প্রথম পাতা
দিনভর প্রচারণা বহর ছোট করেছেন তৈমূর
শাহনেওয়াজ বাবলু, নারায়ণগঞ্জ থেকে
১৪ জানুয়ারি ২০২২, শুক্রবার, ৯:২৬ অপরাহ্ন

করোনার প্রকোপ বাড়ায় দেশে চলছে বিধিনিষেধ। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাচল করছেন সাধারণ মানুষ। এর মধ্যে চলছে নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচন। ভোটের বাকি আর দুই দিন। নির্বাচনী আচরণবিধি অনুযায়ী আজ রাত বারোটা পর্যন্ত প্রচারণা চালাতে পারবেন প্রার্থীরা। তাই গতকাল সারা দিন নগরীর বিভিন্ন এলাকায় প্রচারণা চালিয়েছেন প্রার্থীরা। অন্যান্য দিনের মতো প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করেছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার। গতকাল সারাদিন চষে বেড়িয়েছেন নগরীর বিভিন্ন এলাকায়। গিয়েছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। প্রার্থনা করেছেন ভোট। দিয়েছেন নানা প্রতিশ্রুতি। নগরবাসীর ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য একবার তাকে সুযোগ দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তৈমূর। করোনাভাইরাস নিয়ন্ত্রণে সরকার নতুন বিধি-নিষেধ আরোপ করায় গতকাল এডভোকেট তৈমূর আলম ছোট বহর নিয়ে প্রচারণা চালিয়েছেন।
বেলা ১০টায় নগরীর কিল্লারপুর এলাকা থেকে নিজের প্রচারণা শুরু করেন হাতি মার্কার প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকার। সেখান থেকে ট্রেজার আবাসিক এলাকা, বিদ্যুৎ অফিস, রিভারভিউ মার্কেট এলাকায় প্রচারণা চালান তিনি।
তৈমূর আলম খন্দকারের নির্বাচনী প্রধান এজেন্ট ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক এটিএম কামাল মানবজমিনকে বলেন, করোনার প্রকোপ বাড়ার কারণে যে বিধি-নিষেধ চলছে এজন্য নির্বাচন অফিস থেকে বলা হয়েছে সীমিত পরিসরে প্রচারণা চালাতে। যা কিছু করি যাতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে করি। তাই আমরা খুব সীমিত পরিসরে প্রচারণা চালিয়েছি। কারণ সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যের নিরাপত্তার বিষয়টা আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এদিকে দিনের প্রচারণা চলাকালে বেশ কয়েকবার গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন তৈমূর আলম। এ সময় তিনি নির্বাচনের আগে নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের গ্রেপ্তার হয়রানি বন্ধের দাবি জানিয়েছেন। নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ না করার জন্য নির্বাচন কমিশনার ও পুলিশ সুপারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
তৈমূর আলম অভিযোগ করেন, তার দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পুলিশ তল্লাশি ও হয়রানি করছে। তার নির্বাচনী এজেন্ট ও যারা তার সমর্থনে কাজ করছেন, তাদের বাড়ি গিয়ে হুমকি দেয়া হচ্ছে। বুধবার রাতে ১০ থেকে ১৫ জন পুলিশ সদস্য তার বাড়ির সামনে অবস্থান নিয়েছেন। বিএনপি’র নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলা তো আছেই। এখনো গায়েবি মামলার হয়রানি কাটেনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে তৈমূর আলম বলেন, আপনার পুলিশ হয়রানি করছে। ১৬ তারিখে ভোটের পর আইন যা বলে, আপনি তা করবেন। কিন্তু নির্বাচনটা সুষ্ঠুভাবে হতে দেন। সুষ্ঠুভাবে যে নির্বাচন হচ্ছিল, সেটা বাধাগ্রস্ত হতে দেবেন না।
নির্বাচনে শঙ্কার কথা উল্লেখ করে তৈমূর বলেন, সরকারি দলের প্রার্থীর পক্ষে হয়ে কাজ করছে পুলিশ। অন্যদিকে তার দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের হয়রানি করছে। এটা অব্যাহত থাকলে সুষ্ঠু ভোটের পরিবেশ নষ্ট হবে। গত কয়েক দিনে জেলা বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়কসহ ১৭ জনকে আটক করা হয়েছে।
নির্বাচনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা ও বিদেশি দূতাবাসের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তৈমূর বলেন, বিদেশি দূতাবাসে যারা আছেন, তাদের প্রতি অনুরোধ করবো, আপনারা নির্বাচনের দিন মাঠে থাকেন। দেশি-বিদেশি মিডিয়ার উদ্দেশে বলেন, আপনারা নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেন। পুলিশকে জিজ্ঞাসা করেন, কেন তার দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের হয়রানি করা হচ্ছে। জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ১৬ই জানুয়ারি জনগণ ভোট দেবেন। জনগণের রায়ে তিনি জয়ী হবেন।
বেলা ১০টায় নগরীর কিল্লারপুর এলাকা থেকে নিজের প্রচারণা শুরু করেন হাতি মার্কার প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকার। সেখান থেকে ট্রেজার আবাসিক এলাকা, বিদ্যুৎ অফিস, রিভারভিউ মার্কেট এলাকায় প্রচারণা চালান তিনি।
তৈমূর আলম খন্দকারের নির্বাচনী প্রধান এজেন্ট ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক এটিএম কামাল মানবজমিনকে বলেন, করোনার প্রকোপ বাড়ার কারণে যে বিধি-নিষেধ চলছে এজন্য নির্বাচন অফিস থেকে বলা হয়েছে সীমিত পরিসরে প্রচারণা চালাতে। যা কিছু করি যাতে স্বাস্থ্যবিধি মেনে করি। তাই আমরা খুব সীমিত পরিসরে প্রচারণা চালিয়েছি। কারণ সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যের নিরাপত্তার বিষয়টা আমাদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
এদিকে দিনের প্রচারণা চলাকালে বেশ কয়েকবার গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন তৈমূর আলম। এ সময় তিনি নির্বাচনের আগে নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের গ্রেপ্তার হয়রানি বন্ধের দাবি জানিয়েছেন। নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ না করার জন্য নির্বাচন কমিশনার ও পুলিশ সুপারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
তৈমূর আলম অভিযোগ করেন, তার দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে পুলিশ তল্লাশি ও হয়রানি করছে। তার নির্বাচনী এজেন্ট ও যারা তার সমর্থনে কাজ করছেন, তাদের বাড়ি গিয়ে হুমকি দেয়া হচ্ছে। বুধবার রাতে ১০ থেকে ১৫ জন পুলিশ সদস্য তার বাড়ির সামনে অবস্থান নিয়েছেন। বিএনপি’র নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে গায়েবি মামলা তো আছেই। এখনো গায়েবি মামলার হয়রানি কাটেনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে তৈমূর আলম বলেন, আপনার পুলিশ হয়রানি করছে। ১৬ তারিখে ভোটের পর আইন যা বলে, আপনি তা করবেন। কিন্তু নির্বাচনটা সুষ্ঠুভাবে হতে দেন। সুষ্ঠুভাবে যে নির্বাচন হচ্ছিল, সেটা বাধাগ্রস্ত হতে দেবেন না।
নির্বাচনে শঙ্কার কথা উল্লেখ করে তৈমূর বলেন, সরকারি দলের প্রার্থীর পক্ষে হয়ে কাজ করছে পুলিশ। অন্যদিকে তার দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের হয়রানি করছে। এটা অব্যাহত থাকলে সুষ্ঠু ভোটের পরিবেশ নষ্ট হবে। গত কয়েক দিনে জেলা বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়কসহ ১৭ জনকে আটক করা হয়েছে।
নির্বাচনে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থা ও বিদেশি দূতাবাসের দৃষ্টি আকর্ষণ করে তৈমূর বলেন, বিদেশি দূতাবাসে যারা আছেন, তাদের প্রতি অনুরোধ করবো, আপনারা নির্বাচনের দিন মাঠে থাকেন। দেশি-বিদেশি মিডিয়ার উদ্দেশে বলেন, আপনারা নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করেন। পুলিশকে জিজ্ঞাসা করেন, কেন তার দলের নেতা-কর্মী ও সমর্থকদের হয়রানি করা হচ্ছে। জয়ের ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করে তিনি বলেন, ১৬ই জানুয়ারি জনগণ ভোট দেবেন। জনগণের রায়ে তিনি জয়ী হবেন।

প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]
জেনিথ টাওয়ার, ৪০ কাওরান বাজার, ঢাকা-১২১৫ এবং মিডিয়া প্রিন্টার্স ১৪৯-১৫০ তেজগাঁও শিল্প এলাকা, ঢাকা-১২০৮ থেকে
মাহবুবা চৌধুরী কর্তৃক সম্পাদিত ও প্রকাশিত।
ফোন : ৫৫০-১১৭১০-৩ ফ্যাক্স : ৮১২৮৩১৩, ৫৫০১৩৪০০
ই-মেইল: [email protected]