বাংলারজমিন
বাবুল আক্তারের সন্তানদের সঙ্গে কথা বলতে চায় পিবিআই
স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম থেকে
১৫ জানুয়ারি ২০২২, শনিবার, ৮:৫২ অপরাহ্ন
চট্টগ্রামে সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় তাদের দুই সন্তান মাহির ও টাপুরের সঙ্গে কথা বলার জন্য আবেদন করেছেন মামলার তদন্তকারী সংস্থা পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। গতকাল বিকালে এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা পিবিআইয়ের পরিদর্শক আবু জাফর মোহাম্মদ ওমর ফারুক মানবজমিনকে বিষয়টি জানিয়েছিলেন। তিনি বলেন, বাবুল আক্তারের স্ত্রী মিতু হত্যা মামলায় তাদের দুই সন্তান গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষী হতে পারে। তাদের সঙ্গে কথা বললে অনেক কিছু স্পষ্ট হবে। তাই তাদের সঙ্গে কথা বলার সুযোগ করে দিতে আমরা আদালতে আবেদন করেছি। এ ছাড়া ঘটনার সময় তাদের ছেলে মাহির ঘটনাস্থলেই ছিল। আবেদনের শুনানি কখন হবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘শুনেছিলাম আগামী ১৮ই জানুয়ারি এই আবেদনের ওপর শুনানি হবে। তবে আদালত থেকে অফিসিয়ালি আমাকে বিষয়টি জানানো হয়নি। আর শুনানিতে আদালত আমাদের আবেদন গ্রহণ করলে আমরা এই দুই শিশুর সঙ্গে কথা বলবো।’
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ৫ই জুন সকালে চট্টগ্রাম নগরীর জিইসি মোড়ে ছেলেকে স্কুল বাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় সড়কে খুন হন পুলিশ কর্মকর্তা বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু। ওই সময় পদোন্নতি পেয়ে পুলিশ সদরদপ্তরে যোগ দিতে ঢাকায় ছিলেন স্বামী বাবুল আক্তার। হত্যাকাণ্ডের পর নগরীর পাঁচলাইশ থানায় অজ্ঞাত পরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে মামলা করেন বাবুল। তবে পুলিশ তদন্তে তার সম্পৃক্ততার গুঞ্জন ছিল আগে থেকেই। পরে মিতুর বাবা মোশারফ হোসেন বাবুল আক্তারকে প্রধান আসামি করে আরেকটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় আটক দেখিয়ে বাবুল আক্তারকে কারাগারে পাঠানো হয়। তখন থেকেই তিনি কারাগারে আছেন। আর দুই সন্তান এখন চাচার হেফাজতে আছেন।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ৫ই জুন সকালে চট্টগ্রাম নগরীর জিইসি মোড়ে ছেলেকে স্কুল বাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় সড়কে খুন হন পুলিশ কর্মকর্তা বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু। ওই সময় পদোন্নতি পেয়ে পুলিশ সদরদপ্তরে যোগ দিতে ঢাকায় ছিলেন স্বামী বাবুল আক্তার। হত্যাকাণ্ডের পর নগরীর পাঁচলাইশ থানায় অজ্ঞাত পরিচয় কয়েকজনকে আসামি করে মামলা করেন বাবুল। তবে পুলিশ তদন্তে তার সম্পৃক্ততার গুঞ্জন ছিল আগে থেকেই। পরে মিতুর বাবা মোশারফ হোসেন বাবুল আক্তারকে প্রধান আসামি করে আরেকটি মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় আটক দেখিয়ে বাবুল আক্তারকে কারাগারে পাঠানো হয়। তখন থেকেই তিনি কারাগারে আছেন। আর দুই সন্তান এখন চাচার হেফাজতে আছেন।