শিক্ষাঙ্গন
জবি ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণার পরই চাঁদাবাজির অভিযোগ
জবি প্রতিনিধি
৫ জানুয়ারি ২০২২, বুধবার, ৪:১৩ অপরাহ্ন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি) শাখা ছাত্রলীগের কমিটি ঘোষণার পরই বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসসি থেকে চাঁদা আাদায়ের অভিযোগ উঠেছে। টিএসসির প্রতি দোকান থেকে দৈনিক ৩শ' টাকা হারে চাঁদা দাবি করে ছাত্রলীগের কর্মীরা। টিএসসির প্রায় ২২টি দোকান রয়েছে। সে হিসেবে মাসিক চাঁদা উঠে প্রায় দুই লাখ টাকা। এছাড়াও গত ১লা জানুয়ারী কমিটি ঘোষণার পরদিন পার্টি করার কথা বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্শ্ববর্তী শাপলা মার্কেটের দোকানীদের কাছ থেকে নগদ ৫ হাজার টাকা নেয়ার অভিযোগ এসেছে শাখা ছাত্রলীগের কর্মীদের নামে।
টিএসসির দোকানীদের সূত্রে জানা যায়, গত ৩ তারিখ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ইব্রাহিম ফরাজীর অনুসারী আইন বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সুফিয়ান, একই ব্যাচের মেহেদী সাধারণ সম্পাদক এস এম আকতার হোসাইনের অনুসারী সোহাদ মজুমদার ও অজ্ঞাত পরিচয়ের আরও একজন দোকানীদের ডেকে বাংলাবাজার স্কুলের দিকে নিয়ে যায়। সেখানে প্রতি দোকান থেকে ৩শ' টাকা করে প্রতিদিন বিকাল ৫টার আগে চাঁদা পরিশোধ করতে বলে। এসময় দোকানীরা এতো টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে টিএসসি থেকে তাদের দোকান তুলে দেয়ার হুমকি দেয়।
শাপলা মার্কেটের দোকানীরা বলেন, কমিটি দেয়ার পরদিন ছাত্রলীগের একটা গ্রুপ আসে। তারা পার্টি করার কথা বলে ৫ হাজার টাকার মত নিয়ে যায়।
এবিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ইব্রাহিম ফরাজীকে একাধিকবার কল করেও পাওয়া যায়নি। শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম আকতার হোসাইন বলেন, যারা চাঁদা চেয়েছে, তারা আমাদের জগন্নাথ ছাত্রলীগের কোন কর্মী না। ছাত্রলীগের কোন কর্মী যদি চাঁদাবাজি করে থাকে এমন প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিকভাবে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। শুধু চাঁদাবাজ না, আমরা চাচ্ছি জগন্নাথ ছাত্রলীগে যেন কোন নেশাগ্রস্থ কর্মীও না থাকে। আর জগন্নাথের সামনে যে টিএসএসি আছে, সেটা তুলে দেওয়ার ব্যাপারে আমরা ভিসির সঙ্গে কথা বলেছি। তাহলে এখানে কেউ চাঁদাবাজি করার সুযোগও পাবে না।
টিএসসির দোকানীদের সূত্রে জানা যায়, গত ৩ তারিখ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ইব্রাহিম ফরাজীর অনুসারী আইন বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সুফিয়ান, একই ব্যাচের মেহেদী সাধারণ সম্পাদক এস এম আকতার হোসাইনের অনুসারী সোহাদ মজুমদার ও অজ্ঞাত পরিচয়ের আরও একজন দোকানীদের ডেকে বাংলাবাজার স্কুলের দিকে নিয়ে যায়। সেখানে প্রতি দোকান থেকে ৩শ' টাকা করে প্রতিদিন বিকাল ৫টার আগে চাঁদা পরিশোধ করতে বলে। এসময় দোকানীরা এতো টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে টিএসসি থেকে তাদের দোকান তুলে দেয়ার হুমকি দেয়।
শাপলা মার্কেটের দোকানীরা বলেন, কমিটি দেয়ার পরদিন ছাত্রলীগের একটা গ্রুপ আসে। তারা পার্টি করার কথা বলে ৫ হাজার টাকার মত নিয়ে যায়।
এবিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ইব্রাহিম ফরাজীকে একাধিকবার কল করেও পাওয়া যায়নি। শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এস এম আকতার হোসাইন বলেন, যারা চাঁদা চেয়েছে, তারা আমাদের জগন্নাথ ছাত্রলীগের কোন কর্মী না। ছাত্রলীগের কোন কর্মী যদি চাঁদাবাজি করে থাকে এমন প্রমাণ পাওয়া যায়, তাহলে তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিকভাবে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। শুধু চাঁদাবাজ না, আমরা চাচ্ছি জগন্নাথ ছাত্রলীগে যেন কোন নেশাগ্রস্থ কর্মীও না থাকে। আর জগন্নাথের সামনে যে টিএসএসি আছে, সেটা তুলে দেওয়ার ব্যাপারে আমরা ভিসির সঙ্গে কথা বলেছি। তাহলে এখানে কেউ চাঁদাবাজি করার সুযোগও পাবে না।