খেলা
১০০তম এল ক্ল্যাসিকো জয়ে সুপার কাপের ফাইনালে রিয়াল
স্পোর্টস ডেস্ক
১৩ জানুয়ারি ২০২২, বৃহস্পতিবার, ১০:৪৮ পূর্বাহ্ন
২০১৮ সালে স্পেন ছেড়েছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো, মৌসুমের শুরুতে প্যারিসে পাড়ি জমিয়েছেন লিওনেল মেসি। ফুটবল বিশ্বের দুই মহাতারকার বিদায়ে স্প্যানিশ লা লিগা রঙ হারিয়েছে অনেকাংশে, এল ক্ল্যাসিকোতে নেই পুরনো আমেজ। তার উপর বার্সেলোনার নাজেহাল অবস্থায় এল ক্ল্যাসিকো নিয়ে সমর্থকদের প্রত্যাশার পারদটা ছিল তলানিতে। তবে বুধবার রাতে রিয়াল-বার্সা ফিরিয়ে এনেছে পুরনো উত্তেজনা। রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে অতিরিক্ত সময়ের গোলে ১০০তম এল ক্ল্যাসিকো জয় করলো লস ব্ল্যাঙ্কোসরা।
রিয়াদের কিং ফাহাদ স্টেডিয়ামে ভিনিসিউস জুনিয়রের গোলে এগিয়ে যায় রিয়াল মাদ্রিদ। বিরতিতে যাওয়ার আগে লুক ডি ইয়ংয়ের গোলে সমতা টানে বার্সা। করিম বেনজেমার গোলে ফের রিয়াল লিড নিলে আরেক দফা সমতা টানেন ফাতি। সমতায় থাকা ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। আর ফেদেরিকো ভালভারদের জয়সূচক গোলে রিয়াল পৌঁছে যায় স্প্যানিশ সুপার কাপের ফাইনালে।
দুঃসময়ের মধ্যদিয়ে যাওয়া বার্সেলোনার তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতায় খুশি কোচ জাভি হার্নান্দেজ। তিনি মনে করেন, ম্যাচ হারলেও রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে মাথা উঁচু করেই মাঠ ছেড়েছে বার্সেলোনা।
জাভির বক্তব্য অমূলক নয়। গোটা ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদের উপর আধিপত্য বিস্তার করে বার্সেলোনা। ৫৪ শতাংশ বল দখলে রেখে প্রতিপক্ষের গোলবারের উদ্দেশ্যে মোট ২০টি শট নেয় ব্লাউগ্রানারা। যার মধ্যে লক্ষ্যে ছিল ৬টি। অপরদিকে ৪৬ শতাংশ বল দখলে রেখে ১৪টি শটের ৮টি লক্ষ্যে রাখে রিয়াল।
ম্যাচ শেষে জাভি বলেন, ‘এটা স্পষ্ট যে, আমরা আজকের ম্যাচে ভালো করেছি। হারের পরও আমরা মাথা উঁচু করে বিদায় নিয়েছি। ম্যাচের অধিকাংশ সময় আমরা তাদের চেয়ে এগিয়ে ছিলাম।’
ম্যাচের ১৯তম মিনিটে ম্যাচে প্রথম ভালো সুযোগ তৈরি করে রিয়াল মাদ্রিদ। তবে ভিনিসিউস জুনিয়রের পাসে মার্কো অ্যাসেনসিও ফাঁকায় বল পেয়ে উড়িয়ে মেরে হতাশ করেন।
গোল পেতে অবশ্য বেশি দেরি হয়নি রিয়ালের। মাঝমাঠে প্রতিপক্ষের থেকে পজেশন নিয়ে সতীর্থের পা ঘুরে বল পেয়ে থ্রু পাস বাড়ান বেনজেমা। আর দারুণ ছন্দে থাকা ভিনিসিউস বক্সে ঢুকে জোরালো শটে ঠিকানা খুঁজে নেন।
৩২তম মিনিটে একটি হাফ-চান্স পায় বার্র্সেলোনা। তবে লুক ডি ইয়ংয়ের হেড ঠেকাতে কোনো সমস্যা হয়নি রিয়াল গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়ার। পাঁচ মিনিট পর ভালো পজিশনে বল পেয়েও যথেষ্ট জোরে শট নিতে পারেননি অ্যাসেনসিও, দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় বল নিয়ন্ত্রণে নেন বার্সেলোনা গোলরক্ষক মার্ক-আন্ড্রে টের স্টেগেন।
৪১তম মিনিটে সমতায় ফেরে বার্সা। উসমান দেম্বেলের গোলমুখে বাড়ানো বল ক্লিয়ার করতে শট নেন এদের মিলিতাও, কিন্তু সেখানে ছুটে যাওয়া লুক ডি ইয়ংয়ের পায়ে লেগে বল চলে যায় জালে।
৫১তম মিনিটে এগিয়ে যেতে পারতো বার্সেলোনা। তবে বক্সের বাইরে থেকে পেদ্রির নেয়া শট অল্পের জন্য লক্ষ্যে থাকেনি। তিন মিনিটের ব্যবধানে হতাশ করেন দেম্বেলেও।
৭২তম মিনিটে ফের এগিয়ে যায় রিয়াল। গোলটি করেন করিম বেনজেমা। গত শনিবার ভালেন্সিয়ার বিপক্ষে বেনজেমাও জোড়া গোল করেছিলেন।
৮৩তম মিনিটে বদলি হিসেবে নামা আনসু ফাতির গোলে আবার সমতায় ফেরে বার্সা। কর্নার থেকে বল পেয়ে গোলমুখে ক্রস বাড়ান জর্ডি আলবা। আর অরক্ষিত ফাতি হেডে বল জালে পাঠান।
অতিরিক্ত সময়ের শুরুতেও বার্সেলোনা আধিপত্য দেখায়। তবে প্রতি আক্রমণে ৯৮তম মিনিটে এগিয়ে যায় রিয়াল। জয়সূচক গোলটি করেন বদলি হিসেবে নামা ফেদেরিকো ভালভারদে।
রিয়াদের কিং ফাহাদ স্টেডিয়ামে ভিনিসিউস জুনিয়রের গোলে এগিয়ে যায় রিয়াল মাদ্রিদ। বিরতিতে যাওয়ার আগে লুক ডি ইয়ংয়ের গোলে সমতা টানে বার্সা। করিম বেনজেমার গোলে ফের রিয়াল লিড নিলে আরেক দফা সমতা টানেন ফাতি। সমতায় থাকা ম্যাচ গড়ায় অতিরিক্ত সময়ে। আর ফেদেরিকো ভালভারদের জয়সূচক গোলে রিয়াল পৌঁছে যায় স্প্যানিশ সুপার কাপের ফাইনালে।
দুঃসময়ের মধ্যদিয়ে যাওয়া বার্সেলোনার তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতায় খুশি কোচ জাভি হার্নান্দেজ। তিনি মনে করেন, ম্যাচ হারলেও রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে মাথা উঁচু করেই মাঠ ছেড়েছে বার্সেলোনা।
জাভির বক্তব্য অমূলক নয়। গোটা ম্যাচে রিয়াল মাদ্রিদের উপর আধিপত্য বিস্তার করে বার্সেলোনা। ৫৪ শতাংশ বল দখলে রেখে প্রতিপক্ষের গোলবারের উদ্দেশ্যে মোট ২০টি শট নেয় ব্লাউগ্রানারা। যার মধ্যে লক্ষ্যে ছিল ৬টি। অপরদিকে ৪৬ শতাংশ বল দখলে রেখে ১৪টি শটের ৮টি লক্ষ্যে রাখে রিয়াল।
ম্যাচ শেষে জাভি বলেন, ‘এটা স্পষ্ট যে, আমরা আজকের ম্যাচে ভালো করেছি। হারের পরও আমরা মাথা উঁচু করে বিদায় নিয়েছি। ম্যাচের অধিকাংশ সময় আমরা তাদের চেয়ে এগিয়ে ছিলাম।’
ম্যাচের ১৯তম মিনিটে ম্যাচে প্রথম ভালো সুযোগ তৈরি করে রিয়াল মাদ্রিদ। তবে ভিনিসিউস জুনিয়রের পাসে মার্কো অ্যাসেনসিও ফাঁকায় বল পেয়ে উড়িয়ে মেরে হতাশ করেন।
গোল পেতে অবশ্য বেশি দেরি হয়নি রিয়ালের। মাঝমাঠে প্রতিপক্ষের থেকে পজেশন নিয়ে সতীর্থের পা ঘুরে বল পেয়ে থ্রু পাস বাড়ান বেনজেমা। আর দারুণ ছন্দে থাকা ভিনিসিউস বক্সে ঢুকে জোরালো শটে ঠিকানা খুঁজে নেন।
৩২তম মিনিটে একটি হাফ-চান্স পায় বার্র্সেলোনা। তবে লুক ডি ইয়ংয়ের হেড ঠেকাতে কোনো সমস্যা হয়নি রিয়াল গোলরক্ষক থিবো কোর্তোয়ার। পাঁচ মিনিট পর ভালো পজিশনে বল পেয়েও যথেষ্ট জোরে শট নিতে পারেননি অ্যাসেনসিও, দ্বিতীয় প্রচেষ্টায় বল নিয়ন্ত্রণে নেন বার্সেলোনা গোলরক্ষক মার্ক-আন্ড্রে টের স্টেগেন।
৪১তম মিনিটে সমতায় ফেরে বার্সা। উসমান দেম্বেলের গোলমুখে বাড়ানো বল ক্লিয়ার করতে শট নেন এদের মিলিতাও, কিন্তু সেখানে ছুটে যাওয়া লুক ডি ইয়ংয়ের পায়ে লেগে বল চলে যায় জালে।
৫১তম মিনিটে এগিয়ে যেতে পারতো বার্সেলোনা। তবে বক্সের বাইরে থেকে পেদ্রির নেয়া শট অল্পের জন্য লক্ষ্যে থাকেনি। তিন মিনিটের ব্যবধানে হতাশ করেন দেম্বেলেও।
৭২তম মিনিটে ফের এগিয়ে যায় রিয়াল। গোলটি করেন করিম বেনজেমা। গত শনিবার ভালেন্সিয়ার বিপক্ষে বেনজেমাও জোড়া গোল করেছিলেন।
৮৩তম মিনিটে বদলি হিসেবে নামা আনসু ফাতির গোলে আবার সমতায় ফেরে বার্সা। কর্নার থেকে বল পেয়ে গোলমুখে ক্রস বাড়ান জর্ডি আলবা। আর অরক্ষিত ফাতি হেডে বল জালে পাঠান।
অতিরিক্ত সময়ের শুরুতেও বার্সেলোনা আধিপত্য দেখায়। তবে প্রতি আক্রমণে ৯৮তম মিনিটে এগিয়ে যায় রিয়াল। জয়সূচক গোলটি করেন বদলি হিসেবে নামা ফেদেরিকো ভালভারদে।