৌদি জোট। এ খবর দিয়েছে অনলাইন ডন।
এতে বলা হয়, সোমবার সৌদি আরবের দিকে হুতিদের ছোড়া আটটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে জোটবাহিনী। মঙ্গলবার সকালে তারা জানায়, সকাল থেকেই সানা’য় হুতিদের শক্তিশালী ঘাঁটি ও ক্যাম্প লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালানো হয়েছে। ২০১৯ সালে সানা’য় ভয়াবহ হামলার পর এটাকেই সবচেয়ে ভয়াবহ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
প্রাথমিক তথ্যে বলা হচ্ছে, এই হামলায় মারা গেছেন ১৪ জন। যে বাড়িতে হামলায় তারা মারা গেছেন তা সাবেক একজন সামরিক কর্মকর্তার। হামলায় ওই কর্মকর্তা, তার স্ত্রী, ২৫ বছর বয়সী এক ছেলে, পরিবারের অন্য সদস্যরা এবং কিছু অজ্ঞাত মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
আল আরাবিয়ার খবর অনুযায়ী, হামলায় নিহত হয়েছেন হুতি নেতা মেজর জেনারেল আবদুল্লাহ কাসেম আল জুনাইদ। জোট বাহিনীর একজন মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা চালানো হয়েছে হুমকির জবাবে এবং সামরিক প্রয়োজনে। ওদিকে হুতি পরিচালিত আল মাসিরাহ টিভি বলেছে, হামলায় বাড়িঘরের ক্ষতি করা হয়েছে। এতে নিহত হয়েছেন কমপক্ষে এক ডজন মানুষ। আহত হয়েছেন আরো ডজনখানেক।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে হামলার নিন্দা জানিয়েছে পাকিস্তান। তারা বলেছে, এমন হামলা দেশটির সার্বভৌমত্ব ও অখ-তা লঙ্ঘন করে। একে আঞ্চলিক শান্তি ও নিরাপত্তায় ভয়াবহ হুমকি হিসেবে দেখা হয়। সোমবার পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অবিলম্বে হামলা বন্ধের আহ্বান জানিয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছে। এতে নিহত ব্যক্তিদের পরিবারবর্গের প্রতি সংহতি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে সন্ত্রাসের মুখে সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রতি পাকিস্তান সংহতি প্রকাশ করে বলেও জোর দিয়ে জানানো হয়।
এতে বলা হয়, সোমবার সৌদি আরবের দিকে হুতিদের ছোড়া আটটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে জোটবাহিনী। মঙ্গলবার সকালে তারা জানায়, সকাল থেকেই সানা’য় হুতিদের শক্তিশালী ঘাঁটি ও ক্যাম্প লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালানো হয়েছে। ২০১৯ সালে সানা’য় ভয়াবহ হামলার পর এটাকেই সবচেয়ে ভয়াবহ হিসেবে দেখা হচ্ছে।
প্রাথমিক তথ্যে বলা হচ্ছে, এই হামলায় মারা গেছেন ১৪ জন। যে বাড়িতে হামলায় তারা মারা গেছেন তা সাবেক একজন সামরিক কর্মকর্তার। হামলায় ওই কর্মকর্তা, তার স্ত্রী, ২৫ বছর বয়সী এক ছেলে, পরিবারের অন্য সদস্যরা এবং কিছু অজ্ঞাত মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
আল আরাবিয়ার খবর অনুযায়ী, হামলায় নিহত হয়েছেন হুতি নেতা মেজর জেনারেল আবদুল্লাহ কাসেম আল জুনাইদ। জোট বাহিনীর একজন মুখপাত্র বলেছেন, এই হামলা চালানো হয়েছে হুমকির জবাবে এবং সামরিক প্রয়োজনে। ওদিকে হুতি পরিচালিত আল মাসিরাহ টিভি বলেছে, হামলায় বাড়িঘরের ক্ষতি করা হয়েছে। এতে নিহত হয়েছেন কমপক্ষে এক ডজন মানুষ। আহত হয়েছেন আরো ডজনখানেক।
সংযুক্ত আরব আমিরাতে হামলার নিন্দা জানিয়েছে পাকিস্তান। তারা বলেছে, এমন হামলা দেশটির সার্বভৌমত্ব ও অখ-তা লঙ্ঘন করে। একে আঞ্চলিক শান্তি ও নিরাপত্তায় ভয়াবহ হুমকি হিসেবে দেখা হয়। সোমবার পাকিস্তানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অবিলম্বে হামলা বন্ধের আহ্বান জানিয়ে একটি বিবৃতি দিয়েছে। এতে নিহত ব্যক্তিদের পরিবারবর্গের প্রতি সংহতি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে সন্ত্রাসের মুখে সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রতি পাকিস্তান সংহতি প্রকাশ করে বলেও জোর দিয়ে জানানো হয়।