বাংলারজমিন
শৈলকুপায় বিদ্রোহী প্রার্থীর হামলায় মোটরসাইকেল ফেলে পালালো নৌকার সমর্থকরা
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
৮ ডিসেম্বর ২০২১, বুধবার, ৯:১৭ অপরাহ্ন
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার কাতলাগাড়ি বাজারে নৌকা প্রার্থীর শোডাউনে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয়পক্ষের অন্তত ৭-৮ জন আহত ও নৌকা প্রার্থীর সমর্থকের তিনটি মোটরসাইকেলে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়। গতকাল সন্ধ্যার দিকে আওয়ামী লীগের দুই গ্রুপের এই ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার সময় কাতলাগাড়ি বাজার রণক্ষেত্রে পরিণত হয়।
পুলিশ ও প্রত্যাক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, শৈলকুপার সারুটিয়া ইউনিয়নে নৌকা প্রার্থী মাহমুদুল ইসলাম মামুন তার পিতার কবর জিয়ারত করে বাখরবা গ্রাম থেকে শৈলকুপায় আসছিলেন। পথিমধ্যে কাতলাগাড়ি বাজারে নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী জুলফিকার কয়সার টিপুর নির্বাচনী অফিসের সামনে তারা স্লোগান ও উস্কানিমূলক স্লোগান দিতে থাকে। এ সময় বিদ্রোহী প্রার্থীর নির্বাচনী অফিস থেকে তার সমর্থকরা প্রতিউত্তর দেয়ার চেষ্টা করে। উভয়পক্ষের মধ্যে স্লোগান পাল্টা স্লোগানের একপর্যায়ে সংঘর্ষ বেধে যায়। এ ঘটনায় ভাটবাড়িয়ার আজিবর মেম্বার, আব্দুল আলীম, গোসাইডাঙ্গা গ্রামের বিপ্লব, ফারুক, আইজাল, আব্দুল, পল্টুসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। সারুটিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নৌকার প্রার্থী মাহমুদুল হাসান মামুন জানান, তারা নৌকার মনোনয়ন ফরম আনতে দলীয় মাতব্বর ও নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে ঝিনাইদহে এমপি আব্দুল হাইয়ের কাছে যান। মনোনয়ন ফরম নিয়ে ঝিনাইদহ থেকে বিকালে নিজ ইউনিয়নের কাতলাগাড়ী বাজারে পৌঁছায়। এ সময় প্রতিপক্ষ জুলফিকার কাইসার টিপুর ক্যাডার বাহিনী তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। হামলার শিকার হয়ে তারা মোটরসাইকেল ফেলে দৌড়ে পালিয়ে যান। এ সময় প্রতিপক্ষরা বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে ও তিনটি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেয়। হামলায় তার বেশ কয়েকজন কর্মী আহত হয়েছেন দাবি করেন। নৌকার মনোনয়ন ফরম ছিনিয়ে নিতে ও এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করতে এ হামলা করা হয় বলে মামুন অভিযোগ করেন। বিষয়টি নিয়ে নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী জুলফিকার
কাইসার টিপু অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, মামুনের সমর্থকদের মধ্যে দ্বন্দ্বের কারণে এই সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনার সঙ্গে তার কোনো সমর্থক জড়িত নয়। শৈলকুপার থানার ওসি রফিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাতলাগাড়ী বাজারে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এখনো কেউ মামলা করেননি।
পুলিশ ও প্রত্যাক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, শৈলকুপার সারুটিয়া ইউনিয়নে নৌকা প্রার্থী মাহমুদুল ইসলাম মামুন তার পিতার কবর জিয়ারত করে বাখরবা গ্রাম থেকে শৈলকুপায় আসছিলেন। পথিমধ্যে কাতলাগাড়ি বাজারে নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী জুলফিকার কয়সার টিপুর নির্বাচনী অফিসের সামনে তারা স্লোগান ও উস্কানিমূলক স্লোগান দিতে থাকে। এ সময় বিদ্রোহী প্রার্থীর নির্বাচনী অফিস থেকে তার সমর্থকরা প্রতিউত্তর দেয়ার চেষ্টা করে। উভয়পক্ষের মধ্যে স্লোগান পাল্টা স্লোগানের একপর্যায়ে সংঘর্ষ বেধে যায়। এ ঘটনায় ভাটবাড়িয়ার আজিবর মেম্বার, আব্দুল আলীম, গোসাইডাঙ্গা গ্রামের বিপ্লব, ফারুক, আইজাল, আব্দুল, পল্টুসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। সারুটিয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নৌকার প্রার্থী মাহমুদুল হাসান মামুন জানান, তারা নৌকার মনোনয়ন ফরম আনতে দলীয় মাতব্বর ও নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে মোটরসাইকেলযোগে ঝিনাইদহে এমপি আব্দুল হাইয়ের কাছে যান। মনোনয়ন ফরম নিয়ে ঝিনাইদহ থেকে বিকালে নিজ ইউনিয়নের কাতলাগাড়ী বাজারে পৌঁছায়। এ সময় প্রতিপক্ষ জুলফিকার কাইসার টিপুর ক্যাডার বাহিনী তাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। হামলার শিকার হয়ে তারা মোটরসাইকেল ফেলে দৌড়ে পালিয়ে যান। এ সময় প্রতিপক্ষরা বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে ও তিনটি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেয়। হামলায় তার বেশ কয়েকজন কর্মী আহত হয়েছেন দাবি করেন। নৌকার মনোনয়ন ফরম ছিনিয়ে নিতে ও এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করতে এ হামলা করা হয় বলে মামুন অভিযোগ করেন। বিষয়টি নিয়ে নৌকার বিদ্রোহী প্রার্থী জুলফিকার
কাইসার টিপু অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, মামুনের সমর্থকদের মধ্যে দ্বন্দ্বের কারণে এই সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনার সঙ্গে তার কোনো সমর্থক জড়িত নয়। শৈলকুপার থানার ওসি রফিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাতলাগাড়ী বাজারে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এখনো কেউ মামলা করেননি।