অনলাইন
শাবি শিক্ষার্থীদের প্রতি দিল্লির শিক্ষার্থীদের সংহতি
শাহাদাৎ স্বাধীন, নয়াদিল্লি থেকে
১৮ জানুয়ারি ২০২২, মঙ্গলবার, ৯:৫৮ পূর্বাহ্ন
শাহজালাল বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর ছাত্রলীগ ও পুলিশের হামলার নিন্দা জানিয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সংহতি জানিয়েছে নয়াদিল্লির সাউথ এশিয়ান ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা।
সোমবার (১৭ জানুয়ারি) ভারতীয় সময় সন্ধ্যা ছয়টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিচতলায় আয়োজিত এক মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা এই সংহতি জানায়। সংহতি কর্মসূচিতে বাংলাদেশ, ভারত, আফগানিস্তান ও নেপালের অর্ধ শতাধিক শিক্ষার্থী অংশ নেয়।
এই সময় শিক্ষার্থীরা ‘স্ট্যান্ড ইউথ সাস্ট’ ‘ইভ্রিথিং উইল বি রিমেম্বারড’, ‘ডোন্ট গিভ অব দ্য ফাইট’ ‘স্টপ প্রফেশনার ভায়োলেন্স এগেইনস্ট স্টুডেন্টু’ লেখা সম্বলিত প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।
সংহতি কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে শিক্ষার্থীরা বলেন, বাংলাদেশের সিলেটে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে না দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যেভাবে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন ও পুলিশ দিয়ে নারী ও পুরুষ শিক্ষার্থীদের উপর হামলা করেছে তা নিন্দনীয়। পুলিশ দিয়ে এই উপমহাদেশের কোন ছাত্র আন্দোলনকে বন্ধ করা যায়নি। আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা ও হামলার বিচার পূর্বক শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিয়ে দ্রুত শিক্ষা ও গবেষণার পরিবেশ ফিরিয়ে আনার আহবান জানানো হয় সংহতি কর্মসূচি থেকে।
সোমবার (১৭ জানুয়ারি) ভারতীয় সময় সন্ধ্যা ছয়টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিচতলায় আয়োজিত এক মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা এই সংহতি জানায়। সংহতি কর্মসূচিতে বাংলাদেশ, ভারত, আফগানিস্তান ও নেপালের অর্ধ শতাধিক শিক্ষার্থী অংশ নেয়।
এই সময় শিক্ষার্থীরা ‘স্ট্যান্ড ইউথ সাস্ট’ ‘ইভ্রিথিং উইল বি রিমেম্বারড’, ‘ডোন্ট গিভ অব দ্য ফাইট’ ‘স্টপ প্রফেশনার ভায়োলেন্স এগেইনস্ট স্টুডেন্টু’ লেখা সম্বলিত প্ল্যাকার্ড প্রদর্শন করেন।
সংহতি কর্মসূচিতে অংশ নিয়ে শিক্ষার্থীরা বলেন, বাংলাদেশের সিলেটে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে না দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন যেভাবে ক্ষমতাসীন ছাত্র সংগঠন ও পুলিশ দিয়ে নারী ও পুরুষ শিক্ষার্থীদের উপর হামলা করেছে তা নিন্দনীয়। পুলিশ দিয়ে এই উপমহাদেশের কোন ছাত্র আন্দোলনকে বন্ধ করা যায়নি। আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা ও হামলার বিচার পূর্বক শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নিয়ে দ্রুত শিক্ষা ও গবেষণার পরিবেশ ফিরিয়ে আনার আহবান জানানো হয় সংহতি কর্মসূচি থেকে।