দেশ বিদেশ
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তিতাস গ্যাসের কর্মকর্তা ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে মামলা
স্টাফ রিপোর্টার
৭ ডিসেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার, ৯:০৮ অপরাহ্ন
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের বিক্রয় সহকারী সৈয়দ আয়েজ উদ্দিন আহাম্মদ ও তার স্ত্রী শাহানা বিলকিসের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সোমবার ঢাকার সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. ফেরদৌস রহমান দুদক আইনের ২৭ (১) ধারাসহ দণ্ডবিধির ১০৯ এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪ (২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করায় এ মামলা করেন। মামলায় অবৈধ উপায়ে অর্জিত সম্পত্তিকে বৈধ করার অসৎ উদ্দেশ্যে একে অপরের সহায়তায় জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ এক কোটি তিন লাখ ত্রিশ হাজার টাকা মূল্যের সম্পত্তি দখলে রাখেন।
২০১৯ সালের ২রা মার্চ দুর্নীতি দমন কমিশন কর্তৃক অনুসন্ধানকালে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে শাহানা বিলকিস, স্বামী সৈয়দ আয়েজ উদ্দিনকে নিজ নামে ও তার ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তিবর্গের স্বনামে/বেনামে অর্জিত যাবতীয় স্থাবর/অস্থাবর সম্পদ/সম্পত্তি, দায়দেনা, আয়ের উৎস ও উহা অর্জনের বিস্তারিত বিবরণী দাখিলের জন্য আদেশ প্রদান করা হয়। এর প্রেক্ষিতে তিনি ওই বছরের ৬ই মে কমিশনে দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে ৩৬ লাখ ৮৭ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের স্থাবর এবং ৭৯ লাখ ৯৪ হাজার ১৪০ টাকা মূল্যের অস্থাবরসহ মোট ১ কোটি ১৬ লাখ ৮১ হাজার ৬৪০ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির ঘোষণা দেন। অনুসন্ধানকালেও আসামি শাহানা বিলকিসের নামে ৩৬ লাখ ৮৭ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের স্থাবর এবং ৭৯ লাখ ৯৪ হাজার ১৪০ টাকা মূল্যের অস্থাবরসহ মোট ১ কোটি ১৬ লাখ ৮১ হাজার ৬৪০ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি অর্জনের তথ্য পাওয়া যায়। অনুসন্ধানকালে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, তার বৈধ ও গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় ১৯ লাখ ৮১ হাজার ৬৪০ টাকা এবং পারিবারিক ব্যয় পাওয়া যায় ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা। পারিবারিক ব্যয় বাদে তার নিট আয়/সঞ্চয় পাওয়া যায় ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৬৪০ টাকা। আসামি শাহানা বিলকিসের ১ কোটি ১৬ লাখ ৮১ হাজার ৬৪০ টাকা মূল্যের সম্পত্তির বিপরীতে নিট আয়/সঞ্চয় পাওয়া যায় ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৬৪০ টাকা। এক্ষেত্রে ১ কোটি ৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা মূল্যের সম্পত্তি অর্জনের স্বপক্ষে তার আয়ের বৈধ কোনো উৎস অনুসন্ধানকালে পাওয়া যায়নি। তিনি ব্যবসা ও জমি চাষাবাদ করে আয় করেছেন মর্মে দাবি করলেও ট্রেড লাইসেন্সসহ সংশ্লিষ্ট ব্যবসার এবং কৃষি আয়ের স্বপক্ষে গ্রহণযোগ্য কোনো প্রমাণাদি অনুসন্ধানকালে উপস্থাপন করতে পারেননি। আসামি শাহানা বিলকিসের নামীয় বৈধ আয়ের উৎসবিহীন বর্ণিত সম্পত্তি তার স্বামী আসামি সৈয়দ আয়েজ উদ্দিন ওরফে সৈয়দ আয়েজ উদ্দিন আহাম্মদ, বিক্রয় সহকারী, তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড, কাওরান বাজার, ঢাকা কর্তৃক অবৈধ উপায়ে অর্জিত মর্মে প্রাথমিকভাবে পরিলক্ষিত হয়। আসামি শাহানা বিলকিস তার স্বামী আসামি সৈয়দ আয়েজ উদ্দিন আহাম্মদের অবৈধ উপায়ে অর্জিত সম্পত্তিকে বৈধ করার অসৎ উদ্দেশ্যে একে অপরের সহায়তায় জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ১ কোটি ৩ লাখ ত্রিশ হাজার টাকা মূল্যের সম্পত্তি দখলে রেখে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা তৎসহ দণ্ডবিধির ১০৯ ধারা এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিধায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুদক।
২০১৯ সালের ২রা মার্চ দুর্নীতি দমন কমিশন কর্তৃক অনুসন্ধানকালে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে শাহানা বিলকিস, স্বামী সৈয়দ আয়েজ উদ্দিনকে নিজ নামে ও তার ওপর নির্ভরশীল ব্যক্তিবর্গের স্বনামে/বেনামে অর্জিত যাবতীয় স্থাবর/অস্থাবর সম্পদ/সম্পত্তি, দায়দেনা, আয়ের উৎস ও উহা অর্জনের বিস্তারিত বিবরণী দাখিলের জন্য আদেশ প্রদান করা হয়। এর প্রেক্ষিতে তিনি ওই বছরের ৬ই মে কমিশনে দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণীতে ৩৬ লাখ ৮৭ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের স্থাবর এবং ৭৯ লাখ ৯৪ হাজার ১৪০ টাকা মূল্যের অস্থাবরসহ মোট ১ কোটি ১৬ লাখ ৮১ হাজার ৬৪০ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তির ঘোষণা দেন। অনুসন্ধানকালেও আসামি শাহানা বিলকিসের নামে ৩৬ লাখ ৮৭ হাজার ৫০০ টাকা মূল্যের স্থাবর এবং ৭৯ লাখ ৯৪ হাজার ১৪০ টাকা মূল্যের অস্থাবরসহ মোট ১ কোটি ১৬ লাখ ৮১ হাজার ৬৪০ টাকা মূল্যের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পত্তি অর্জনের তথ্য পাওয়া যায়। অনুসন্ধানকালে প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, তার বৈধ ও গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় ১৯ লাখ ৮১ হাজার ৬৪০ টাকা এবং পারিবারিক ব্যয় পাওয়া যায় ৬ লাখ ৩০ হাজার টাকা। পারিবারিক ব্যয় বাদে তার নিট আয়/সঞ্চয় পাওয়া যায় ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৬৪০ টাকা। আসামি শাহানা বিলকিসের ১ কোটি ১৬ লাখ ৮১ হাজার ৬৪০ টাকা মূল্যের সম্পত্তির বিপরীতে নিট আয়/সঞ্চয় পাওয়া যায় ১৩ লাখ ৫১ হাজার ৬৪০ টাকা। এক্ষেত্রে ১ কোটি ৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা মূল্যের সম্পত্তি অর্জনের স্বপক্ষে তার আয়ের বৈধ কোনো উৎস অনুসন্ধানকালে পাওয়া যায়নি। তিনি ব্যবসা ও জমি চাষাবাদ করে আয় করেছেন মর্মে দাবি করলেও ট্রেড লাইসেন্সসহ সংশ্লিষ্ট ব্যবসার এবং কৃষি আয়ের স্বপক্ষে গ্রহণযোগ্য কোনো প্রমাণাদি অনুসন্ধানকালে উপস্থাপন করতে পারেননি। আসামি শাহানা বিলকিসের নামীয় বৈধ আয়ের উৎসবিহীন বর্ণিত সম্পত্তি তার স্বামী আসামি সৈয়দ আয়েজ উদ্দিন ওরফে সৈয়দ আয়েজ উদ্দিন আহাম্মদ, বিক্রয় সহকারী, তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড, কাওরান বাজার, ঢাকা কর্তৃক অবৈধ উপায়ে অর্জিত মর্মে প্রাথমিকভাবে পরিলক্ষিত হয়। আসামি শাহানা বিলকিস তার স্বামী আসামি সৈয়দ আয়েজ উদ্দিন আহাম্মদের অবৈধ উপায়ে অর্জিত সম্পত্তিকে বৈধ করার অসৎ উদ্দেশ্যে একে অপরের সহায়তায় জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ ১ কোটি ৩ লাখ ত্রিশ হাজার টাকা মূল্যের সম্পত্তি দখলে রেখে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা তৎসহ দণ্ডবিধির ১০৯ ধারা এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন বিধায় তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুদক।