বাংলারজমিন
বিপুল পরিমাণ ঔষধসহ ২ রোহিঙ্গা গ্রেপ্তার
স্টাফ রিপোর্টার, উখিয়া থেকে
৭ ডিসেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার, ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন
মিয়ানমার থেকে পালিয়ে এসে এনজিওসহ সরকারি সুযোগ সুবিধা নিয়ে উখিয়ার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তাদের বসবাস। গ্যাস চুলা চাল-ডাল সহ যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা তারা এনজিওগুলো থেকেই পাচ্ছে। তবুও তারা ঘরকে বানিয়ে রেখেছিল ফার্মেসি। যে রোহিঙ্গা শিবিরের শেডে তাদের বসবাস সে শেডের অধিকাংশ জায়গা জুড়ে ফার্মেসি। এমনই দুইজন রোহিঙ্গা বিপুল পরিমাণ ওষুধসহ ১৪ এপিবিএন পুলিশের হাতে আটক হয়েছে।
সোমবার দুপুরে ১৪ এপিবিএনের আওতাধীন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ইরানী পাহাড় পুলিশ ক্যাম্প সদস্যরা অভিযান চালিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্প ৫ এর মেইন ব্লক-বি, সাব-ব্লক- জি-৫৩ নাম্বার শেড থেকে সৈয়দ হোসেনের ছেলে আমিন (২৮) ও আবুল হোসেনের ছেলে জাফর আহমদকে আটক করে। আটককৃতদের ঘর থেকে ৭ বস্তা বিভিন্ন কোম্পানির ঔষধ,২ ঝুড়ি বিভিন্ন কোম্পানীর ইনজেকশন, ১ ঝুড়ি ডাক্তারি যন্ত্রপাতি উদ্ধার করে। পরে আটককৃত ২ রোহিঙ্গাকে ক্যাম্প ইনচার্জ এর কাছে নিয়ে গেলে ক্যাম্প ম্যাজিস্ট্রেট রাশেদুল ইসলাম দুই রোহিঙ্গার প্রত্যেককে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদ- প্রদান করেন।
১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক নাঈমুল হক জানান, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অপরাধমূলক কর্মকা- রোধে এপিবিএন পুলিশ সর্বদা সতর্ক রয়েছে। প্রতিদিন সন্ত্রাসীসহ ইয়াবা আটকের ঘটনা ঘটছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে যা যা করা দরকার এপিবিএন পুলিশ তাই করছ। এরই অংশ হিসেবে যে ঘরগুলোকে রোহিঙ্গারা ফার্মেসি বানিয়েছে সেগুলোতে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। এটা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।
সোমবার দুপুরে ১৪ এপিবিএনের আওতাধীন রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ইরানী পাহাড় পুলিশ ক্যাম্প সদস্যরা অভিযান চালিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্প ৫ এর মেইন ব্লক-বি, সাব-ব্লক- জি-৫৩ নাম্বার শেড থেকে সৈয়দ হোসেনের ছেলে আমিন (২৮) ও আবুল হোসেনের ছেলে জাফর আহমদকে আটক করে। আটককৃতদের ঘর থেকে ৭ বস্তা বিভিন্ন কোম্পানির ঔষধ,২ ঝুড়ি বিভিন্ন কোম্পানীর ইনজেকশন, ১ ঝুড়ি ডাক্তারি যন্ত্রপাতি উদ্ধার করে। পরে আটককৃত ২ রোহিঙ্গাকে ক্যাম্প ইনচার্জ এর কাছে নিয়ে গেলে ক্যাম্প ম্যাজিস্ট্রেট রাশেদুল ইসলাম দুই রোহিঙ্গার প্রত্যেককে ৩ মাসের বিনাশ্রম কারাদ- প্রদান করেন।
১৪ এপিবিএনের অধিনায়ক নাঈমুল হক জানান, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অপরাধমূলক কর্মকা- রোধে এপিবিএন পুলিশ সর্বদা সতর্ক রয়েছে। প্রতিদিন সন্ত্রাসীসহ ইয়াবা আটকের ঘটনা ঘটছে। রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অপরাধ নিয়ন্ত্রণে যা যা করা দরকার এপিবিএন পুলিশ তাই করছ। এরই অংশ হিসেবে যে ঘরগুলোকে রোহিঙ্গারা ফার্মেসি বানিয়েছে সেগুলোতে অভিযান পরিচালনা করা হচ্ছে। এটা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি জানান।