বাংলারজমিন
ফেরি চলাচলের সময় কমলো বাড়লো ভোগান্তি
শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
৭ ডিসেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার, ৯:২৪ অপরাহ্ন
বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে ফেরি চলাচলের সময়সীমা ২ ঘণ্টা কমিয়ে আনা হয়েছে। বর্তমানে সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ফেরি চলাচল করছে। এর আগে ভোর সাড়ে ৬টা থেকে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত ফেরি চলাচল করতো। বিআইডব্লিউটিসি’র বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ফেরি চলাচলের সময় কমিয়ে আনা হয়েছে। বর্তমানে ৮ ঘণ্টা ফেরি চলাচল করবে। নৌরুটে কদম, কুঞ্জলতা, বেগম সুফিয়া কামাল ও বেগম রোকেয়া নামের ৪টি কেটাইপ ফেরি চলাচল করছে। ঘাটের একটি সূত্র জানিয়েছে, ভোরে কুয়াশাচ্ছন্ন থাকায় পদ্মা সেতুর নিরাপত্তাজনিত কারণে ভোর সাড়ে ৬টার পরিবর্তে সকাল ৮টা থেকে ফেরি চলাচল করছে। এবং বিকাল ৪টায় উভয় ঘাট থেকে সর্বশেষ ফেরি ছেড়ে যাচ্ছে। বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, নৌরুটে ফেরি স্বল্পতার কারণে ভোগান্তি লেগেই রয়েছে। আগে ১০ ঘণ্টা ফেরি চলাচল করেও ঘাটে আসা সকল যানবাহন পার করতে পারেনি। এখন ৮ ঘণ্টাতে আরও কম সংখ্যক যানবাহন পার করা ছাড়া কোনো উপায় থাকছে না। প্রতিদিন শত শত গাড়ি পদ্মা পার হতে ব্যর্থ হবে। ফলে ভোগান্তির মাত্রা আরও কিছুটা বেড়ে যাচ্ছে।
বিআইডব্লিউটিসি’র বাংলাবাজার ঘাটের কর্মকর্তারা বলেন, কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা মতেই আমরা ফেরি চালিয়ে থাকি। চারটি ফেরি দিয়ে যানবাহন পারাপার বেশ কষ্টকর। তবে এম্বুলেন্স, লাশবাহী গাড়ি ও অসুস্থ থাকলে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে পার করে থাকি। যাতে তারা ভোগান্তিতে না পড়ে। এ ছাড়া অসংখ্য গাড়ি দিন শেষে পার করা সম্ভব হয় না। যানবাহন চালকরা জানান, নৌরুটে ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না। এখন সময় ২ ঘণ্টা কমানো হয়েছে। ফেরির সংখ্যা বাড়ানো হলে কিছুটা স্বস্তি মিলতো।
এদিকে, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে গতকাল ভোর থেকে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। ফলে নৌরুটে যাত্রীদের ভোগান্তি বেড়েছে। নৌযান চলাচল করলেও লঞ্চঘাট যাত্রীশূন্য বলে জানা গেছে। এ ছাড়া ফেরিঘাটে পারের অপেক্ষায় শতাধিক যানবাহন আটকে আছে বলে ফেরিঘাট সূত্র জানায়। বিআইডব্লিউটিসি’র বাংলাবাজার ঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, সারাদিনে এখন ৮ ঘণ্টা ফেরি চলছে। অনেক যানবাহন শেষ পর্যন্ত আমরা পার করতে পারি না। তবে জরুরি যানবাহন অগ্রাধিকার দিয়ে পার করা হচ্ছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ফেরি চলাচলের সময় কমিয়ে আনা হয়েছে। বর্তমানে ৮ ঘণ্টা ফেরি চলাচল করবে। নৌরুটে কদম, কুঞ্জলতা, বেগম সুফিয়া কামাল ও বেগম রোকেয়া নামের ৪টি কেটাইপ ফেরি চলাচল করছে। ঘাটের একটি সূত্র জানিয়েছে, ভোরে কুয়াশাচ্ছন্ন থাকায় পদ্মা সেতুর নিরাপত্তাজনিত কারণে ভোর সাড়ে ৬টার পরিবর্তে সকাল ৮টা থেকে ফেরি চলাচল করছে। এবং বিকাল ৪টায় উভয় ঘাট থেকে সর্বশেষ ফেরি ছেড়ে যাচ্ছে। বাংলাবাজার ঘাট সূত্রে জানা গেছে, নৌরুটে ফেরি স্বল্পতার কারণে ভোগান্তি লেগেই রয়েছে। আগে ১০ ঘণ্টা ফেরি চলাচল করেও ঘাটে আসা সকল যানবাহন পার করতে পারেনি। এখন ৮ ঘণ্টাতে আরও কম সংখ্যক যানবাহন পার করা ছাড়া কোনো উপায় থাকছে না। প্রতিদিন শত শত গাড়ি পদ্মা পার হতে ব্যর্থ হবে। ফলে ভোগান্তির মাত্রা আরও কিছুটা বেড়ে যাচ্ছে।
বিআইডব্লিউটিসি’র বাংলাবাজার ঘাটের কর্মকর্তারা বলেন, কর্তৃপক্ষের নির্দেশনা মতেই আমরা ফেরি চালিয়ে থাকি। চারটি ফেরি দিয়ে যানবাহন পারাপার বেশ কষ্টকর। তবে এম্বুলেন্স, লাশবাহী গাড়ি ও অসুস্থ থাকলে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে পার করে থাকি। যাতে তারা ভোগান্তিতে না পড়ে। এ ছাড়া অসংখ্য গাড়ি দিন শেষে পার করা সম্ভব হয় না। যানবাহন চালকরা জানান, নৌরুটে ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না। এখন সময় ২ ঘণ্টা কমানো হয়েছে। ফেরির সংখ্যা বাড়ানো হলে কিছুটা স্বস্তি মিলতো।
এদিকে, ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে গতকাল ভোর থেকে টানা বৃষ্টি হচ্ছে। ফলে নৌরুটে যাত্রীদের ভোগান্তি বেড়েছে। নৌযান চলাচল করলেও লঞ্চঘাট যাত্রীশূন্য বলে জানা গেছে। এ ছাড়া ফেরিঘাটে পারের অপেক্ষায় শতাধিক যানবাহন আটকে আছে বলে ফেরিঘাট সূত্র জানায়। বিআইডব্লিউটিসি’র বাংলাবাজার ঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, সারাদিনে এখন ৮ ঘণ্টা ফেরি চলছে। অনেক যানবাহন শেষ পর্যন্ত আমরা পার করতে পারি না। তবে জরুরি যানবাহন অগ্রাধিকার দিয়ে পার করা হচ্ছে।