দেশ বিদেশ
ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলা
কারাগারের কয়েদিদের হাতে তৈরি পণ্যের চাহিদা
জয়নাল আবেদীন জয়, রূপগঞ্জ থেকে
১৭ জানুয়ারি ২০২২, সোমবার, ৭:৫১ অপরাহ্ন
নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জের পূর্বাচল উপশহরে নবনির্মিত বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না এক্সিবিশন সেন্টারে বাণিজ্যমেলার স্থায়ী ভেন্যুতে অনুষ্ঠিত মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলার ২৬তম আসরের ১৬তম দিনে আগের তুলনায় বেড়েছে বেচাকেনা। এবারের মেলায় নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগারের কয়েদিদের হাতে তৈরি বিভিন্ন পণ্য সামগ্রী নিয়ে তৈরি স্টলে উৎসুক দর্শনার্থীদের ভিড় দেখা গেছে। স্বল্পমূল্যের ওইসব পণ্য দর্শনার্থীরা ক্রয় করছেন। এদিকে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাসের ভয়াবহতা নিরসনে স্বাস্থ্যবিধি মানাতে কড়াকড়ি বিধিনিষেধ থাকলেও মেলায় স্বাস্থ্যবিধি মানতে দেখা যায়নি।
সরজমিন ঘুরে দেখা গেছে, এবার বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে (বিবিসিএফইসি) মাসব্যাপী এ মেলায় দেশি-বিদেশি মোট ২২৫টি স্টলে নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্যসামগ্রীর পসরা দিয়ে সাজানো হয়েছে। এ সকল স্টলের মধ্যে দর্শনার্থীদের নজর কেড়েছে নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিদের হাতের তৈরি নানা পণ্য। এসব পণ্যের মাঝে বাঁশ, বেত, কাঠ, পাট আর প্লাস্টিকের তৈরি সামগ্রীই বেশি। অত্যন্ত সুন্দর কারুকাজে সাজানো তাদের প্রতিটি পণ্য। আড়াইহাজার থেকে মেলায় আসা দর্শনার্থী রুমা বেগম বলেন, আগত দর্শনার্থীদের স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তার জন্য প্রবেশ পথ ছাড়াও তাদের পণ্য প্রদর্শনীর জন্য স্টলে স্টলে মাস্ক ও স্যানিটাইজার রাখা হয়েছে। বিগত বছরে ঢাকার আগারগাঁওয়ে অনুষ্ঠিতব্য মেলা যে পরিমাণ স্টল ছিল সে অনুযায়ী এখানে অনেক কম স্টল। মেলায় অন্য পণ্যের স্টলের মধ্যে কয়েদিদের তৈরি পণ্যগুলো মানের দিক থেকে টেকসই। দামও হাতের নাগালে। ঘোড়াশাল থেকে আসা দর্শনার্থী নুরে আলম বলেন, বাণিজ্যমেলায় যত স্টল হয়েছে তার মাঝে ব্যতিক্রম কয়েদিদের তৈরি পণ্য। কমদামে টেকসই পণ্য মনে হচ্ছে। যারা সে স্টলে যাচ্ছে কিছু না কিছু কিনে নিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে ওমিক্রনসহ করোনা শনাক্তের হার বাড়তে থাকায় মাস্ক ছাড়া রাস্তায় বের হলে জরিমানার বিধানসহ ১১ দফা বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে। ওই বিধি বিধান উপেক্ষা করে গতকাল দিনভর ছিল দর্শনার্থীদের আনাগোনা। তাছাড়া মেলার পাশে থাকা এশিয়ান বাইপাস ও ৩শ’ ফুট সড়কের সংস্কার কাজ চলমান থাকায় যানজট এখন নিত্যদিনের সঙ্গী। প্রতিদিনেই বিকাল ৫টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত এমন জটিল পরিস্থিতি তৈরি হয় বলে জানিয়েছেন ট্রাফিক ইন্সপেক্টর (টি আই) জহিরুল ইসলাম। এসব ব্যাপারে নারায়ণগঞ্জ জেলা কারা কর্মকর্তা (জেলার) শাহ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, যারা কারাগারে বিভিন্ন মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হিসেবে কয়েদি রয়েছেন, তাদের আলোর মুখ দেখাতে কর্মদক্ষতা দিয়ে তৈরি করা হয়। তারা যেন শাস্তি শেষে বাড়িতে ফিরে স্বাভাবিক জীবনযাপন করে সেই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ জেল নামীয় সরকারি সংস্থা কয়েদিদের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের হস্তশিল্পের কাজ করাচ্ছেন। মেলায় এসব পণ্যের ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে।
সরজমিন ঘুরে দেখা গেছে, এবার বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশিপ এক্সিবিশন সেন্টারে (বিবিসিএফইসি) মাসব্যাপী এ মেলায় দেশি-বিদেশি মোট ২২৫টি স্টলে নিত্যপ্রয়োজনীয় বিভিন্ন পণ্যসামগ্রীর পসরা দিয়ে সাজানো হয়েছে। এ সকল স্টলের মধ্যে দর্শনার্থীদের নজর কেড়েছে নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিদের হাতের তৈরি নানা পণ্য। এসব পণ্যের মাঝে বাঁশ, বেত, কাঠ, পাট আর প্লাস্টিকের তৈরি সামগ্রীই বেশি। অত্যন্ত সুন্দর কারুকাজে সাজানো তাদের প্রতিটি পণ্য। আড়াইহাজার থেকে মেলায় আসা দর্শনার্থী রুমা বেগম বলেন, আগত দর্শনার্থীদের স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তার জন্য প্রবেশ পথ ছাড়াও তাদের পণ্য প্রদর্শনীর জন্য স্টলে স্টলে মাস্ক ও স্যানিটাইজার রাখা হয়েছে। বিগত বছরে ঢাকার আগারগাঁওয়ে অনুষ্ঠিতব্য মেলা যে পরিমাণ স্টল ছিল সে অনুযায়ী এখানে অনেক কম স্টল। মেলায় অন্য পণ্যের স্টলের মধ্যে কয়েদিদের তৈরি পণ্যগুলো মানের দিক থেকে টেকসই। দামও হাতের নাগালে। ঘোড়াশাল থেকে আসা দর্শনার্থী নুরে আলম বলেন, বাণিজ্যমেলায় যত স্টল হয়েছে তার মাঝে ব্যতিক্রম কয়েদিদের তৈরি পণ্য। কমদামে টেকসই পণ্য মনে হচ্ছে। যারা সে স্টলে যাচ্ছে কিছু না কিছু কিনে নিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে ওমিক্রনসহ করোনা শনাক্তের হার বাড়তে থাকায় মাস্ক ছাড়া রাস্তায় বের হলে জরিমানার বিধানসহ ১১ দফা বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে। ওই বিধি বিধান উপেক্ষা করে গতকাল দিনভর ছিল দর্শনার্থীদের আনাগোনা। তাছাড়া মেলার পাশে থাকা এশিয়ান বাইপাস ও ৩শ’ ফুট সড়কের সংস্কার কাজ চলমান থাকায় যানজট এখন নিত্যদিনের সঙ্গী। প্রতিদিনেই বিকাল ৫টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত এমন জটিল পরিস্থিতি তৈরি হয় বলে জানিয়েছেন ট্রাফিক ইন্সপেক্টর (টি আই) জহিরুল ইসলাম। এসব ব্যাপারে নারায়ণগঞ্জ জেলা কারা কর্মকর্তা (জেলার) শাহ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, যারা কারাগারে বিভিন্ন মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হিসেবে কয়েদি রয়েছেন, তাদের আলোর মুখ দেখাতে কর্মদক্ষতা দিয়ে তৈরি করা হয়। তারা যেন শাস্তি শেষে বাড়িতে ফিরে স্বাভাবিক জীবনযাপন করে সেই ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ জেল নামীয় সরকারি সংস্থা কয়েদিদের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের হস্তশিল্পের কাজ করাচ্ছেন। মেলায় এসব পণ্যের ব্যাপক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে।