অনলাইন
নাসিক নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে, পর্যবেক্ষণ আন্তর্জাতিক মহলের: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী
স্টাফ রিপোর্টার
১৭ জানুয়ারি ২০২২, সোমবার, ৫:৪৫ অপরাহ্ন
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচন সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়েছে যা আন্তর্জাতিক মহল সরাসরি প্রত্যক্ষ করেছে বলে দাবি করেছেন স্থানীয় সরকার মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। সোমবার মন্ত্রণালয়ে নিজ কক্ষে মন্ত্রীর সাথে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম দোরাইস্বামীর সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে তিনি সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন। মন্ত্রী বলেন, নারায়ণগঞ্জ সিটি নির্বাচনের ভোট মিডিয়া সরাসরি প্রত্যক্ষ করেছে। ইলেক্ট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট হওয়ার পরও বিপুল ভোটে আওয়ামীলীগ প্রার্থী বিজয় অর্জন করেছে। ডিপ্লোমেটদের কাছে এই ম্যাসেজটা গেছে যে বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জে ইভিএমে সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে।
ইভিএমে কারচুপি সংক্রান্ত পরাজিত প্রার্থীর অভিযোগ বিষয়ে তিনি বলেন, পরাজিত হলে প্রার্থীরা এমনটা বলেই থাকেন। ইভিএমে নির্বাচন হলে কারচুপি করার সুযোগ নেই। এ কারণেই এ পদ্ধতির গ্রহণযোগ্যতা বেশি। ভোট চলাকালীন কিছু টেকনিক্যাল সমস্যা হতেই পারে। এটা শুধু আমাদের দেশেই হচ্ছে এমন না। সারাবিশ্বেই এই ত্রুটি দেখা দেয়। এটা কোনো অভিযোগের ভিত্তি হতে পারে না।
সব নির্বাচন ইভিএমে করা প্রসঙ্গে মো. তাজুল ইসলাম বলেন, সরকার চাইলে সারাদেশে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ করতে পারতো কিন্তু সেটা করছে না। কারণ ইভিএম একটি নতুন পদ্ধতি। যেকোন নতুন পদ্ধতি কিছুটা চ্যালেঞ্জিং হয়। পৃথিবীর সব দেশেই এ সমস্যা আছে। আমেরিকায় ও ভারতের ইলেকশনেও কিছু কিছু যান্ত্রিক গোলযোগ হয়েছে। সময়ের ব্যবধানে সমস্যা সমাধান হবে। এখন সেজন্য ইচ্ছা করলেই সরকার দেশে একসাথে ইভিএম আরম্ভ করতে পারবে না। এটা এডোপটেশনের জন্য সময় লাগে। টেকনোলজি পরিচালনা এবং ব্যবহার করার জন্য মানুষকে উপযোগী করে তুলতে হবে।
ভারতীয় হাইকমিশনারের সাথে সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ভারত সারাদেশের উপজেলা, পৌরসভা পর্যায়ে কিচেন মার্কেটের অবকাঠামো নির্মাণের জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে। শাক-সবজি, মাছ-মাংসসহ অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ে ভারতীয় সরকার প্রতিবেশী বন্ধু দেশ হিসেবে আমাদের উন্নয়ন কাজে অংশ নিতে চায়। তারা এ বিষয়ে আমাদের প্রস্তাব দিলে আমরা উদ্যোগ নেবো।
ইভিএমে কারচুপি সংক্রান্ত পরাজিত প্রার্থীর অভিযোগ বিষয়ে তিনি বলেন, পরাজিত হলে প্রার্থীরা এমনটা বলেই থাকেন। ইভিএমে নির্বাচন হলে কারচুপি করার সুযোগ নেই। এ কারণেই এ পদ্ধতির গ্রহণযোগ্যতা বেশি। ভোট চলাকালীন কিছু টেকনিক্যাল সমস্যা হতেই পারে। এটা শুধু আমাদের দেশেই হচ্ছে এমন না। সারাবিশ্বেই এই ত্রুটি দেখা দেয়। এটা কোনো অভিযোগের ভিত্তি হতে পারে না।
সব নির্বাচন ইভিএমে করা প্রসঙ্গে মো. তাজুল ইসলাম বলেন, সরকার চাইলে সারাদেশে ইভিএম পদ্ধতিতে ভোট গ্রহণ করতে পারতো কিন্তু সেটা করছে না। কারণ ইভিএম একটি নতুন পদ্ধতি। যেকোন নতুন পদ্ধতি কিছুটা চ্যালেঞ্জিং হয়। পৃথিবীর সব দেশেই এ সমস্যা আছে। আমেরিকায় ও ভারতের ইলেকশনেও কিছু কিছু যান্ত্রিক গোলযোগ হয়েছে। সময়ের ব্যবধানে সমস্যা সমাধান হবে। এখন সেজন্য ইচ্ছা করলেই সরকার দেশে একসাথে ইভিএম আরম্ভ করতে পারবে না। এটা এডোপটেশনের জন্য সময় লাগে। টেকনোলজি পরিচালনা এবং ব্যবহার করার জন্য মানুষকে উপযোগী করে তুলতে হবে।
ভারতীয় হাইকমিশনারের সাথে সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, ভারত সারাদেশের উপজেলা, পৌরসভা পর্যায়ে কিচেন মার্কেটের অবকাঠামো নির্মাণের জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে। শাক-সবজি, মাছ-মাংসসহ অন্যান্য নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য ক্রয়-বিক্রয়ে ভারতীয় সরকার প্রতিবেশী বন্ধু দেশ হিসেবে আমাদের উন্নয়ন কাজে অংশ নিতে চায়। তারা এ বিষয়ে আমাদের প্রস্তাব দিলে আমরা উদ্যোগ নেবো।