অনলাইন
নাসিক নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু
অনলাইন ডেস্ক
১৬ জানুয়ারি ২০২২, রবিবার, ৮:১২ পূর্বাহ্ন
ছবিঃ নুরে আলম জিকু
আলোচিত নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন (নাসিক) নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। আজ সকাল ৮টায় এই ভোটগ্রহণ শুরু হয়। ভোটগ্রহণ বিরতিহীনভাবে চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। এই নির্বাচনে ক্ষমতাসীণ দল আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতীক নিয়ে লড়ছেন বর্তমান মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী। তার প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে রয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার।
এদিকে নাসিক নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নারায়ণগঞ্জ শহরকে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে। র্যাব, পুলিশের পাশাপাশি বিজিবি সদস্যরা শহরজুড়ে নিয়মিত টহল দিচ্ছেন। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পর্যাপ্ত সংখ্যক সদস্য মোতায়েন রয়েছে। অন্যদিকে সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নাসিক নির্বাচন এলাকা নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মোতায়েন রয়েছেন।
জানা গেছে, ১৯২টি কেন্দ্রে ১ হাজার ৩৩৩ ভোটকক্ষ থাকবে। মোট ইভিএম ২ হাজার ৯১২ ইউনিট। স্মার্টবুথ রয়েছে ২টি কেন্দ্র। মডার্ন গার্লস স্কুল (১২৩ ও ১২১ কেন্দ্র), ওয়ার্ড নম্বর- ৬। ১৯২টি কেন্দ্রের মধ্যে ৩০টি কেন্দ্রকে ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ’ বা ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সেগুলোতে বাড়তি সতর্কতা নেওয়া হয়েছে।
ভোটকক্ষে ৫ লাখ ১৭ হাজার ৩৬১ ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮৪৬ জন, নারী ভোটার ২ লাখ ৫৭ হাজার ৫১১ জন ও হিজড়া ভোটার ৪ জন। ভোটের মাঠে মেয়র পদে সাতজন, সংরক্ষিত নারী ওয়ার্ডে ৩৪ জন ও সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ১৪৫ জনসহ মোট ১৮৯ জন প্রতিদ্বন্দ্বী রয়েছেন।
মেয়র পদে সাতজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তারা হলেন- খেলাফত মজলিসের এবিএম সিরাজুল মামুন (দেয়াল ঘড়ি), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. কামরুল ইসলাম (ঘোড়া), স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বহিষ্কৃত বিএনপি নেতা তৈমূর আলম খন্দকার (হাতি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাওলানা মো. মাছুম বিল্লাহ (হাতপাখা), বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সেলিনা হায়াৎ আইভী (নৌকা), বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মো. জসীম উদ্দিন (বটগাছ) ও বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মো. রাশেদ ফেরদৌস (হাত ঘড়ি)।
একই সঙ্গে ৯টি সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৩৪ জন এবং ২৭টি সাধারণ সদস্য পদে ১৪৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন।
এদিকে নাসিক নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নারায়ণগঞ্জ শহরকে নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে ফেলা হয়েছে। র্যাব, পুলিশের পাশাপাশি বিজিবি সদস্যরা শহরজুড়ে নিয়মিত টহল দিচ্ছেন। প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পর্যাপ্ত সংখ্যক সদস্য মোতায়েন রয়েছে। অন্যদিকে সাদা পোশাকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা নাসিক নির্বাচন এলাকা নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মোতায়েন রয়েছেন।
জানা গেছে, ১৯২টি কেন্দ্রে ১ হাজার ৩৩৩ ভোটকক্ষ থাকবে। মোট ইভিএম ২ হাজার ৯১২ ইউনিট। স্মার্টবুথ রয়েছে ২টি কেন্দ্র। মডার্ন গার্লস স্কুল (১২৩ ও ১২১ কেন্দ্র), ওয়ার্ড নম্বর- ৬। ১৯২টি কেন্দ্রের মধ্যে ৩০টি কেন্দ্রকে ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ’ বা ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সেগুলোতে বাড়তি সতর্কতা নেওয়া হয়েছে।
ভোটকক্ষে ৫ লাখ ১৭ হাজার ৩৬১ ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৫৯ হাজার ৮৪৬ জন, নারী ভোটার ২ লাখ ৫৭ হাজার ৫১১ জন ও হিজড়া ভোটার ৪ জন। ভোটের মাঠে মেয়র পদে সাতজন, সংরক্ষিত নারী ওয়ার্ডে ৩৪ জন ও সাধারণ ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদে ১৪৫ জনসহ মোট ১৮৯ জন প্রতিদ্বন্দ্বী রয়েছেন।
মেয়র পদে সাতজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তারা হলেন- খেলাফত মজলিসের এবিএম সিরাজুল মামুন (দেয়াল ঘড়ি), স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. কামরুল ইসলাম (ঘোড়া), স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে বহিষ্কৃত বিএনপি নেতা তৈমূর আলম খন্দকার (হাতি), ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মাওলানা মো. মাছুম বিল্লাহ (হাতপাখা), বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সেলিনা হায়াৎ আইভী (নৌকা), বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মো. জসীম উদ্দিন (বটগাছ) ও বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির মো. রাশেদ ফেরদৌস (হাত ঘড়ি)।
একই সঙ্গে ৯টি সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ৩৪ জন এবং ২৭টি সাধারণ সদস্য পদে ১৪৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন।