বাংলারজমিন
কুমিল্লায় কাউন্সিলরসহ জোড়া খুন
আরও দুই আসামি গ্রেপ্তার ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর
স্টাফ রিপোর্টার, কুমিল্লা থেকে
৮ ডিসেম্বর ২০২১, বুধবার, ৮:৩২ অপরাহ্ন
কুমিল্লা সিটির ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সৈয়দ মো. সোহেল ও তার সহযোগী হরিপদ সাহা হত্যাকাণ্ডের মামলার আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোমবার রাতে জেলার আদর্শ সদর উপজেলার পালপাড়া ও পাঁচথুবী বাংলাবাজার এলাকা থেকে জেলা গোয়েন্দা শাখা পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতরা হচ্ছে মামলার এজাহারনামীয় ২ নম্বর আসামি সোহেল ওরফে জেল সোহেল ও ১০ নম্বর আসামি সায়মন। মঙ্গলবার তাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে আদালতে প্রেরণ করে। কুমিল্লার আমলি আদালত-১ এর বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট চন্দন কান্তি নাথ তাদের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। এদিকে চাঞ্চল্যকর এ মামলাটি তদন্তের জন্য কোতোয়ালি মডেল থানা থেকে জেলা ডিবিতে হস্তান্তর করা হয়েছে। বর্তমানে মামলাটি তদন্ত করছেন ডিবি’র পরিদর্শক মো. মঞ্জুর কাদের ভূঁইয়া।
এদিকে নগরীর ঘটনাস্থলের পার্শ্ববর্তী ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর হোসেন বাবুলকে মঙ্গলবার সকালে জেলা ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়। এতে কাউন্সিলর বাবুলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কিনা এ নিয়ে দিনভর নগরজুড়ে বেশ তোলপাড় চলছিল। এলাকা থেকে বিপুলসংখ্যক জনতা জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের আশপাশে ভিড় জমাতে দেখা গেছে। তবে সন্ধ্যায় তাকে ছেড়ে দেয়া হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জেলা ডিবির পরিদর্শক মো. মঞ্জুর কাদের ভূঁইয়া সাংবাদিকদের জানান, কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর হোসেন বাবুলকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। তাকে কাউন্সিলর সোহেলসহ জোড়াখুনের ঘটনার বিষয়ে প্রাপ্ত তথ্যসমূহ যাচাই-বাছাই করার উদ্দেশ্যে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়েছিল। কুমিল্লা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সোহান সরকার জানান, সোমবার গভীর রাতে অভিযান পরিচালনা করে আদর্শ সদর উপজেলার পালপাড়া এলাকা থেকে এ মামলার এজাহারনামীয় ২ নম্বর আসামি নগরীর ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের নবগ্রাম এলাকার শাহ আলমের ছেলে সোহেল ওরফে জেল সোহেল এবং মামলার ১০ নম্বর আসামি একই এলাকার মৃত সামছুল হকের ছেলে সায়মন ওরফে মুহুরী সায়মনকে গ্রেপ্তার করা হয়। মঙ্গলবার বিকালে তাদেরকে ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে আদালতে প্রেরণ করা হলে আদালত তাদের ৫ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এদিকে নগরীর ঘটনাস্থলের পার্শ্ববর্তী ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর হোসেন বাবুলকে মঙ্গলবার সকালে জেলা ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়। এতে কাউন্সিলর বাবুলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে কিনা এ নিয়ে দিনভর নগরজুড়ে বেশ তোলপাড় চলছিল। এলাকা থেকে বিপুলসংখ্যক জনতা জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের আশপাশে ভিড় জমাতে দেখা গেছে। তবে সন্ধ্যায় তাকে ছেড়ে দেয়া হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা জেলা ডিবির পরিদর্শক মো. মঞ্জুর কাদের ভূঁইয়া সাংবাদিকদের জানান, কাউন্সিলর জাহাঙ্গীর হোসেন বাবুলকে গ্রেপ্তার করা হয়নি। তাকে কাউন্সিলর সোহেলসহ জোড়াখুনের ঘটনার বিষয়ে প্রাপ্ত তথ্যসমূহ যাচাই-বাছাই করার উদ্দেশ্যে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে আসা হয়েছিল। কুমিল্লা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সোহান সরকার জানান, সোমবার গভীর রাতে অভিযান পরিচালনা করে আদর্শ সদর উপজেলার পালপাড়া এলাকা থেকে এ মামলার এজাহারনামীয় ২ নম্বর আসামি নগরীর ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের নবগ্রাম এলাকার শাহ আলমের ছেলে সোহেল ওরফে জেল সোহেল এবং মামলার ১০ নম্বর আসামি একই এলাকার মৃত সামছুল হকের ছেলে সায়মন ওরফে মুহুরী সায়মনকে গ্রেপ্তার করা হয়। মঙ্গলবার বিকালে তাদেরকে ১০ দিনের রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে আদালতে প্রেরণ করা হলে আদালত তাদের ৫ দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।