খেলা
ফের বাতিল জকোভিচের ভিসা
স্পোর্টস ডেস্ক
২০২২-০১-১৪
করোনার টিকা না নেয়ায় নোভাক জকোভিচের ভিসা বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয় অস্ট্রেলিয়ান বর্ডার ফোর্স। এরপর আইনি লড়াইয়ে জিতে পেয়ে যান অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থানের অনুমতি। লাভ হয়নি তাতেও, ফের জকোভিচের ভিসা বাতিল করা হয়েছে। সংবাদ সংস্থা বিবিসি জানায়, অস্ট্রেলিয়ার অভিবাসন মন্ত্রী অ্যালেক্স হকের এই সিদ্ধান্তের ফলে জকোভিচকে অস্ট্রেলিয়া থেকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।
অ্যালেক্স হক এক বিবৃতিতে জানান, জনস্বার্থ বিবেচনায় তিনি তার নির্বাহী ক্ষমতার প্রয়োগ করেছেন। অন্যদিকে ৩৪ বছর বয়সী জকোভিচের প্রতিনিধি বলেছেন, অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থানের অনুমতির জন্য আবারো আদালতের কাছে আপিল করবেন তারা। আপিলের রায় জকোভিচের পক্ষে গেলে টুর্নামেন্টে অংশ নিতে কোনো বাধা থাকবে না। তবে বিপক্ষে গেলে তিন বছরের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় নিষিদ্ধ হতে পারেন তিনি।
১৭ই জানুয়ারি শুরু হবে মৌসুমের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। টুর্নামেন্টে অংশ নিতে গত সপ্তাহে মেলবোর্নে পৌঁছান ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন জকোভিচ। করোনার প্রতিষেধক টিকা না নেয়ায় বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশনে বাধা পান সার্বিয়ান এই টেনিস সুপারস্টার। জকোভিচকে বিশেষ ছাড়পত্র দেয়া হলেও, সেই বিশেষ ছাড় পাওয়ার প্রয়োজনীয় নথি পেশ না করতে পারেননি তিনি। এমনকি ভ্যাকসিন না নেয়ার যুক্তিপূর্ণ কোনো কারণও দেখাতে পারেননি জকোভিচ। এরপরই তার অস্ট্রেলিয়ায় প্রবেশের ভিসা বাতিল করে দেয়া হয় এবং তাকে নিয়ে রাখা হয় ডিটেনশন হোটেলে।
এই জটিলতার পেছনে অনেকাংশে দায়ী অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের প্রধান ক্রেগ টিলে। তিনি ক্রমাগত নির্দেশিকা বদল করেছেন। অপর দিকে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন আগেই টেনিস অস্ট্রেলিয়া’কে জানিয়েছিল প্রতিযোগীদের ভিসা পাওয়ার গাইডলাইনের বিষয়ে। মূলত আয়োজকরা সঠিক নির্দেশনা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় ঝামেলা পোহাতে হয় জকোভিচকে। এরপর আদালতের দারস্থ হন তিনি।
গত সপ্তাহে জকোভিচের পক্ষে রায় দেন বিচারক অ্যান্থনি কেলি। কিন্তু এরপরই শোনা গিয়েছিল, অস্ট্রেলিয়া সরকার নির্বাহী ক্ষমতাবলে জকোভিচের ভিসা বাতিল করতে পারে। বৃহস্পতিবার অস্ট্রেলিয়ার প্রধান মন্ত্রী স্কট মরিসন বলেছিলেন, জকোভিচের ভিসা বাতিল করা নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি তার সরকার। তবে জনস্বার্থের কথা বিবেচনায় শেষতক কঠিন সিদ্ধান্তই নিতে হলো অস্ট্রেলিয়া সরকারকে।
২০১৯, ২০২০ এবং ২০২১ অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে পুরুষ এককে চ্যাম্পিয়ন জকোভিচ। মোট নয়বার এই টুর্নামেন্ট জিতেছেন সার্বিয়ার এই টেনিস তারকা। দুই অপর প্রতিদ্বন্দ্বী রাফায়েল নাদাল এবং রজার ফেদেরারের সঙ্গে একই বিন্দুতে দাঁড়িয়ে রয়েছেন জোকার। এই তিন টেনিস তারকাই ২০টি করে গ্র্যান্ডস্ল্যাম জিতেছেন ক্যারিয়ারে।
অ্যালেক্স হক এক বিবৃতিতে জানান, জনস্বার্থ বিবেচনায় তিনি তার নির্বাহী ক্ষমতার প্রয়োগ করেছেন। অন্যদিকে ৩৪ বছর বয়সী জকোভিচের প্রতিনিধি বলেছেন, অস্ট্রেলিয়ায় অবস্থানের অনুমতির জন্য আবারো আদালতের কাছে আপিল করবেন তারা। আপিলের রায় জকোভিচের পক্ষে গেলে টুর্নামেন্টে অংশ নিতে কোনো বাধা থাকবে না। তবে বিপক্ষে গেলে তিন বছরের জন্য অস্ট্রেলিয়ায় নিষিদ্ধ হতে পারেন তিনি।
১৭ই জানুয়ারি শুরু হবে মৌসুমের প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম অস্ট্রেলিয়ান ওপেন। টুর্নামেন্টে অংশ নিতে গত সপ্তাহে মেলবোর্নে পৌঁছান ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন জকোভিচ। করোনার প্রতিষেধক টিকা না নেয়ায় বিমানবন্দরের ইমিগ্রেশনে বাধা পান সার্বিয়ান এই টেনিস সুপারস্টার। জকোভিচকে বিশেষ ছাড়পত্র দেয়া হলেও, সেই বিশেষ ছাড় পাওয়ার প্রয়োজনীয় নথি পেশ না করতে পারেননি তিনি। এমনকি ভ্যাকসিন না নেয়ার যুক্তিপূর্ণ কোনো কারণও দেখাতে পারেননি জকোভিচ। এরপরই তার অস্ট্রেলিয়ায় প্রবেশের ভিসা বাতিল করে দেয়া হয় এবং তাকে নিয়ে রাখা হয় ডিটেনশন হোটেলে।
এই জটিলতার পেছনে অনেকাংশে দায়ী অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের প্রধান ক্রেগ টিলে। তিনি ক্রমাগত নির্দেশিকা বদল করেছেন। অপর দিকে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন আগেই টেনিস অস্ট্রেলিয়া’কে জানিয়েছিল প্রতিযোগীদের ভিসা পাওয়ার গাইডলাইনের বিষয়ে। মূলত আয়োজকরা সঠিক নির্দেশনা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় ঝামেলা পোহাতে হয় জকোভিচকে। এরপর আদালতের দারস্থ হন তিনি।
গত সপ্তাহে জকোভিচের পক্ষে রায় দেন বিচারক অ্যান্থনি কেলি। কিন্তু এরপরই শোনা গিয়েছিল, অস্ট্রেলিয়া সরকার নির্বাহী ক্ষমতাবলে জকোভিচের ভিসা বাতিল করতে পারে। বৃহস্পতিবার অস্ট্রেলিয়ার প্রধান মন্ত্রী স্কট মরিসন বলেছিলেন, জকোভিচের ভিসা বাতিল করা নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি তার সরকার। তবে জনস্বার্থের কথা বিবেচনায় শেষতক কঠিন সিদ্ধান্তই নিতে হলো অস্ট্রেলিয়া সরকারকে।
২০১৯, ২০২০ এবং ২০২১ অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে পুরুষ এককে চ্যাম্পিয়ন জকোভিচ। মোট নয়বার এই টুর্নামেন্ট জিতেছেন সার্বিয়ার এই টেনিস তারকা। দুই অপর প্রতিদ্বন্দ্বী রাফায়েল নাদাল এবং রজার ফেদেরারের সঙ্গে একই বিন্দুতে দাঁড়িয়ে রয়েছেন জোকার। এই তিন টেনিস তারকাই ২০টি করে গ্র্যান্ডস্ল্যাম জিতেছেন ক্যারিয়ারে।