বাংলারজমিন
ভ্যাকসিন নিবন্ধন ফরমে স্বাক্ষর করতে প্রধান শিক্ষকের টাকা আদায়
বড়লেখা (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
১৩ জানুয়ারি ২০২২, বৃহস্পতিবার, ৩:২০ অপরাহ্ন
মৌলভীবাজারের বড়লেখায় স্কুল পর্যায়ে শিক্ষার্থীর করোনা ভ্যাকসিনের নিবন্ধন ফরমে স্বাক্ষর প্রদানে কেছরীগুল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহিদ আহমদ খান নিয়ম বহির্ভূতভাবে শিক্ষার্থী প্রতি ২০ টাকা করে আদায় করেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বড়লেখার ৩৭টি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের করোনা ভ্যাকসিন (টিকা) কার্যক্রম জেলা পরিষদ মিলনায়তনে শুরু হয়েছে। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের তত্ত্বাবধানে ইতিপূর্বে শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রস্তুত করা হয়। শিক্ষার্থীদের টিকা কার্ডের নির্ধারিত ফরমে প্রধান শিক্ষকের স্বাক্ষর প্রদানের পরই স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মীরা সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীকে টিকা প্রদান করছেন। কেছরীগুল উচ্চ বিদ্যালয়ের ১২ থেকে ১৭ বছরের ৪৭০ জন শিক্ষার্থী টিকার জন্য নিবন্ধিত হয়।
সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা অভিযোগ করেন, প্রধান শিক্ষক জাহিদ আহমদ খান নানা খরচের দোহাই দিয়ে শিক্ষার্থী প্রতি ২০ টাকা করে আদায় করতে থাকেন। কোনো শিক্ষার্থী টাকা না দিলে তিনি তার নিবন্ধন ফরমে স্বাক্ষর করছেন না। এ নিয়ে কতিপয় শিক্ষার্থী ও অভিভাবক প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন।
নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী শাহারা নবাব জুই’র বাবা শরফ উদ্দিন নবাব, ফৌজিয়া রহমানের বাবা আব্দুর রহমান, অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী জহুরা ফেরদৌসীর বাবা নুরুল ইসলাম, সপ্তম শ্রেণীর ছাত্রী ফারজানা বেগমের বাবা খলু মিয়া প্রমুখ অভিযোগ করেন, প্রধান শিক্ষক ২০ টাকা না দিলে টিকা ফরমে স্বাক্ষর করেননি। পরে বাধ্য হয়ে তারা টাকা পরিশোধ করে স্বাক্ষর আদায় করেন।
কেছরীগুল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহিদ আহমদ খান বলেন, অডিটোরিয়ামের (টিকা কেন্দ্র) ভাড়া ও সেখানে যাতায়াত বাবত শিক্ষার্থী প্রতি তিনি ২০ টাকা করে নিয়েছিলেন। মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আদায়কৃত টাকা ফেরত প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি তা ফেরত দেবেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হাওলাদার আজিজুল ইসলাম বলেন, করোনা ভ্যাকসিনের নামে শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে একটি পয়সাও নেয়ার নির্দেশনা নেই। অভিযোগ পেয়েই তিনি ওই প্রধান শিক্ষককে দ্রুত শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে টিকার দোহাই দিয়ে আদায়কৃত টাকা ফেরত দিতে নির্দেশ দিয়েছেন। টাকা ফেরত না দিলে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বড়লেখার ৩৭টি মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১২ থেকে ১৭ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের করোনা ভ্যাকসিন (টিকা) কার্যক্রম জেলা পরিষদ মিলনায়তনে শুরু হয়েছে। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের তত্ত্বাবধানে ইতিপূর্বে শিক্ষার্থীদের তালিকা প্রস্তুত করা হয়। শিক্ষার্থীদের টিকা কার্ডের নির্ধারিত ফরমে প্রধান শিক্ষকের স্বাক্ষর প্রদানের পরই স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মীরা সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীকে টিকা প্রদান করছেন। কেছরীগুল উচ্চ বিদ্যালয়ের ১২ থেকে ১৭ বছরের ৪৭০ জন শিক্ষার্থী টিকার জন্য নিবন্ধিত হয়।
সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকরা অভিযোগ করেন, প্রধান শিক্ষক জাহিদ আহমদ খান নানা খরচের দোহাই দিয়ে শিক্ষার্থী প্রতি ২০ টাকা করে আদায় করতে থাকেন। কোনো শিক্ষার্থী টাকা না দিলে তিনি তার নিবন্ধন ফরমে স্বাক্ষর করছেন না। এ নিয়ে কতিপয় শিক্ষার্থী ও অভিভাবক প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন।
নবম শ্রেণীর শিক্ষার্থী শাহারা নবাব জুই’র বাবা শরফ উদ্দিন নবাব, ফৌজিয়া রহমানের বাবা আব্দুর রহমান, অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রী জহুরা ফেরদৌসীর বাবা নুরুল ইসলাম, সপ্তম শ্রেণীর ছাত্রী ফারজানা বেগমের বাবা খলু মিয়া প্রমুখ অভিযোগ করেন, প্রধান শিক্ষক ২০ টাকা না দিলে টিকা ফরমে স্বাক্ষর করেননি। পরে বাধ্য হয়ে তারা টাকা পরিশোধ করে স্বাক্ষর আদায় করেন।
কেছরীগুল উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জাহিদ আহমদ খান বলেন, অডিটোরিয়ামের (টিকা কেন্দ্র) ভাড়া ও সেখানে যাতায়াত বাবত শিক্ষার্থী প্রতি তিনি ২০ টাকা করে নিয়েছিলেন। মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আদায়কৃত টাকা ফেরত প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি তা ফেরত দেবেন।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা হাওলাদার আজিজুল ইসলাম বলেন, করোনা ভ্যাকসিনের নামে শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে একটি পয়সাও নেয়ার নির্দেশনা নেই। অভিযোগ পেয়েই তিনি ওই প্রধান শিক্ষককে দ্রুত শিক্ষার্থীদের নিকট থেকে টিকার দোহাই দিয়ে আদায়কৃত টাকা ফেরত দিতে নির্দেশ দিয়েছেন। টাকা ফেরত না দিলে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।