বাংলারজমিন
বৃদ্ধা শাশুড়িকে নির্যাতনকারী সেই পুত্রবধূ গ্রেপ্তার
কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
১৫ জানুয়ারি ২০২২, শনিবার, ৮:৫১ অপরাহ্ন
পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় ৯৭ বছরের বৃদ্ধা শাশুড়ি নির্যাতনকারী পুত্রবধূ খায়রুন্নাহার হেনা (৩০)কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বিচার বিভাগীয় তদন্তে নির্যাতনের সত্যতা পেয়ে কলাপাড়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক গত বৃহস্পতিবার তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করলে ওইদিন সন্ধ্যায় তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
কলাপাড়া থানার ওসি মো. জসীম জানান, গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলাপাড়ার ধানখালী ইউনিয়নের নিশানবাড়িয়া মাছুয়াখালী গ্রাম থেকে ওয়ারেন্টের আসামি খায়রুন্নাহার হেনাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল তাকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। বৃদ্ধার ওপর নির্যাতনের ঘটনা নিয়ে জাতীয় দৈনিক মানবজমিনসহ বিভিন্ন সংবাদ পত্রে সংবাদ প্রচার হলে কলাপাড়াসহ সারা দেশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। মানবাধিকারকর্মীসহ জনপ্রতিনিধিরা এ ঘটনার নিন্দা জানান এবং নির্যাতনকারী পুত্রবধূ হেনার শাস্তি দাবি করেন। সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে বৃদ্ধাকে চিকিৎসা সহায়তা দেয়া হয়।
গত বছরের ২২শে নভেম্বর রাতে বৃদ্ধা শাশুড়ি রাবেয়া বেগম ঘরের মালামাল নিয়ে বাবার বাড়ি যেতে নিষেধ করায় তাকে নির্মম নির্যাতন করে পুত্রবধূ খায়রুন্নাহার হেনা। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় তাকে পরদিন ২৩শে নভেম্বর কলাপাড়া হাসপাতালে ভর্তি করে তার ছেলে মিজানুর রহমান। মায়ের ওপর নির্যাতনের বিচার চেয়ে ২৫শে নভেম্বর কলাপাড়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন ছেলে মিজানুর রহমান।
মামলায় স্ত্রী খায়রুন্নাহার হেনা ও তার ভাই গোলাম পরোয়ার জয়কে আসামি করা হয়। মামলায় উল্লেখ করা হয় বৃদ্ধা রাবেয়াকে এর আগেও একাধিকবার নির্যাতন করা হয়েছে। কাচের গুঁড়া চিনির সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ানো হয়েছে। খাবার চাইলেই মারধর করতো পুত্রবধূ। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেন। দীর্ঘ তদন্ত শেষে ঘটনার সত্যতা পায়। গত বৃহস্পতিবার কলাপাড়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক প্রধান আসামি খায়রুন্নাহার হেনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও ২নং আসামি জয়ের বিরুদ্ধে সমন জারি করেন। আদালত থেকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পরপরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে খায়রুন্নাহার হেনাকে গ্রেপ্তার করে।
কলাপাড়া থানার ওসি মো. জসীম জানান, গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় কলাপাড়ার ধানখালী ইউনিয়নের নিশানবাড়িয়া মাছুয়াখালী গ্রাম থেকে ওয়ারেন্টের আসামি খায়রুন্নাহার হেনাকে গ্রেপ্তার করা হয়। গতকাল তাকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। বৃদ্ধার ওপর নির্যাতনের ঘটনা নিয়ে জাতীয় দৈনিক মানবজমিনসহ বিভিন্ন সংবাদ পত্রে সংবাদ প্রচার হলে কলাপাড়াসহ সারা দেশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। মানবাধিকারকর্মীসহ জনপ্রতিনিধিরা এ ঘটনার নিন্দা জানান এবং নির্যাতনকারী পুত্রবধূ হেনার শাস্তি দাবি করেন। সমাজসেবা অধিদপ্তর থেকে বৃদ্ধাকে চিকিৎসা সহায়তা দেয়া হয়।
গত বছরের ২২শে নভেম্বর রাতে বৃদ্ধা শাশুড়ি রাবেয়া বেগম ঘরের মালামাল নিয়ে বাবার বাড়ি যেতে নিষেধ করায় তাকে নির্মম নির্যাতন করে পুত্রবধূ খায়রুন্নাহার হেনা। গুরুতর অসুস্থ অবস্থায় তাকে পরদিন ২৩শে নভেম্বর কলাপাড়া হাসপাতালে ভর্তি করে তার ছেলে মিজানুর রহমান। মায়ের ওপর নির্যাতনের বিচার চেয়ে ২৫শে নভেম্বর কলাপাড়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা দায়ের করেন ছেলে মিজানুর রহমান।
মামলায় স্ত্রী খায়রুন্নাহার হেনা ও তার ভাই গোলাম পরোয়ার জয়কে আসামি করা হয়। মামলায় উল্লেখ করা হয় বৃদ্ধা রাবেয়াকে এর আগেও একাধিকবার নির্যাতন করা হয়েছে। কাচের গুঁড়া চিনির সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়ানো হয়েছে। খাবার চাইলেই মারধর করতো পুত্রবধূ। আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে বিচার বিভাগীয় তদন্তের নির্দেশ দেন। দীর্ঘ তদন্ত শেষে ঘটনার সত্যতা পায়। গত বৃহস্পতিবার কলাপাড়া সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক প্রধান আসামি খায়রুন্নাহার হেনার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও ২নং আসামি জয়ের বিরুদ্ধে সমন জারি করেন। আদালত থেকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পরপরই পুলিশ অভিযান চালিয়ে খায়রুন্নাহার হেনাকে গ্রেপ্তার করে।