অনলাইন
অধ্যাপক ড. তাজমেরী এস এ ইসলামকে গ্রেপ্তার করায় তীব্র নিন্দা, প্রতিবাদ ও উদ্বেগ জানিয়েছেন ঢাবি সাদা দলের শিক্ষকবৃন্দ
স্টাফ রিপোর্টার
১৪ জানুয়ারি ২০২২, শুক্রবার, ৫:০৮ অপরাহ্ন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত কৃতি শিক্ষক এবং বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি’র চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য অধ্যাপক ড. তাজমেরী এস এ ইসলামকে গ্রেপ্তার ও কারাগারে প্রেরণের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন ঢাবি সাদা দলের শিক্ষকবৃন্দ। তারা বলেছেন, আমরা এ ধরনের ন্যাক্কারজনক ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।
আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাদা দলের কেন্দ্রীয় কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই প্রতিবাদ জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, অধ্যাপক ড. তাজমেরী ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন খ্যাতিমান ও সফল শিক্ষকই ছিলেন না, তিনি ছিলেন অত্যন্ত জনপ্রিয় একজন শিক্ষক নেতা। তিনি একজন রসায়নবিদ হিসেবে কেবল দেশে নয়, আন্তর্জাতিক পরিম-লেও সমানভাবে সুপরিচিত। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাসায়ন বিভাগের চেয়ারম্যান, বিজ্ঞান অনুষদের একাধিক মেয়াদে নির্বাচিত ডিন, রোকেয়া হলের প্রভোস্ট, শিক্ষক সমিতির সভাপতি এবং সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবেও সাফল্যের সাথে দায়িত্বপালন করেছেন। এমন একজন কৃতি শিক্ষাবিদকে ২০১৮ সালের ২৩শে সেপ্টেম্বর মারপিটসহ দ-বিধির বিভিন্ন ধারায় উত্তরার পশ্চিম থানায় দায়েরকৃত মিথ্যা, বানোয়াট ও হয়রাণিমূলক মামলায় গ্রেপ্তার এবং জামিন বাতিল করে কারান্তরীণ করা ঘটনাকে আমরা সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বহিঃপ্রকাশ বলে মনে করি। রাজনৈতিক ভিন্নমত দলন এবং বিএনপি’কে ধ্বংস করে নিজেদের রাজনৈতিক একাধিপত্য বজায় রাখার জন্য সরকার যে ঘৃন্য পন্থা অবলম্বন করছে অধ্যাপক তাজমেরী ইসলামের কারান্তরীণের ঘটনা এরই অংশ বলে আমাদের ধারণা। অধ্যাপক তাজমেরী এস এ ইসলাম কেবল একজন শিক্ষাবিদ নন, তিনি একজন নারী ও জ্যেষ্ঠ নাগরিক। মিথ্যা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার কারাগারের প্রেরণের ঘটনাকে আমরা মানবাধিকারের পরিপন্থী বলেও মনে করি।
অধ্যাপক ড. তাজমেরী এস এ ইসলামের প্রতি সরকারের এ নির্মম আচরণে আমরা শিক্ষক সমাজ ক্ষুব্ধ ও মর্মাহত। অবিলম্বে এই মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে অধ্যাপক তাজমেরী ইসলামকে নিঃশর্ত মুক্তি দানের জন্য আমরা সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় তাকে মুক্ত করণে শিক্ষক ও পেশাজীবী সমাজ জোর আন্দোলনে বাধ্য হবে।
আজ শুক্রবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাদা দলের কেন্দ্রীয় কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক মো. লুৎফর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই প্রতিবাদ জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, অধ্যাপক ড. তাজমেরী ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন খ্যাতিমান ও সফল শিক্ষকই ছিলেন না, তিনি ছিলেন অত্যন্ত জনপ্রিয় একজন শিক্ষক নেতা। তিনি একজন রসায়নবিদ হিসেবে কেবল দেশে নয়, আন্তর্জাতিক পরিম-লেও সমানভাবে সুপরিচিত। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাসায়ন বিভাগের চেয়ারম্যান, বিজ্ঞান অনুষদের একাধিক মেয়াদে নির্বাচিত ডিন, রোকেয়া হলের প্রভোস্ট, শিক্ষক সমিতির সভাপতি এবং সিনেট ও সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবেও সাফল্যের সাথে দায়িত্বপালন করেছেন। এমন একজন কৃতি শিক্ষাবিদকে ২০১৮ সালের ২৩শে সেপ্টেম্বর মারপিটসহ দ-বিধির বিভিন্ন ধারায় উত্তরার পশ্চিম থানায় দায়েরকৃত মিথ্যা, বানোয়াট ও হয়রাণিমূলক মামলায় গ্রেপ্তার এবং জামিন বাতিল করে কারান্তরীণ করা ঘটনাকে আমরা সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বহিঃপ্রকাশ বলে মনে করি। রাজনৈতিক ভিন্নমত দলন এবং বিএনপি’কে ধ্বংস করে নিজেদের রাজনৈতিক একাধিপত্য বজায় রাখার জন্য সরকার যে ঘৃন্য পন্থা অবলম্বন করছে অধ্যাপক তাজমেরী ইসলামের কারান্তরীণের ঘটনা এরই অংশ বলে আমাদের ধারণা। অধ্যাপক তাজমেরী এস এ ইসলাম কেবল একজন শিক্ষাবিদ নন, তিনি একজন নারী ও জ্যেষ্ঠ নাগরিক। মিথ্যা মামলায় তাকে গ্রেপ্তার কারাগারের প্রেরণের ঘটনাকে আমরা মানবাধিকারের পরিপন্থী বলেও মনে করি।
অধ্যাপক ড. তাজমেরী এস এ ইসলামের প্রতি সরকারের এ নির্মম আচরণে আমরা শিক্ষক সমাজ ক্ষুব্ধ ও মর্মাহত। অবিলম্বে এই মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করে অধ্যাপক তাজমেরী ইসলামকে নিঃশর্ত মুক্তি দানের জন্য আমরা সরকারের কাছে জোর দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় তাকে মুক্ত করণে শিক্ষক ও পেশাজীবী সমাজ জোর আন্দোলনে বাধ্য হবে।