বিনোদন
আলাপন
আমি বিনা দোষে দোষী হয়েছি -মেহেদী
মুজাহিদ সামিউল্লাহ
৩ ডিসেম্বর ২০২১, শুক্রবার, ৯:৫৯ পূর্বাহ্ন
পাগল মন, শুধু তোমারই, গরীবের প্রেম, বালিকা বধূ কিংবা শত জনমের প্রেম- এসব সিনেমায় যার অভিনয় দর্শকদের পছন্দের জায়গায় নিয়ে গিয়েছিল সেই চিত্রনায়ক মেহেদী দীর্ঘ ৭ বছর পর সম্প্রতি রাজু চৌধুরী পরিচালিত ‘অনেক কষ্ট অনেক ব্যথা’ সিনেমায় অভিনয় করছেন। এক সময়ের এই ব্যস্ত অভিনেতা সময়ের স্রোতে অশ্লীল সিনেমায় গা ভাসিয়ে ছিলেন। যার অভিষেক হয়েছিল ‘পাগল মন’-এর মতো হিট সিনেমা দিয়ে। সেই তিনি সস্তা সিনেমায় নিজেকে মেলে ধরেছিলেন৷ মেহেদী এখন কেমন আছেন? উত্তরে তিনি মানবজমিনকে বলেন, আলহামদুলিল্লাহ। ভালোই আছি। এখন সাভারে ডিপজল ভাইয়ের ফাহিম স্টুডিওতে শুটিং করছি।
আপনি দীর্ঘদিন কেন রূপালী পর্দায় নেই? উত্তরে মেহেদী বলেন, কোনো শিল্পীই ইচ্ছে করে এমন বিরত থাকে না। সময় ও পরিস্থিতি মাঝে মাঝে বাধ্য করে। একটা সময় মাসের ৩০ দিনই শুটিং করেছি। এখন তো নতুনদের সময়, তাদের রাজত্ব সিনেমায়। প্রযোজক-পরিচালকদের সময় কই আমাকে নিয়ে ভাবার। এটাই নিয়তি। একটা সময় জায়গা ছেড়ে দিতে হয়। আপনার শুরু সৃজনশীল সিনেমা দিয়েই। সেইসব সিনেমায় আপনি শাবনূর, পপিদের মতো নায়িকাদের সঙ্গে জুটি বেঁধে অভিনয় করেছেন। কিন্তু হঠাৎ সেই জায়গায় অশ্লীল তকমাটা জুড়ে গেল। এমনটা কেন হয়েছিল? এ নায়ক বলেন, সত্যি বলতে সেই সময় কিছু লোভী, কূরুচিপূর্ণ প্রযোজক-পরিচালক আমার ডামি ব্যবহার করে ঐসব অশ্লীল দৃশ্য জুড়ে দিয়েছে। তারা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছেন। কিন্তু আমি বিনা দোষে দোষী হয়েছি। বিনা দোষে কেন দোষী হলেন? প্রতিবাদ তো করতে পারতেন? মেহেদী বলেন, আমার একার প্রতিবাদে কিছুই হতো না। যদি সম্মিলিতিভাবে করা হতো তাহলে কাজ হতো। মেহেদী-ঝুমকা অথবা মেহেদী-ময়ুরী মানেই সেই সিনেমা অশ্লীলতায় ভরপুর। আপনার অভিমত জানতে চাই? এ নায়ক বলেন, এই বিষয়ে কী আর বলবো। সবই ভাগ্যের দোষ। কিছুই করিনি, অযথা বদনামের ভাগীদার হয়েছি। সিনেমা থেকে গত ৭ বছর দূরে ছিলেন। সময় কীভাবে কাটতো? মেহেদীর উত্তর- সিনেমায় ব্যস্ত থাকার সময়ই আমি ব্যবসা করতাম। এই অবসর সময়টুকু ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়েই পার করেছি।
আপনার সফল জুটি ঝুমকা, ময়ূরী, মুনমুন এদের সঙ্গে কী যোগাযোগ হয়? এ অভিনেতা বলেন, এখন সবাই যার যার জীবন জীবিকা নিয়ে সংগ্রাম করছে। শুনেছি ঝুমকা আমেরিকায় সেটেল্ড। পর্দায় দর্শক আপনাকে শেষ কবে দেখেছিল? মেহেদী বলেন, পর্দায় দর্শক সবশেষ আমাকে দেখেছেন ‘বুলেট বাবু’ সিনেমায়। আমার অভিনীত ৪০০ সিনেমা এরইমধ্যে মুক্তি পেয়েছে।
আপনি দীর্ঘদিন কেন রূপালী পর্দায় নেই? উত্তরে মেহেদী বলেন, কোনো শিল্পীই ইচ্ছে করে এমন বিরত থাকে না। সময় ও পরিস্থিতি মাঝে মাঝে বাধ্য করে। একটা সময় মাসের ৩০ দিনই শুটিং করেছি। এখন তো নতুনদের সময়, তাদের রাজত্ব সিনেমায়। প্রযোজক-পরিচালকদের সময় কই আমাকে নিয়ে ভাবার। এটাই নিয়তি। একটা সময় জায়গা ছেড়ে দিতে হয়। আপনার শুরু সৃজনশীল সিনেমা দিয়েই। সেইসব সিনেমায় আপনি শাবনূর, পপিদের মতো নায়িকাদের সঙ্গে জুটি বেঁধে অভিনয় করেছেন। কিন্তু হঠাৎ সেই জায়গায় অশ্লীল তকমাটা জুড়ে গেল। এমনটা কেন হয়েছিল? এ নায়ক বলেন, সত্যি বলতে সেই সময় কিছু লোভী, কূরুচিপূর্ণ প্রযোজক-পরিচালক আমার ডামি ব্যবহার করে ঐসব অশ্লীল দৃশ্য জুড়ে দিয়েছে। তারা আর্থিকভাবে লাভবান হয়েছেন। কিন্তু আমি বিনা দোষে দোষী হয়েছি। বিনা দোষে কেন দোষী হলেন? প্রতিবাদ তো করতে পারতেন? মেহেদী বলেন, আমার একার প্রতিবাদে কিছুই হতো না। যদি সম্মিলিতিভাবে করা হতো তাহলে কাজ হতো। মেহেদী-ঝুমকা অথবা মেহেদী-ময়ুরী মানেই সেই সিনেমা অশ্লীলতায় ভরপুর। আপনার অভিমত জানতে চাই? এ নায়ক বলেন, এই বিষয়ে কী আর বলবো। সবই ভাগ্যের দোষ। কিছুই করিনি, অযথা বদনামের ভাগীদার হয়েছি। সিনেমা থেকে গত ৭ বছর দূরে ছিলেন। সময় কীভাবে কাটতো? মেহেদীর উত্তর- সিনেমায় ব্যস্ত থাকার সময়ই আমি ব্যবসা করতাম। এই অবসর সময়টুকু ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়েই পার করেছি।
আপনার সফল জুটি ঝুমকা, ময়ূরী, মুনমুন এদের সঙ্গে কী যোগাযোগ হয়? এ অভিনেতা বলেন, এখন সবাই যার যার জীবন জীবিকা নিয়ে সংগ্রাম করছে। শুনেছি ঝুমকা আমেরিকায় সেটেল্ড। পর্দায় দর্শক আপনাকে শেষ কবে দেখেছিল? মেহেদী বলেন, পর্দায় দর্শক সবশেষ আমাকে দেখেছেন ‘বুলেট বাবু’ সিনেমায়। আমার অভিনীত ৪০০ সিনেমা এরইমধ্যে মুক্তি পেয়েছে।