বাংলারজমিন
ঈশ্বরদীতে করোনার টিকা নিতে ভিড়
ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি
১৩ জানুয়ারি ২০২২, বৃহস্পতিবার, ১:২৫ অপরাহ্ন
প্রতিদিনই ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে টিকা নিতে বিপুলসংখ্যক মানুষ ভিড় জমাচ্ছেন। ফলে টিকাকেন্দ্রে স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই নেই। এদিকে টিকা নিতে আসা বিপুলসংখ্যক মানুষকে সেবা দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে টিকা কার্যক্রম শুরু হয়। তবে সেখানে সকাল সাতটা থেকে টিকা নিতে আসা মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে।
সরজমিন সকাল ১০টায় গিয়ে দেখা যায়, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কক্ষে টিকা দেয়া হচ্ছে। কক্ষ থেকে শুরু হওয়া লাইন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মাঠ এঁকেবেঁকে একেবারে প্রধান ফটকের বাইরে চলে গেছে। বাইরে ও সামনের সড়কেও এক শ থেকে দেড় শ মানুষের দীর্ঘ লাইন। সব মিলিয়ে অন্তত এক- দুই হাজার মানুষ আজ টিকা নিতে এই কেন্দ্রে এসেছেন। এ সময় বেশির ভাগ মানুষের মুখেই মাস্ক ছিল না। সামাজিক দূরত্ব মানার ব্যাপারেও উদাসীনতা দেখা যায়। কেন মাস্ক ব্যবহার করছে না—এমন প্রশ্নের জবাবে কয়েকজন বলেন, প্রচ- ভিড়ের কারণে মাস্ক মুখে রাখতে সমস্যা হচ্ছে।
লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা অন্তত ১০ জনের সঙ্গে কথা হলে তাঁদের মধ্যে সাতজন জানান, তাঁরা টিকার জন্য রেজিস্ট্রেশন করেছেন তিন দিন আগে। কিন্তু কোনো এসএমএস পাননি। তারপরও এসেছেন টিকা নিতে। তিনজন জানালেন, তাঁরা এসএমএস পাওয়ার পর আজ টিকা নিতে এসেছেন।
টিকাদান কক্ষের সামনে বেশ বড় জটলা দেখা গেল। সেখানে পেছন থেকে কয়েকজন ব্যক্তি কক্ষের ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করলে সামনে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষের সঙ্গে তাঁদের বাগ্বিত-া হয়।
টিকা নিতে আসা দিপালী বলেন, ‘সকাল সাড়ে ৮টায় এসেছিলাম। একটু আগে টিকা দিতে পারলাম। তবে ব্যাপক ভিড়, ধাক্কাধাক্কি; একটু ব্যবস্থাপনার অভাব বোধ করলাম।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আসমা খান বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মানাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা কাজ করছেন। প্রথম দিকে মানুষের তেমন আগ্রহ না থাকলেও এখন প্রতিদিন ১ থেকে দেড় হাজার মানুষ টিকা নিচ্ছেন। প্রতিদিন এত মানুষকে টিকা দিতে গিয়ে আমাদের বেগ পেতে হচ্ছে।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে টিকা কার্যক্রম শুরু হয়। তবে সেখানে সকাল সাতটা থেকে টিকা নিতে আসা মানুষের ভিড় বাড়তে থাকে।
সরজমিন সকাল ১০টায় গিয়ে দেখা যায়, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কক্ষে টিকা দেয়া হচ্ছে। কক্ষ থেকে শুরু হওয়া লাইন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মাঠ এঁকেবেঁকে একেবারে প্রধান ফটকের বাইরে চলে গেছে। বাইরে ও সামনের সড়কেও এক শ থেকে দেড় শ মানুষের দীর্ঘ লাইন। সব মিলিয়ে অন্তত এক- দুই হাজার মানুষ আজ টিকা নিতে এই কেন্দ্রে এসেছেন। এ সময় বেশির ভাগ মানুষের মুখেই মাস্ক ছিল না। সামাজিক দূরত্ব মানার ব্যাপারেও উদাসীনতা দেখা যায়। কেন মাস্ক ব্যবহার করছে না—এমন প্রশ্নের জবাবে কয়েকজন বলেন, প্রচ- ভিড়ের কারণে মাস্ক মুখে রাখতে সমস্যা হচ্ছে।
লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা অন্তত ১০ জনের সঙ্গে কথা হলে তাঁদের মধ্যে সাতজন জানান, তাঁরা টিকার জন্য রেজিস্ট্রেশন করেছেন তিন দিন আগে। কিন্তু কোনো এসএমএস পাননি। তারপরও এসেছেন টিকা নিতে। তিনজন জানালেন, তাঁরা এসএমএস পাওয়ার পর আজ টিকা নিতে এসেছেন।
টিকাদান কক্ষের সামনে বেশ বড় জটলা দেখা গেল। সেখানে পেছন থেকে কয়েকজন ব্যক্তি কক্ষের ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করলে সামনে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষের সঙ্গে তাঁদের বাগ্বিত-া হয়।
টিকা নিতে আসা দিপালী বলেন, ‘সকাল সাড়ে ৮টায় এসেছিলাম। একটু আগে টিকা দিতে পারলাম। তবে ব্যাপক ভিড়, ধাক্কাধাক্কি; একটু ব্যবস্থাপনার অভাব বোধ করলাম।’
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আসমা খান বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মানাতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা কাজ করছেন। প্রথম দিকে মানুষের তেমন আগ্রহ না থাকলেও এখন প্রতিদিন ১ থেকে দেড় হাজার মানুষ টিকা নিচ্ছেন। প্রতিদিন এত মানুষকে টিকা দিতে গিয়ে আমাদের বেগ পেতে হচ্ছে।