বাংলারজমিন
শায়েস্তাগঞ্জে ইউএনও পরিচয়ে ব্যবসায়ীদের কাছে চাঁদা দাবি
শায়েস্তাগঞ্জ (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
১৫ জানুয়ারি ২০২২, শনিবার, ৮:৪৩ অপরাহ্ন
হবিগঞ্জের শায়েস্তাগঞ্জে ইউএনও পরিচয় দিয়ে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ভয় দেখিয়ে তিন ব্যবসায়ীর কাছে চাঁদা চাওয়া হয়েছে। এ ঘটনায় সবাইকে সতর্ক থাকতে বলেছে উপজেলা প্রশাসন। বৃহস্পতিবার বিকালে শায়েস্তাগঞ্জ পৌর এলাকার তিনটি হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের মালিকের কাছে চাঁদা দাবি করা হয়।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার বিকালে একটি মোবাইল নম্বর থেকে শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভার দাউদনগর বাজারের শেরাটন হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের মালিক আব্দুল হামিদের মুঠোফোনে কল আসে। এ সময় কলদাতা নিজেকে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পরিচয় দিয়ে বলেন, আপনার দোকানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে। বড় অঙ্কের জরিমানা থেকে বাঁচতে দ্রুত বিকাশ নম্বরে কিছু টাকা পরিশোধ করুন। একইভাবে পৃথক নম্বর থেকে দাউদনগর বাজারের হোটেল আল সোহাগের মালিক আবদুল বাছির ও স্টেশন রোডের পানাহার হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের মালিক ও ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতি (ব্যকস) এর সাধারণ সম্পাদক আবদুল মুকিতের কাছে চাঁদা চাওয়া হয়। প্রথমবার ফোন কল পেয়ে তিন ব্যবসায়ী আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। কিন্তু বারবার কল আসাতে তাদের সন্দেহ হয়। পরে ব্যবসায়ীরা ইউএনও মো. মিনহাজুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এরপর উপজেলা প্রশাসনের ফেসবুক পেজে একটি বার্তা দেন ইউএনও। সেই বার্তায় তিনি এ ধরনের প্রতারক থেকে সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানান।
এ বিষয়ে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মিনহাজুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি জানার পরপরই থানা পুলিশকে জানিয়েছি। তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে প্রতারক চক্রটিকে শনাক্তের চেষ্টা চলছে।
জানা যায়, বৃহস্পতিবার বিকালে একটি মোবাইল নম্বর থেকে শায়েস্তাগঞ্জ পৌরসভার দাউদনগর বাজারের শেরাটন হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের মালিক আব্দুল হামিদের মুঠোফোনে কল আসে। এ সময় কলদাতা নিজেকে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পরিচয় দিয়ে বলেন, আপনার দোকানে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে। বড় অঙ্কের জরিমানা থেকে বাঁচতে দ্রুত বিকাশ নম্বরে কিছু টাকা পরিশোধ করুন। একইভাবে পৃথক নম্বর থেকে দাউদনগর বাজারের হোটেল আল সোহাগের মালিক আবদুল বাছির ও স্টেশন রোডের পানাহার হোটেল অ্যান্ড রেস্টুরেন্টের মালিক ও ব্যবসায়ী কল্যাণ সমিতি (ব্যকস) এর সাধারণ সম্পাদক আবদুল মুকিতের কাছে চাঁদা চাওয়া হয়। প্রথমবার ফোন কল পেয়ে তিন ব্যবসায়ী আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। কিন্তু বারবার কল আসাতে তাদের সন্দেহ হয়। পরে ব্যবসায়ীরা ইউএনও মো. মিনহাজুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এরপর উপজেলা প্রশাসনের ফেসবুক পেজে একটি বার্তা দেন ইউএনও। সেই বার্তায় তিনি এ ধরনের প্রতারক থেকে সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানান।
এ বিষয়ে শায়েস্তাগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. মিনহাজুল ইসলাম বলেন, ঘটনাটি জানার পরপরই থানা পুলিশকে জানিয়েছি। তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে প্রতারক চক্রটিকে শনাক্তের চেষ্টা চলছে।