বিশ্বজমিন
মার্কিন গণতন্ত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে প্রচারণা চালাচ্ছে চীন
মানবজমিন ডেস্ক
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ৯:৫৬ অপরাহ্ন
এ সপ্তাহেই আয়োজিত হতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্র সম্মেলন। এর আগেই 'মার্কিন গণতন্ত্রকে' প্রশ্নবিদ্ধ করতে প্রচারণা শুরু করেছে চীন। গত কয়েক দিন ধরে চীনা গণমাধ্যম এবং কূটনীতিকরা যুক্তরাষ্ট্রের সরকার পদ্ধতি নিয়ে নানা রকম আক্রমণ করে চলেছেন। তারা একে 'অর্থের রাজনীতির খেলা' বলে আখ্যায়িত করছেন। একইসঙ্গে চীনের একদলীয় শাসনব্যবস্থার পক্ষেও প্রচারণা চলছে। চীনা কূটনীতিকরা একে চীনা বৈশিষ্ট্যের সোশ্যাল ডেমোক্রেসি বলে দাবি করছেন।
গত ৪ ডিসেম্বর চীন একটি বিশাল গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছে। এর নাম দেয়া হয়েছিল 'চায়না: ডেমোক্রেসি দ্যাট ওয়ার্কস'। যদিও এই গবেষণাপত্রটির দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন পশ্চিমা পর্যবেক্ষকরা। তাদের দাবি হচ্ছে, চীনের কমিউনিস্ট শাসনের অধীনে কোনো বিরোধী দলের রাজনীতি করার সুযোগ নেই। দেশটির নাগরিকরা শুধু মাত্র স্থানীয় পর্যায়ে ভোট দিতে পারে। যে নেতারা নির্বাচন করতে পারেন তাও আবার কমিউনিস্ট পার্টির কর্মকর্তারা নির্ধারণ করে দেন। এরপরেও চীন নিজেদের পদ্ধতিকে প্রায়ই পশ্চিমা গণতান্ত্রিক পদ্ধতির থেকে সেরা দাবি করে থাকে। পশ্চিমাদের দাবি, এরমধ্য দিয়ে চীন মূলত নিজেদের একদলীয় শাসন ব্যবস্থাকে বৈধতা প্রদানের চেষ্টা করে।
চীনের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী লে ইয়ুচেং সম্প্রতি ওয়াশিংটনের শাসন ব্যবস্থাকে 'গণতন্ত্রের বিপরীত' বলে আখ্যায়িত করেন। তিনি বলেন, মার্কিন গণতন্ত্র বৈশ্বিক ভ্রাতৃত্বের পক্ষে কাজ করে না, এর মাধ্যমে কোনো সহযোগিতামূলক সম্পর্ক তৈরি হয় না এবং এটি উন্নয়নকে উৎসাহিত করে না। অপরদিকে চীনের গণতন্ত্র হচ্ছে সমগ্র জনগনের গণতন্ত্র। এটি শুধু নির্বাচনে ভোট দিতে যাওয়ার সময়েই জাগ্রত হয়না।
গত ৪ ডিসেম্বর চীন একটি বিশাল গবেষণাপত্র প্রকাশ করেছে। এর নাম দেয়া হয়েছিল 'চায়না: ডেমোক্রেসি দ্যাট ওয়ার্কস'। যদিও এই গবেষণাপত্রটির দাবি উড়িয়ে দিয়েছেন পশ্চিমা পর্যবেক্ষকরা। তাদের দাবি হচ্ছে, চীনের কমিউনিস্ট শাসনের অধীনে কোনো বিরোধী দলের রাজনীতি করার সুযোগ নেই। দেশটির নাগরিকরা শুধু মাত্র স্থানীয় পর্যায়ে ভোট দিতে পারে। যে নেতারা নির্বাচন করতে পারেন তাও আবার কমিউনিস্ট পার্টির কর্মকর্তারা নির্ধারণ করে দেন। এরপরেও চীন নিজেদের পদ্ধতিকে প্রায়ই পশ্চিমা গণতান্ত্রিক পদ্ধতির থেকে সেরা দাবি করে থাকে। পশ্চিমাদের দাবি, এরমধ্য দিয়ে চীন মূলত নিজেদের একদলীয় শাসন ব্যবস্থাকে বৈধতা প্রদানের চেষ্টা করে।
চীনের সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী লে ইয়ুচেং সম্প্রতি ওয়াশিংটনের শাসন ব্যবস্থাকে 'গণতন্ত্রের বিপরীত' বলে আখ্যায়িত করেন। তিনি বলেন, মার্কিন গণতন্ত্র বৈশ্বিক ভ্রাতৃত্বের পক্ষে কাজ করে না, এর মাধ্যমে কোনো সহযোগিতামূলক সম্পর্ক তৈরি হয় না এবং এটি উন্নয়নকে উৎসাহিত করে না। অপরদিকে চীনের গণতন্ত্র হচ্ছে সমগ্র জনগনের গণতন্ত্র। এটি শুধু নির্বাচনে ভোট দিতে যাওয়ার সময়েই জাগ্রত হয়না।