কলকাতা কথকতা
কলকাতা কথকতা
আংটি বদলের পর বিয়ের পরিকল্পনা দুই বাঙালি নারী চিকিৎসকের
বিশেষ সংবাদদাতা, কলকাতা
৭ জানুয়ারি ২০২২, শুক্রবার, ১০:২৬ পূর্বাহ্ন
গোয়ার সমুদ্রসৈকতে আংটি বদল সেরে ফেললেন দুই বাঙালি মহিলা চিকিৎসক। পারমিতা মুখোপাধ্যায় ও সুরভি মিত্রর এই বাগদান অনুষ্ঠানটি নিয়ে কোন রকম লুকোছাপার বিষয় রাখলেন না দুজনে। সংবাদ সংস্থাকে পারমিতা এবং সুরভি জানিয়েছেন, তাঁরা জানেন কি করছেন, একে অপরকে ভালোবাসেন, এই ভালোবাসায় নেই মালিন্য। তাই, দুই পরিবারের সম্মতি নিয়েই তাঁরা বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
একজন আরেক একজনের সঙ্গে সারা জীবন কাটাতে চান। সুরভি মনোরোগ বিশেষজ্ঞ। যেদিন থেকে তিনি বুঝতে পারেন যে পুরুষরা তাঁকে আকর্ষণ করেনা। সমলিঙ্গের মেয়েরা তাঁর কাছে আকর্ষনিয়া, তিনি এই বিষয়ে পড়াশোনা শুরু করেন। জিনিসটা অস্বাভাবিক কিনা তা জানার চেষ্টা করেন। পারমিতা মুখোপাধ্যায় জেনারেল প্র্যাকটিশনার। ২০১৩ সাল থেকে তিনি বুঝতে পারেন, কোন পুরুষ নয়, বরং পুরুষালি চেহারার মেয়েরা তাঁকে টানছে বেশি, তিনি অকপট হন প্রথমে বাবার কাছে। তারপর মায়ের কাছে।
মা শুনে হকচকিয়ে গেলেও, বাবা বিষয়টি বুঝতে পারেন। মাকে বুঝিয়ে বলেন। এরপর মাও মেনে নেন। কর্মসূত্রে সুরভি-পারমিতার দেখা হয়। লাভ এট ফার্স্ট সাইট। দুজনেই দুজনের প্রেমে পড়েন। ২০১৮ সালে সমলিঙ্গে বিয়ের ধারা টি সংবিধানে অনুমোদিত হওয়ার পর এবং ৩৭৭ ধারা অবলুপ্তির পর তাঁরা বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। দুই মহিলা চিকিৎসক আংটি বদল করে বাগদান সেরে নিলেন গোয়ায়। এরপর ঘটা করে তাঁরা বিয়ে করবেন। আজকাল সমলিঙ্গের বিয়েতে যেমন সংগীত, হলদি, মেহেন্দি অনুষ্ঠান হয়, তেমন সব হবে। দুই মহিলা চিকিৎসক সামাজিক ট্যাবু ভেঙে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে চান।
একজন আরেক একজনের সঙ্গে সারা জীবন কাটাতে চান। সুরভি মনোরোগ বিশেষজ্ঞ। যেদিন থেকে তিনি বুঝতে পারেন যে পুরুষরা তাঁকে আকর্ষণ করেনা। সমলিঙ্গের মেয়েরা তাঁর কাছে আকর্ষনিয়া, তিনি এই বিষয়ে পড়াশোনা শুরু করেন। জিনিসটা অস্বাভাবিক কিনা তা জানার চেষ্টা করেন। পারমিতা মুখোপাধ্যায় জেনারেল প্র্যাকটিশনার। ২০১৩ সাল থেকে তিনি বুঝতে পারেন, কোন পুরুষ নয়, বরং পুরুষালি চেহারার মেয়েরা তাঁকে টানছে বেশি, তিনি অকপট হন প্রথমে বাবার কাছে। তারপর মায়ের কাছে।
মা শুনে হকচকিয়ে গেলেও, বাবা বিষয়টি বুঝতে পারেন। মাকে বুঝিয়ে বলেন। এরপর মাও মেনে নেন। কর্মসূত্রে সুরভি-পারমিতার দেখা হয়। লাভ এট ফার্স্ট সাইট। দুজনেই দুজনের প্রেমে পড়েন। ২০১৮ সালে সমলিঙ্গে বিয়ের ধারা টি সংবিধানে অনুমোদিত হওয়ার পর এবং ৩৭৭ ধারা অবলুপ্তির পর তাঁরা বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। দুই মহিলা চিকিৎসক আংটি বদল করে বাগদান সেরে নিলেন গোয়ায়। এরপর ঘটা করে তাঁরা বিয়ে করবেন। আজকাল সমলিঙ্গের বিয়েতে যেমন সংগীত, হলদি, মেহেন্দি অনুষ্ঠান হয়, তেমন সব হবে। দুই মহিলা চিকিৎসক সামাজিক ট্যাবু ভেঙে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে চান।