কলকাতা কথকতা
যোগী বনাম প্রিয়াঙ্কা
জয়ন্ত চক্রবর্তী
৪ জানুয়ারি ২০২২, মঙ্গলবার, ১০:০০ পূর্বাহ্ন
ভারতে একটি প্রবাদ দীর্ঘদিন ধরে চলে আসছে, গো - বলয় উত্তরপ্রদেশে সরকার গড়ে যারা, দেশে সরকার করে তারাই৷
এর সঙ্গে এবার উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের আগে আর একটি নতুন প্রবাদের সৃষ্টি হয়েছে উত্তর প্রদেশে- মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ যদি হন করোনা ভাইরাস তাহলে তার ভ্যাকসিনের নাম - প্রিয়াঙ্কা গান্ধী৷ উত্তরপ্রদেশের গ্রামেগঞ্জে কান পাতলে এই গুঞ্জন শুনতে পাওয়া যাচ্ছে-তবে কি প্রিয়াঙ্কা গান্ধী উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী পদের প্রার্থী হবেন? কংগ্রেস রাজনীতির সুলুক সন্ধানের খবর যাঁরা রাখেন তাঁরা জানেন, দেশের বৃহত্তম রাজ্যটির নির্বাচনে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী তারকা প্রচারক হতে পারেন কিন্তু তাঁকে যোগী আদিত্যনাথের বিরুদ্ধে লড়িয়ে দিয়ে কংগ্রেস বৃহত্তর সম্ভাবনার দরজা বন্ধ করবে না৷
অতিমারী আবহেও উত্তরপ্রদেশ বিধানসভার ভোট হওয়ার কথা মার্চ - এপ্রিলে৷ প্রিয়াঙ্কা যে এই ভোটে কংগ্রেসের ভ্যাকসিন রূপে আত্মপ্রকাশ করছেন তাতে সন্দেহ নেই৷ কিন্তু, সাম্প্রতিক পোল প্রেডিকশন বলছে, উত্তর প্রদেশে বিজেপিকে এই মুহূর্তে সরানো সম্ভব নয়৷ তাই, ওই রাজ্যে প্রিয়াঙ্কাকে মুখ্যমন্ত্রী প্রজেক্ট করে কংগ্রেস নির্বাচনে যাওয়ার ঝুঁকি নেবে না বলেই মনে হয়৷ প্রিয়াঙ্কা তাঁর প্রচারে যতই বলুন - লেড়কি হুঁ, লড়েঙ্গি হুঁ - কংগ্রেসে প্রিয়াঙ্কার জন্যে আরও বড় দায়িত্ব অপেক্ষা করছে৷
আহমেদ পাটেলের মৃত্যুর পর প্রিয়াঙ্কা হলেন কংগ্রেসের একমাত্র ট্রাবল শুটার৷ উত্তরাখন্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হরিশ রাওয়াত যখন কংগ্রেস বিরোধী কথা বলে বাজার গরম করে দেন তখন প্রিয়াঙ্কাকেই ছুটে যেতে হয় ক্ষোভ নিরসনের জন্য৷ আবার পাঞ্জাবে ক্যাপ্টেন আমরিন্দার সিংকে সরিয়ে নবজ্যোৎ সিং সিধুকে কংগ্রেসের দায়িত্বে আনার পিছনেও প্রিয়াঙ্কার হাত৷ শচীন পাইলটকে মন্ত্রীসভায় নেয়ার জন্য রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেলতকে বাধ্য করানোর পিছনে ওই প্রিয়াঙ্কাই৷ এমনকি কংগ্রেসের বিদ্রোহী জি - টোয়েন্টি থ্রি গ্রুপেরও কোনও আপত্তি নেই সোনিয়ার পর প্রিয়াঙ্কাকে কংগ্রেস সভানেত্রীর পদে দেখতে৷
আগামী মার্চ -এপ্রিলে পাঁচ রাজ্য অর্থাৎ উত্তর প্রদেশ, পাঞ্জাব, গুজরাট, গোয়া, মণিপুরে বিধানসভা নির্বাচন৷ ২০২৩-এ ভোট মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, ছত্রীসগড়, ও ত্রিপুরায় ৷ রাজস্থান, পাঞ্জাব, উত্তরাখন্ড, কর্ণাটক কংগ্রেস এর গোষ্ঠীকোন্দল অব্যাহত৷ এই অবস্থায় প্রিয়াঙ্কা যোগীর ভ্যাকসিন হলেও তাঁকে উত্তরপ্রদেশে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী করে ঝুঁকি নেবে না কংগ্রেস৷
এর সঙ্গে এবার উত্তর প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনের আগে আর একটি নতুন প্রবাদের সৃষ্টি হয়েছে উত্তর প্রদেশে- মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ যদি হন করোনা ভাইরাস তাহলে তার ভ্যাকসিনের নাম - প্রিয়াঙ্কা গান্ধী৷ উত্তরপ্রদেশের গ্রামেগঞ্জে কান পাতলে এই গুঞ্জন শুনতে পাওয়া যাচ্ছে-তবে কি প্রিয়াঙ্কা গান্ধী উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী পদের প্রার্থী হবেন? কংগ্রেস রাজনীতির সুলুক সন্ধানের খবর যাঁরা রাখেন তাঁরা জানেন, দেশের বৃহত্তম রাজ্যটির নির্বাচনে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী তারকা প্রচারক হতে পারেন কিন্তু তাঁকে যোগী আদিত্যনাথের বিরুদ্ধে লড়িয়ে দিয়ে কংগ্রেস বৃহত্তর সম্ভাবনার দরজা বন্ধ করবে না৷
অতিমারী আবহেও উত্তরপ্রদেশ বিধানসভার ভোট হওয়ার কথা মার্চ - এপ্রিলে৷ প্রিয়াঙ্কা যে এই ভোটে কংগ্রেসের ভ্যাকসিন রূপে আত্মপ্রকাশ করছেন তাতে সন্দেহ নেই৷ কিন্তু, সাম্প্রতিক পোল প্রেডিকশন বলছে, উত্তর প্রদেশে বিজেপিকে এই মুহূর্তে সরানো সম্ভব নয়৷ তাই, ওই রাজ্যে প্রিয়াঙ্কাকে মুখ্যমন্ত্রী প্রজেক্ট করে কংগ্রেস নির্বাচনে যাওয়ার ঝুঁকি নেবে না বলেই মনে হয়৷ প্রিয়াঙ্কা তাঁর প্রচারে যতই বলুন - লেড়কি হুঁ, লড়েঙ্গি হুঁ - কংগ্রেসে প্রিয়াঙ্কার জন্যে আরও বড় দায়িত্ব অপেক্ষা করছে৷
আহমেদ পাটেলের মৃত্যুর পর প্রিয়াঙ্কা হলেন কংগ্রেসের একমাত্র ট্রাবল শুটার৷ উত্তরাখন্ডের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী হরিশ রাওয়াত যখন কংগ্রেস বিরোধী কথা বলে বাজার গরম করে দেন তখন প্রিয়াঙ্কাকেই ছুটে যেতে হয় ক্ষোভ নিরসনের জন্য৷ আবার পাঞ্জাবে ক্যাপ্টেন আমরিন্দার সিংকে সরিয়ে নবজ্যোৎ সিং সিধুকে কংগ্রেসের দায়িত্বে আনার পিছনেও প্রিয়াঙ্কার হাত৷ শচীন পাইলটকে মন্ত্রীসভায় নেয়ার জন্য রাজস্থানের মুখ্যমন্ত্রী অশোক গেলতকে বাধ্য করানোর পিছনে ওই প্রিয়াঙ্কাই৷ এমনকি কংগ্রেসের বিদ্রোহী জি - টোয়েন্টি থ্রি গ্রুপেরও কোনও আপত্তি নেই সোনিয়ার পর প্রিয়াঙ্কাকে কংগ্রেস সভানেত্রীর পদে দেখতে৷
আগামী মার্চ -এপ্রিলে পাঁচ রাজ্য অর্থাৎ উত্তর প্রদেশ, পাঞ্জাব, গুজরাট, গোয়া, মণিপুরে বিধানসভা নির্বাচন৷ ২০২৩-এ ভোট মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান, ছত্রীসগড়, ও ত্রিপুরায় ৷ রাজস্থান, পাঞ্জাব, উত্তরাখন্ড, কর্ণাটক কংগ্রেস এর গোষ্ঠীকোন্দল অব্যাহত৷ এই অবস্থায় প্রিয়াঙ্কা যোগীর ভ্যাকসিন হলেও তাঁকে উত্তরপ্রদেশে মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী করে ঝুঁকি নেবে না কংগ্রেস৷