খেলা
যে কারণে বিপিএলে নেই ডিআরএস
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৭ জানুয়ারি ২০২২, সোমবার, ৮:৪০ অপরাহ্ন
আম্পায়ারদের সিদ্ধান্ত ভুল নাকি সঠিক! এ নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। তবে তা খতিয়ে দেখতে ক্রিকেট বিশ্বে বেশ জনপ্রিয় ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম (ডিআরএস)। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক ও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে ডিআরএসের ব্যবহার যেন অবিচ্ছেদ্য অংশ। কিন্তু এবার বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের (বিপিএল) ৮ম আসরের জন্য পাওয়া যাচ্ছে না ডিআরএস ও এর পরিচালনা প্রতিনিধি। যে কারণে এবার ডিআরএস থাকবে না বলেই নিশ্চিত করেছেন বিপিএল গভর্নিং কাউন্সিলের সদস্য সচিব ইসমাঈল হায়দার মল্লিক। তাতেই গত কয়েকদিন ধরেই এ নিয়ে তুমুল আলোচনা দেশের ক্রিকেট অঙ্গনে। বিসিবির প্রধান নির্বাহী নিজামউদ্দিন চৌধুরী সুজন জানালেন ডিআরএস রাখতে তাদের চেষ্টার কোনো ত্রুটি ছিল না। এই জন্য তারা আইসিসির সঙ্গেও যোগাযোগ করেছে। তিনি বলেন, ‘এই চ্যালেঞ্জগুলো হচ্ছে বর্তমান পরিস্থিতির কারণে। কাল আমি ব্যক্তিগতভাবে আইসিসির সঙ্গেও কথা বলেছি, কারণ আইসিসিরও একটা সোর্স আছে। আইসিসির বিভিন্ন ইভেন্টে যারা কাজ করেন তাদের সঙ্গেও আমরা কথা বলেছি।’
অন্যদিকে ডিআরএস পরিচালনা করা প্রতিষ্ঠানের দাবি, তাদের সক্রিয় কর্মীর সংখ্যা কম থাকার কারণে বিশ্বব্যাপী কাজ করা কঠিন হয়ে উঠেছে। বিসিবির প্রধান নির্বাহী বলেন, ‘আপনারা দেখছেন প্রচুর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হচ্ছে। ‘হক আই’ আমাদের যা বলেছে- ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ ম্যান পাওয়ার কাজ করছে। টেকনোলজি আছে, কিন্তু ম্যান পাওয়ার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে। ওদের মোট কর্মীর অর্ধেক কাজ করছে। তার ডিস্ট্রিবিউশন নিয়ে খুব চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে। তারপরও ওরা বলেছে- যেহেতু আমরা সরাসরি যোগাযোগ করছি, যদি কেউ আসতে পারে তাদের ব্যবস্থা করা যায় কিনা। সেভাবেই যোগাযোগ রাখছি।’ তবে বিসিবির চেষ্টায় কি প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। বিপিএলের সঙ্গে একই সময়ে মাঠে গড়াবে পাকিস্তান সুপার লীগ (পিএসএল)। সেখানে ডিআরএসসহ অত্যাধুনিক সব ব্যবস্থা। তবে বিপিএলে কেন নয়! এক বছর বিরতির পর মাঠে গড়াচ্ছে বিপিএল। তাড়াহুড়োর আয়োজনে এবারের বিপিএলে থাকছে না অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপকরণই। ভালো মানের বিদেশি ক্রিকেটার, আম্পায়ার, ধারাভাষ্যকার, এমনকি ডিআরএসের (ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম) মতো বর্তমানে আবশ্যিক হয়ে পড়া প্রযুক্তিও নেই। বিসিবি প্রধান নির্বাহী অবশ্য স্বীকার করেছেন তারা নিজেরাও এবারের বিপিএল আয়োজনে আত্মবিশ্বাসী ছিলেন না। যে কারণে শেষ মুহূর্তের সিদ্ধান্তে অনেক কিছুতে থাকছে ঘাটতি। তিনি বলেন, ‘এখানে তুলনার (পিএসএল) কিছু নেই। একেক দেশের পরিস্থিতি একেক রকম। আমরা শেষ মুহূর্তে এসে সূচি দিয়েছি। এই পরিস্থিতিতে বিপিএল করা নিয়ে আমরা আত্মবিশ্বাসী ছিলাম না। ঐ সময় হয়তো ছিল না। এ কারণে প্রোডাকশন টিম ডিআরএস নিশ্চিত করতে পারেনি।’
অন্যদিকে ডিআরএস পরিচালনা করা প্রতিষ্ঠানের দাবি, তাদের সক্রিয় কর্মীর সংখ্যা কম থাকার কারণে বিশ্বব্যাপী কাজ করা কঠিন হয়ে উঠেছে। বিসিবির প্রধান নির্বাহী বলেন, ‘আপনারা দেখছেন প্রচুর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট হচ্ছে। ‘হক আই’ আমাদের যা বলেছে- ৪০ থেকে ৫০ শতাংশ ম্যান পাওয়ার কাজ করছে। টেকনোলজি আছে, কিন্তু ম্যান পাওয়ার সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে গেছে। ওদের মোট কর্মীর অর্ধেক কাজ করছে। তার ডিস্ট্রিবিউশন নিয়ে খুব চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে। তারপরও ওরা বলেছে- যেহেতু আমরা সরাসরি যোগাযোগ করছি, যদি কেউ আসতে পারে তাদের ব্যবস্থা করা যায় কিনা। সেভাবেই যোগাযোগ রাখছি।’ তবে বিসিবির চেষ্টায় কি প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। বিপিএলের সঙ্গে একই সময়ে মাঠে গড়াবে পাকিস্তান সুপার লীগ (পিএসএল)। সেখানে ডিআরএসসহ অত্যাধুনিক সব ব্যবস্থা। তবে বিপিএলে কেন নয়! এক বছর বিরতির পর মাঠে গড়াচ্ছে বিপিএল। তাড়াহুড়োর আয়োজনে এবারের বিপিএলে থাকছে না অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপকরণই। ভালো মানের বিদেশি ক্রিকেটার, আম্পায়ার, ধারাভাষ্যকার, এমনকি ডিআরএসের (ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম) মতো বর্তমানে আবশ্যিক হয়ে পড়া প্রযুক্তিও নেই। বিসিবি প্রধান নির্বাহী অবশ্য স্বীকার করেছেন তারা নিজেরাও এবারের বিপিএল আয়োজনে আত্মবিশ্বাসী ছিলেন না। যে কারণে শেষ মুহূর্তের সিদ্ধান্তে অনেক কিছুতে থাকছে ঘাটতি। তিনি বলেন, ‘এখানে তুলনার (পিএসএল) কিছু নেই। একেক দেশের পরিস্থিতি একেক রকম। আমরা শেষ মুহূর্তে এসে সূচি দিয়েছি। এই পরিস্থিতিতে বিপিএল করা নিয়ে আমরা আত্মবিশ্বাসী ছিলাম না। ঐ সময় হয়তো ছিল না। এ কারণে প্রোডাকশন টিম ডিআরএস নিশ্চিত করতে পারেনি।’