বাংলারজমিন
অতিরিক্ত টাকা না দেয়ায়
গাজীপুরে কান্ট্রি ডিরেক্টর ও শিল্প উদ্যোক্তাকে মারধর ও হুমকির অভিযোগ ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে
স্টাফ রিপোর্টার, গাজীপুর থেকে
১৮ জানুয়ারি ২০২২, মঙ্গলবার, ৮:৫৫ অপরাহ্ন
গাজীপুরে একটি শিল্প উদ্যোক্তা ও বায়িং হাউজের কান্ট্রি ডিরেক্টরকে লাঞ্ছিত ও মারধর, হুমকি ও লাইসেন্স না দেয়াসহ বিভিন্ন অভিযোগ তোলা হয়েছে এক ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে। এছাড়াও ৫০ কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়ন হুমকির মধ্যে পড়ে গেছে। এসবে ক্ষুব্ধ হয়ে মাওনা ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম খোকনের বিচার দাবিতে গতকাল বিকালে সংবাদ সম্মেলন করা হয়। এতে বক্তব্য রাখেন ফ্রান্সভিত্তিক বায়িং হাউজ জিইএমও এর কান্ট্রি ডিরেক্টর মোজাম্মেল হক।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি উল্লেখ করেন, শ্রীপুর উপজেলার ভেরামতলী এলাকার বাসিন্দা মোজাম্মেল হক প্রায় ১৭ বছর ধরে রপ্তানিমুখী ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। গত ১৬ই জানুয়ারি রোববার তিনি রাসিম ফুটওয়্যার অ্যান্ড লেদার প্রোডাক্টস ইন্ডাস্ট্রিজ এর নামে ট্রেড লাইসেন্স করতে যান শ্রীপুর উপজেলার মাওনা ইউনিয়ন পরিষদে। প্রায় ৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগের টার্গেট নেয়া ওই প্রকল্পের ট্রেড লাইসেন্সের জন্য নির্ধারিত ফি’র অতিরিক্ত ৫ লাখ টাকা দাবি করেন ইউপি চেয়ারম্যান। অতিরিক্ত টাকা দিতে তিনি অস্বীকার করলে এ নিয়ে তর্ক-বিতর্ক হলে ক্ষিপ্ত হয়ে চেয়ারম্যান নিজে অকথ্য গালাগাল করে এবং এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি ও লাথি মেরে জখম করে।
এ সময় লোকজন জড়ো হয়ে গেলে ব্যবসায়ী মোজাম্মেল হককে খুন-জখম ও তার নামে মিথ্যা মামলা দেয়ার হুমকি দিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বের করে দেয়া হয়। এতে মোজাম্মেল হক শারীরিক, মানসিক ও সামাজিকভাবে ক্ষতি ও মর্যাদাহানির মুখে পড়েছেন। আবার জমিজমা ও অবকাঠামোতে প্রায় ৫০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেও শিল্প-কারখানা স্থাপনে হুমকির মুখে পড়ে গেছেন। ট্রেড লাইসেন্সের কারণে তার ব্যাংকিংসহ নানা কার্যক্রম স্থগিত-স্থবির হয়ে রয়েছে। এজন্যই তিনি এসবের প্রতিকার ও বিচার করছেন।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি উল্লেখ করেন, শ্রীপুর উপজেলার ভেরামতলী এলাকার বাসিন্দা মোজাম্মেল হক প্রায় ১৭ বছর ধরে রপ্তানিমুখী ব্যবসা-বাণিজ্যের সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। গত ১৬ই জানুয়ারি রোববার তিনি রাসিম ফুটওয়্যার অ্যান্ড লেদার প্রোডাক্টস ইন্ডাস্ট্রিজ এর নামে ট্রেড লাইসেন্স করতে যান শ্রীপুর উপজেলার মাওনা ইউনিয়ন পরিষদে। প্রায় ৫০ কোটি টাকা বিনিয়োগের টার্গেট নেয়া ওই প্রকল্পের ট্রেড লাইসেন্সের জন্য নির্ধারিত ফি’র অতিরিক্ত ৫ লাখ টাকা দাবি করেন ইউপি চেয়ারম্যান। অতিরিক্ত টাকা দিতে তিনি অস্বীকার করলে এ নিয়ে তর্ক-বিতর্ক হলে ক্ষিপ্ত হয়ে চেয়ারম্যান নিজে অকথ্য গালাগাল করে এবং এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি ও লাথি মেরে জখম করে।
এ সময় লোকজন জড়ো হয়ে গেলে ব্যবসায়ী মোজাম্মেল হককে খুন-জখম ও তার নামে মিথ্যা মামলা দেয়ার হুমকি দিয়ে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বের করে দেয়া হয়। এতে মোজাম্মেল হক শারীরিক, মানসিক ও সামাজিকভাবে ক্ষতি ও মর্যাদাহানির মুখে পড়েছেন। আবার জমিজমা ও অবকাঠামোতে প্রায় ৫০ লাখ টাকা বিনিয়োগ করেও শিল্প-কারখানা স্থাপনে হুমকির মুখে পড়ে গেছেন। ট্রেড লাইসেন্সের কারণে তার ব্যাংকিংসহ নানা কার্যক্রম স্থগিত-স্থবির হয়ে রয়েছে। এজন্যই তিনি এসবের প্রতিকার ও বিচার করছেন।