খেলা
এক যুগ ধরে চলছে টেনিসে অ্যাডহক কমিটি!
স্পোর্টস রিপোর্টার
৬ ডিসেম্বর ২০২১, সোমবার, ৯:১১ অপরাহ্ন
একের পর এক অনুষ্ঠিত হচ্ছে বিভিন্ন ফেডারেশনের নির্বাচন। কিন্তু অ্যাডহক সংস্কৃতি থেকে বের হতে পারছে না বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশন। গত এক যুগ ধরে অ্যাডহক কমিটি দিয়েই চলছে বাংলাদেশের টেনিস। অন্য ফেডারেশনে গণতন্ত্র এলেও, টেনিসে তা আসেনি। টেনিস কোর্টেও গড়াচ্ছে না তেমন কোনো টুর্নামেন্ট।
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের ক্রীড়া ফেডারেশন ও সংস্থাগুলো চলেছে অ্যাডহক ভিত্তিতে। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর ক্রীড়াঙ্গনেও গণতন্ত্র এবং নির্বাচনের ব্যবস্থা চালু করে। ১৯৯৮ থেকে ক্রীড়াঙ্গনে নির্বাচনের প্রথা শুরু হয়ে অনেক ফেডারেশন নির্বাচন পদ্ধতিতে অভ্যস্ত হয়ে উঠলেও একমাত্র ব্যতিক্রম টেনিস। টেনিস ফেডারেশনের সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছিল ২০০৪ সালে। চার বছর মেয়াদী কমিটির মেয়াদ শেষ হয় ২০০৮ সালে। এরপর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ নির্বাচনের উদ্যোগ নিয়ে নির্বাচন আয়োজন করতে পারেনি। ২০০৮ সালে কিছু্ আইনী প্রক্রিয়া চলছিল। ফলে নির্বাচন এক পর্যায়ে স্থগিত করে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। ২০০৯ সালে অ্যাডহক কমিটি করে। এক যুগ পেরিয়ে গেলেও আর নির্বাচন নেই এই ফেডারেশনে। অ্যাডহকের পর অ্যাডহক কমিটি দিয়ে চলছে টেনিস। ২০০৯ সালের অ্যাডহক কমিটির সভাপতি ছিলেন শাহরিয়ার আলম এমপি, সাধারণ সম্পাদক ইসতিয়াক আহমেদ কারেন। ১৪ সালে আরেকটি অ্যাডহক কমিটি হয় সেই কমিটির সম্পাদক হন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের তৎকালীন পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) আব্দুর রহমান। দুই বছর পর আরেকটি অ্যাডহকের সম্পাদক হন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের তৎকালীন যুগ্ম সম্পাদক খুরশিদ আনোয়ার। ১৭ সালে গঠিত অ্যাডহকে সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোর্শেদ। এটি সর্বশেষ অ্যাডহক কমিটি। এই কমিটির সাধারণ সম্পাদক পরিবর্তন হয়েছে শুধু। নারী নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছিল গোলাম মোর্শেদের বিরুদ্ধে। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ তার পরিবর্তে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদেরই বিদায়ী সচিব মাসুদ করিমকে টেনিসের সম্পাদক মনোনীত করে। গত দুই বছরের বেশি সময় এভাবেই চলছে টেনিস। চলতি বছরের ১৩ই এপ্রিল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পরিচালক শাহ আলম সরদারকে প্রধান করে টেনিসের নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়। কিন্তু অদৃশ্য কারণে নির্বাচন কমিশন গঠন হওয়ার সাত মাসের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও এখনো নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি ফেডারেশন।
স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের ক্রীড়া ফেডারেশন ও সংস্থাগুলো চলেছে অ্যাডহক ভিত্তিতে। ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর ক্রীড়াঙ্গনেও গণতন্ত্র এবং নির্বাচনের ব্যবস্থা চালু করে। ১৯৯৮ থেকে ক্রীড়াঙ্গনে নির্বাচনের প্রথা শুরু হয়ে অনেক ফেডারেশন নির্বাচন পদ্ধতিতে অভ্যস্ত হয়ে উঠলেও একমাত্র ব্যতিক্রম টেনিস। টেনিস ফেডারেশনের সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছিল ২০০৪ সালে। চার বছর মেয়াদী কমিটির মেয়াদ শেষ হয় ২০০৮ সালে। এরপর জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ নির্বাচনের উদ্যোগ নিয়ে নির্বাচন আয়োজন করতে পারেনি। ২০০৮ সালে কিছু্ আইনী প্রক্রিয়া চলছিল। ফলে নির্বাচন এক পর্যায়ে স্থগিত করে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ। ২০০৯ সালে অ্যাডহক কমিটি করে। এক যুগ পেরিয়ে গেলেও আর নির্বাচন নেই এই ফেডারেশনে। অ্যাডহকের পর অ্যাডহক কমিটি দিয়ে চলছে টেনিস। ২০০৯ সালের অ্যাডহক কমিটির সভাপতি ছিলেন শাহরিয়ার আলম এমপি, সাধারণ সম্পাদক ইসতিয়াক আহমেদ কারেন। ১৪ সালে আরেকটি অ্যাডহক কমিটি হয় সেই কমিটির সম্পাদক হন জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের তৎকালীন পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) আব্দুর রহমান। দুই বছর পর আরেকটি অ্যাডহকের সম্পাদক হন যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের তৎকালীন যুগ্ম সম্পাদক খুরশিদ আনোয়ার। ১৭ সালে গঠিত অ্যাডহকে সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোর্শেদ। এটি সর্বশেষ অ্যাডহক কমিটি। এই কমিটির সাধারণ সম্পাদক পরিবর্তন হয়েছে শুধু। নারী নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছিল গোলাম মোর্শেদের বিরুদ্ধে। জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ তার পরিবর্তে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদেরই বিদায়ী সচিব মাসুদ করিমকে টেনিসের সম্পাদক মনোনীত করে। গত দুই বছরের বেশি সময় এভাবেই চলছে টেনিস। চলতি বছরের ১৩ই এপ্রিল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের পরিচালক শাহ আলম সরদারকে প্রধান করে টেনিসের নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়। কিন্তু অদৃশ্য কারণে নির্বাচন কমিশন গঠন হওয়ার সাত মাসের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও এখনো নির্বাচনী কার্যক্রম শুরু করতে পারেনি ফেডারেশন।