প্রথম পাতা
করোনার ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণে অশুভ ইঙ্গিত
স্টাফ রিপোর্টার
১৮ জানুয়ারি ২০২২, মঙ্গলবার, ৯:৩৩ অপরাহ্ন
দেশে ওমিক্রনসহ করোনাভাইরাস সংক্রমণের অব্যাহত ঊর্ধ্বমুখী ধারাকে অশুভ ইঙ্গিত বলে মন্তব্য করেছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) অধ্যাপক ডা. আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম। বলেন, আমরা যদি নিজেদের সংবরণ না করি, এটাকে প্রতিহত করার চেষ্টা শক্তিশালী না করি তবে পরে বিপদের বড় আশঙ্কা আছে।
গতকাল বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে কোভিড-১৯ এর বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত ভার্চ্যুয়াল সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
মহাপরিচালক বলেন, দেশে ওমিক্রনের সংক্রমণ আগের তুলনায় বাড়লেও এখনো ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাই বেশি। আইইডিসিআর (সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান) এবং বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে করোনা আক্রান্ত রোগীদের নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সিং পরীক্ষায় ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত রোগীই ৮০ শতাংশ। তিনি বলেন, রাজধানী ঢাকায় ওমিক্রন আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেশি। সে তুলনায় অন্যান্য বিভাগে কম। ফলে কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাসহ সরকারি ১১ দফা নির্দেশনা মেনে না চললে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। জিনোম সিকোয়েন্সিং করা সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
মহাপরিচালক বলেন, এখন যারা করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন তাদের অধিকাংশই টিকা নেননি। এ ছাড়া কো-মরবিডিটির (ক্যান্সার, হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপজনিত) কারণেও মারা যাচ্ছে। দেশে এ পর্যন্ত ওমিক্রনে মোট কতোজন মারা গেছে, এ সম্পর্কিত সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই। তিনি আরও বলেন, শনাক্তের হার দুই সপ্তাহ আগেও ২ শতাংশের নিচে ছিল। ২০ দশমিক ৮৮ শতাংশ। দুই সপ্তাহের মধ্যে অনেকখানি বেড়েছে। তিনি বলেন, ‘অনেকে ভাবছে ওমিক্রনে ভয়ের কারণ নেই। কারণ এখানে মৃত্যুর হার কম। আমাদের জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ এবং আইইডিসিআর জিনোম সিকোয়েন্স করছে। তারা বলছেন, ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণের হার বেশি। ওমিক্রন বাড়ছে, তবে সেটা ডেল্টার মতো না। এসময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, শুধু পরীক্ষা ও শনাক্ত করলেই চলবে না। রাজধানীসহ সারা দেশে এক স্থান থেকে আরেক স্থানে বহু মানুষ প্রতিদিন যাতায়াত করছে। এতে করোনার সংক্রমণ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মেনে না চললে সংক্রমণ ও মৃত্যুঝুঁকি আরও বাড়বে বলেও সতর্ক করেন তিনি।
গতকাল বিকালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে কোভিড-১৯ এর বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে আয়োজিত ভার্চ্যুয়াল সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
মহাপরিচালক বলেন, দেশে ওমিক্রনের সংক্রমণ আগের তুলনায় বাড়লেও এখনো ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাই বেশি। আইইডিসিআর (সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান) এবং বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে করোনা আক্রান্ত রোগীদের নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সিং পরীক্ষায় ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত রোগীই ৮০ শতাংশ। তিনি বলেন, রাজধানী ঢাকায় ওমিক্রন আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেশি। সে তুলনায় অন্যান্য বিভাগে কম। ফলে কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাসহ সরকারি ১১ দফা নির্দেশনা মেনে না চললে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। জিনোম সিকোয়েন্সিং করা সময়সাপেক্ষ ও ব্যয়বহুল বলেও তিনি উল্লেখ করেন।
মহাপরিচালক বলেন, এখন যারা করোনায় আক্রান্ত হচ্ছেন তাদের অধিকাংশই টিকা নেননি। এ ছাড়া কো-মরবিডিটির (ক্যান্সার, হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপজনিত) কারণেও মারা যাচ্ছে। দেশে এ পর্যন্ত ওমিক্রনে মোট কতোজন মারা গেছে, এ সম্পর্কিত সুনির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই। তিনি আরও বলেন, শনাক্তের হার দুই সপ্তাহ আগেও ২ শতাংশের নিচে ছিল। ২০ দশমিক ৮৮ শতাংশ। দুই সপ্তাহের মধ্যে অনেকখানি বেড়েছে। তিনি বলেন, ‘অনেকে ভাবছে ওমিক্রনে ভয়ের কারণ নেই। কারণ এখানে মৃত্যুর হার কম। আমাদের জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ এবং আইইডিসিআর জিনোম সিকোয়েন্স করছে। তারা বলছেন, ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণের হার বেশি। ওমিক্রন বাড়ছে, তবে সেটা ডেল্টার মতো না। এসময় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মীরজাদী সেব্রিনা ফ্লোরা বলেন, শুধু পরীক্ষা ও শনাক্ত করলেই চলবে না। রাজধানীসহ সারা দেশে এক স্থান থেকে আরেক স্থানে বহু মানুষ প্রতিদিন যাতায়াত করছে। এতে করোনার সংক্রমণ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মেনে না চললে সংক্রমণ ও মৃত্যুঝুঁকি আরও বাড়বে বলেও সতর্ক করেন তিনি।