ভারত
মতপার্থক্য বিশেষজ্ঞদের, কোভিডের বুস্টার ডোজ নিয়ে সিদ্ধান্ত স্থগিত, হু'র দিকে তাকিয়ে ভারত
বিশেষ সংবাদদাতা, কলকাতা
৭ ডিসেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার, ৯:৫৪ পূর্বাহ্ন
যেটা আশংকা ছিল, সেটাই সত্যে পরিণত হয়েছে। কোভিড এর বুস্টার ডোজ নিয়ে ঐক্যমত্যে পৌঁছাতে পারেননি এই সম্পর্কিত বিশেষ টাস্ক ফোর্সের বিশেষজ্ঞরা। তাই, সোমবার বিশেষজ্ঞদের বৈঠকে বুস্টার ডোজ নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত নেয়া সম্ভব হয়নি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এর বিজ্ঞানীরা মঙ্গলবার বুস্টার ডোজ নিয়ে একটি বৈঠকে বসছেন। এখন সেই দিকেই তাকিয়ে আছে ভারতের বিশেষজ্ঞদের প্যানেল। সোমবারের বৈঠকে এই প্যানেলের সদস্যদের মধ্যে তীব্র মতপার্থক্য দেখা যায়।
এক পক্ষ বলে, ফ্রন্ট লাইন ওয়ার্কার এবং কো মর্বিডিটি থাকা প্রবীণদের, যাদের আটমাস থেকে দশমাস আগে ভ্যাকসিন নেয়া হয়ে গেছে তাদের বুস্টার ডোজ দেয়া হোক। অন্য পক্ষ বলে, প্রাপ্ত ডেটায় দেখা যাচ্ছে এখনও ভারতে দ্বিতীয় ডোজের কার্যকরিতা শেষ হয়ে গেছে এমন কোনও প্রমান নেই। এই অবস্থায় তৃতীয় ডোজ দেয়ার প্রয়োজন নেই। বরং, শিশুদের ভ্যাকসিন চালু করা উচিত।
ভারতে ওমিক্রন ভাইরাস এর দৃষ্টান্ত দেখিয়ে তৃতীয় ডোজ অবিলম্বে কার্যকর করার প্রস্তাবটিও বিরোধিতা পায় এই তথ্য দেখিয়ে যে ওমিক্রন এখনও ভারতে সেই ভাবে ছড়াতে পারেনি। উল্লেখ্য, সোমবার মুম্বাইয়ে দুই ওমিক্রন সংক্রমণের ঘটনা নিয়ে ভারতে এখন ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ২৩। ভ্যাকসিন নির্মাতা সেরাম ইনস্টিটিউট টাস্ক ফোর্সকে জানিয়েছে যে তাদের হাতে এখন ২১ কোটি ভ্যাকসিন আছে ও ডিসেম্বরের শেষে আরও ৩১ কোটি উৎপাদন হবে। তারা বুস্টার ডোজ এর জন্য ভ্যাকসিন দিতে প্রস্তুত বলে জানিয়ে দিয়েছে। ভারতের ১৩০ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে ১২৮ কোটি ৭৬ লক্ষ মানুষ অন্তত একটি ভ্যাকসিন নিয়েছেন।
এক পক্ষ বলে, ফ্রন্ট লাইন ওয়ার্কার এবং কো মর্বিডিটি থাকা প্রবীণদের, যাদের আটমাস থেকে দশমাস আগে ভ্যাকসিন নেয়া হয়ে গেছে তাদের বুস্টার ডোজ দেয়া হোক। অন্য পক্ষ বলে, প্রাপ্ত ডেটায় দেখা যাচ্ছে এখনও ভারতে দ্বিতীয় ডোজের কার্যকরিতা শেষ হয়ে গেছে এমন কোনও প্রমান নেই। এই অবস্থায় তৃতীয় ডোজ দেয়ার প্রয়োজন নেই। বরং, শিশুদের ভ্যাকসিন চালু করা উচিত।
ভারতে ওমিক্রন ভাইরাস এর দৃষ্টান্ত দেখিয়ে তৃতীয় ডোজ অবিলম্বে কার্যকর করার প্রস্তাবটিও বিরোধিতা পায় এই তথ্য দেখিয়ে যে ওমিক্রন এখনও ভারতে সেই ভাবে ছড়াতে পারেনি। উল্লেখ্য, সোমবার মুম্বাইয়ে দুই ওমিক্রন সংক্রমণের ঘটনা নিয়ে ভারতে এখন ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা ২৩। ভ্যাকসিন নির্মাতা সেরাম ইনস্টিটিউট টাস্ক ফোর্সকে জানিয়েছে যে তাদের হাতে এখন ২১ কোটি ভ্যাকসিন আছে ও ডিসেম্বরের শেষে আরও ৩১ কোটি উৎপাদন হবে। তারা বুস্টার ডোজ এর জন্য ভ্যাকসিন দিতে প্রস্তুত বলে জানিয়ে দিয়েছে। ভারতের ১৩০ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে ১২৮ কোটি ৭৬ লক্ষ মানুষ অন্তত একটি ভ্যাকসিন নিয়েছেন।