বিশ্বজমিন
ভারত-বৃটেন মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে আলোচনা শুরু হচ্ছে
মানবজমিন ডেস্ক
১৩ জানুয়ারি ২০২২, বৃহস্পতিবার, ২:৫৩ অপরাহ্ন
ভারতের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট- এফটিএ) নিয়ে আলোচনা শুরু করছে বৃটিশ সরকার। প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেছেন, এফটিএ সম্পাদিত হলে ভারতের সঙ্গে তার দেশের ঐতিহাসিক অংশীদারিত্ব নতুন এক স্তরে চলে যাবে। একে সুবর্ণ সুযোগ হিসেবেও আখ্যায়িত করা হয়েছে। বলা হয়েছে, এই চুক্তি হলে বৃটিশ ব্যবসা ভারতীয় অর্থনীতির সামনের সারিতে চলে আসবে। এ খবর দিয়েছে ভারতের সরকারি বার্তা সংস্থা পিটিআই।
বরিস জনসন আরো বলেছেন, এই চুক্তি হলে স্কচ হুইস্কি, আর্থিক সেবা এবং নবায়নযোগ্য প্রযুক্তিসহ গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলো উপকৃত হবে।
এ নিয়ে আগামী সপ্তাহে প্রথম দফা আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে। বৃটিশ সরকার বলেছে, সমঝোতাকারী টিমের মধ্যে মধাহ্নভোজের পরই দ্রুততার সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু হবে। প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেছেন, ভারতের বিকাশমান অর্থনীতির সঙ্গে একটি বাণিজ্যিক চুক্তি হলে তাতে বৃটিশ ব্যবসা, কর্মী ও ভোক্তাদের জন্য বিপুল সুযোগ সৃষ্টি হবে। এর মধ্য দিয়ে আমরা ভারতের সঙ্গে আমাদের ঐতিহাসিক অংশীদারিত্ব পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবো। বৃটেনের নিরপেক্ষ বাণিজ্যিক পলিসি কর্মক্ষেত্র সৃষ্টি করছে, বেতন বৃদ্ধি করছে। দেশজুড়ে উদ্ভাবনী কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। বৃটেনের আছে বিশ্বমানের ব্যবসা ও বিশেষজ্ঞ। এ জন্য আমরা গর্ব করতে পারি। ইন্দো-প্যাসিফিকে বর্ধিষ্ণু অর্থনীতির সুযোগ আমরা নিতে পারি।
বৃটেনের সেক্রেটারি অব স্টেট ফর ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড অ্যান-ম্যারি ট্রেভেলিয়ান যখন ১৫তম ইউকে-ইন্ডিয়া জয়েন্ট ইকোনমিক অ্যান্ড ট্রেড কমিটিতে (জেইটিসিও) যোগ দিতে নয়া দিল্লি যাচ্ছেন এবং সেখানে ভারতের কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পিযুষ গয়ালের সঙ্গে সাক্ষাতের প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তখন এ মন্তব্য করেছেন বরিস জনসন। অ্যান ম্যারি ট্রেভেলিয়ান বলেছেন, ২০৫০ সাল নাগাদ ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। সেখানে থাকবে একটি মধ্যবিত্ত শ্রেণি। এর মধ্যে ২৫ কোটি কেনাকাটা করবেন। আমাদের বৃটিশ পণ্য ও কারখানায় প্রস্তুত বিভিন্ন জিনিস এই বিশাল নতুন বাজারের সামনে তুলে ধরতে পারি।
বরিস জনসন আরো বলেছেন, এই চুক্তি হলে স্কচ হুইস্কি, আর্থিক সেবা এবং নবায়নযোগ্য প্রযুক্তিসহ গুরুত্বপূর্ণ খাতগুলো উপকৃত হবে।
এ নিয়ে আগামী সপ্তাহে প্রথম দফা আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে। বৃটিশ সরকার বলেছে, সমঝোতাকারী টিমের মধ্যে মধাহ্নভোজের পরই দ্রুততার সঙ্গে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু হবে। প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন বলেছেন, ভারতের বিকাশমান অর্থনীতির সঙ্গে একটি বাণিজ্যিক চুক্তি হলে তাতে বৃটিশ ব্যবসা, কর্মী ও ভোক্তাদের জন্য বিপুল সুযোগ সৃষ্টি হবে। এর মধ্য দিয়ে আমরা ভারতের সঙ্গে আমাদের ঐতিহাসিক অংশীদারিত্ব পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাবো। বৃটেনের নিরপেক্ষ বাণিজ্যিক পলিসি কর্মক্ষেত্র সৃষ্টি করছে, বেতন বৃদ্ধি করছে। দেশজুড়ে উদ্ভাবনী কার্যক্রম চালানো হচ্ছে। বৃটেনের আছে বিশ্বমানের ব্যবসা ও বিশেষজ্ঞ। এ জন্য আমরা গর্ব করতে পারি। ইন্দো-প্যাসিফিকে বর্ধিষ্ণু অর্থনীতির সুযোগ আমরা নিতে পারি।
বৃটেনের সেক্রেটারি অব স্টেট ফর ইন্টারন্যাশনাল ট্রেড অ্যান-ম্যারি ট্রেভেলিয়ান যখন ১৫তম ইউকে-ইন্ডিয়া জয়েন্ট ইকোনমিক অ্যান্ড ট্রেড কমিটিতে (জেইটিসিও) যোগ দিতে নয়া দিল্লি যাচ্ছেন এবং সেখানে ভারতের কেন্দ্রীয় বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পিযুষ গয়ালের সঙ্গে সাক্ষাতের প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তখন এ মন্তব্য করেছেন বরিস জনসন। অ্যান ম্যারি ট্রেভেলিয়ান বলেছেন, ২০৫০ সাল নাগাদ ভারত হবে বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। সেখানে থাকবে একটি মধ্যবিত্ত শ্রেণি। এর মধ্যে ২৫ কোটি কেনাকাটা করবেন। আমাদের বৃটিশ পণ্য ও কারখানায় প্রস্তুত বিভিন্ন জিনিস এই বিশাল নতুন বাজারের সামনে তুলে ধরতে পারি।