অনলাইন
দুদক সচিবের হুঁশিয়ারি
কেউ দুর্নীতি করে কোনো ভাবেই পার পাবে না
স্টাফ রিপোর্টর
১৩ জানুয়ারি ২০২২, বৃহস্পতিবার, ৮:৩০ অপরাহ্ন
দুর্নীতি করে কেউ পার পাবে না বলে হুঁশিয়ার করলেন দুদক সচিব মো. মাহবুব হোসেন। গতকাল বিকালে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে গণমাধ্যমকে তিনি এ কথা বলেন। দুদকের গ্রেপ্তার অভিযান কমে যাওয়ার বিষয়ে সচিব বলেন, শুধু দুদক প্রধান কার্যালয় না, আমাদের বিভাগ রয়েছে ৮টি, উপজেলা জেলা সব জায়গাতেই দুদকের কার্যক্রম দেখতে পাবেন। দুদক বসে নেই, দুদকের কার্যক্রম চলছে।
দুদক সচিব বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪-এর বিভিন্ন ধারায় যে ক্ষমতা বা দায়িত্ব দেয়া হয়েছে সে মোতাবেক দুদকের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। সেবা খাতে দুর্নীতি প্রতিরোধের বিষয়ে তিনি বলেন, সেবা খাততো আমাদের জীবনযাত্রার বাইরে না। যেকোনা বিষয়ে অনিয়ম হলে আমাদের এখানের এনফোর্সমেন্ট টিম ২৪ ঘণ্টা তৈরি থাকে। যেকোনো অভিযোগ পাওয়ার পর আমার যাচাই করে দেখি যদি এখানে দুর্নীতি বা অনিয়ম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে আমরা তৎক্ষণাৎ অভিযান পরিচালনা করি।
শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর বিষয়ে সচিব বলেন, তার কাছে যে সেব তথ্য-উপাত্ত চাওয়া হয়েছে তিনি সবকিছু দুদকে জমা দিয়েছেন। দুদক কর্মকর্তারা সেসব কাগজপত্র পরীক্ষা করে দেখছেন।
তিনি বলেন, আমাদের টোল ফ্রি যে নাম্বারটা রয়েছে ১০৬, এই নাম্বারে ২০২০ ও ২০২১ সালে ১ লাখ ১৩ হাজার ৭৭৩টি কল এসেছে। এর মধ্য থেকে ২ হাজার ৪৪৯টি অভিযোগ আমলে নিয়ে কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। কেউ যদি দুর্নীতি বা অনিয়ম করে থাকে আমাদের বিধান মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
দুদক প্রতি বছর বিভিন্ন বিষয়ে সুপারিশ করে। গত দুই বছর অর্থাৎ ২০২০ ও ২০২১ সালে দুদক ১ হাজার ৫৪টি পত্র প্রেরণ করেছে। সেই পত্র প্রেরণ করা হলে সংশ্লিষ্ট বিভাগ, মন্ত্রণালয় বা অধিদপ্তর ফেলে রাখে তা না। তাদেরকে তথ্য-উপাত্ত বের করতে সময় দিতে হবে। আমাদের দুদক কার্যালয় থেকে সেটা মনিটর করে। আমরা চিঠি দিলাম তারা চুপ হয়ে থাকেÑ বিষয়টা এমন না।
এছাড়া ফাঁদ মামলার বিষয়ে দুদক সচিব বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন আইনের একটা ধারা অনুযায়ী ফাঁদ মামলা করা হয়, ফাঁদ মামলা অব্যাহত রয়েছে।
দুদক সচিব বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪-এর বিভিন্ন ধারায় যে ক্ষমতা বা দায়িত্ব দেয়া হয়েছে সে মোতাবেক দুদকের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। সেবা খাতে দুর্নীতি প্রতিরোধের বিষয়ে তিনি বলেন, সেবা খাততো আমাদের জীবনযাত্রার বাইরে না। যেকোনা বিষয়ে অনিয়ম হলে আমাদের এখানের এনফোর্সমেন্ট টিম ২৪ ঘণ্টা তৈরি থাকে। যেকোনো অভিযোগ পাওয়ার পর আমার যাচাই করে দেখি যদি এখানে দুর্নীতি বা অনিয়ম হওয়ার সম্ভাবনা থাকে আমরা তৎক্ষণাৎ অভিযান পরিচালনা করি।
শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকীর বিষয়ে সচিব বলেন, তার কাছে যে সেব তথ্য-উপাত্ত চাওয়া হয়েছে তিনি সবকিছু দুদকে জমা দিয়েছেন। দুদক কর্মকর্তারা সেসব কাগজপত্র পরীক্ষা করে দেখছেন।
তিনি বলেন, আমাদের টোল ফ্রি যে নাম্বারটা রয়েছে ১০৬, এই নাম্বারে ২০২০ ও ২০২১ সালে ১ লাখ ১৩ হাজার ৭৭৩টি কল এসেছে। এর মধ্য থেকে ২ হাজার ৪৪৯টি অভিযোগ আমলে নিয়ে কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়েছে। কেউ যদি দুর্নীতি বা অনিয়ম করে থাকে আমাদের বিধান মোতাবেক ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।
দুদক প্রতি বছর বিভিন্ন বিষয়ে সুপারিশ করে। গত দুই বছর অর্থাৎ ২০২০ ও ২০২১ সালে দুদক ১ হাজার ৫৪টি পত্র প্রেরণ করেছে। সেই পত্র প্রেরণ করা হলে সংশ্লিষ্ট বিভাগ, মন্ত্রণালয় বা অধিদপ্তর ফেলে রাখে তা না। তাদেরকে তথ্য-উপাত্ত বের করতে সময় দিতে হবে। আমাদের দুদক কার্যালয় থেকে সেটা মনিটর করে। আমরা চিঠি দিলাম তারা চুপ হয়ে থাকেÑ বিষয়টা এমন না।
এছাড়া ফাঁদ মামলার বিষয়ে দুদক সচিব বলেন, দুর্নীতি দমন কমিশন আইনের একটা ধারা অনুযায়ী ফাঁদ মামলা করা হয়, ফাঁদ মামলা অব্যাহত রয়েছে।