খেলা
সেঞ্চুরি মিসেও কিংবদন্তিদের পাশে আবিদ
স্পোর্টস ডেস্ক
৩০ নভেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার, ৩:১০ অপরাহ্ন
বাংলাদেশের ওপেনাররা ব্যর্থ হচ্ছেন। অন্যদিকে দুই ওপেনারের ব্যাটে চড়ে জয়ের ভীত গড়ছে পাকিস্তান। চট্টগ্রাম টেস্টের সবচেয়ে পরিচিত দৃশ্য। আবিদ আলি-আব্দুল্লাহ শফিক জুটি প্রথম ইনিংসে করেছে ১৪৬ রান। দ্বিতীয় ইনিংসে দুু’জনের উদ্বোধনী জুটি থেমেছে ১৫১ রানে। অভিষিক্ত আব্দুল্লাহ মুগ্ধতা ছড়িয়েছেন। আবিদ আলি দারুণ ব্যাটিংয়ে গড়েছেন রেকর্ড। ৯ রানের জন্য মিস করেছেন একই টেস্টের দুই ইনিংসে সেঞ্চুরির কীর্তি। তবুও কিংবদন্তিদের পাশে বসেছেন আবিদ।
১৩৩ ও ৯১ রানের ইনিংসে ম্যাচসেরা আবিদ। একই টেস্টের দুই ইনিংসেই সেঞ্চুরির কীর্তি রয়েছে পাকিস্তানের দশ ব্যাটারের। আবিদের সুযোগ ছিল হানিফ মোহাম্মদ, জাভেদ মিঁয়াদাদের মতো কিংবদন্তিদের পাশে বসার। ৯ রানের জন্য দারুণ মাইলফলক ছোঁয়া হল না আবিদের। তবে কিংবদন্তিদের পাশে ঠিকই বসেছেন ৩৪ বছর বয়সী এই ব্যাটার।
আবিদের আগে পাকিস্তানের ছয় ব্যাটার একই টেস্টে সেঞ্চুরি ও নব্বইয়ের ঘরে কাটা পড়েছেন। পাকিস্তানের ‘লিটল মাস্টার’ খ্যাত প্রথমবার সেঞ্চুরি ও নড়বড়ে নব্বইয়ে আউট হন। ১৯৬৪ সালে মেলবোর্ন টেস্টে প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকানোর পর দ্বিতীয় ইনিংসে করেন ৯৩ রান। এরপর জহির আব্বাস, মহসিন খান, সাঈদ আনোয়ার, ইউনুস খানরা এই তারিকায় যুক্ত হয়েছেন।
পাকিস্তানি ব্যাটারদের মধ্যে আবিদ আলির আগে একই টেস্টে আনন্দ-বেদনার মিশ্র অনুভূতির স্বাদ পেয়েছেন মোহাম্মদ হাফিজ। ২০১৪ সালে আবুধাবিতে নিউজল্যিান্ডের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৯৬ রানে ফেরেন। দ্বিতীয় ইনিংসে সেঞ্চুরি তুলে নিয়ে আক্ষেপ মেটান।
অভিষেক টেস্টে জোড়া ফিফটি হাঁকানো আব্দুল্লাহ শফিককে নিয়ে দারুণ এক রেকর্ড গড়েছেন আবিদ। কোনো টেস্টের দুই ইনিংসেই পাকিস্তানি ওপেনাররা অন্তত পঞ্চাশ ছুঁয়েছেন এমন ঘটনা আগে ছিল না। চট্টগ্রাম টেস্টে বিরল এই কীর্তি গড়েন আবিদ-আব্দুল্লাহ।
১৩৩ ও ৯১ রানের ইনিংসে ম্যাচসেরা আবিদ। একই টেস্টের দুই ইনিংসেই সেঞ্চুরির কীর্তি রয়েছে পাকিস্তানের দশ ব্যাটারের। আবিদের সুযোগ ছিল হানিফ মোহাম্মদ, জাভেদ মিঁয়াদাদের মতো কিংবদন্তিদের পাশে বসার। ৯ রানের জন্য দারুণ মাইলফলক ছোঁয়া হল না আবিদের। তবে কিংবদন্তিদের পাশে ঠিকই বসেছেন ৩৪ বছর বয়সী এই ব্যাটার।
আবিদের আগে পাকিস্তানের ছয় ব্যাটার একই টেস্টে সেঞ্চুরি ও নব্বইয়ের ঘরে কাটা পড়েছেন। পাকিস্তানের ‘লিটল মাস্টার’ খ্যাত প্রথমবার সেঞ্চুরি ও নড়বড়ে নব্বইয়ে আউট হন। ১৯৬৪ সালে মেলবোর্ন টেস্টে প্রথম ইনিংসে সেঞ্চুরি হাঁকানোর পর দ্বিতীয় ইনিংসে করেন ৯৩ রান। এরপর জহির আব্বাস, মহসিন খান, সাঈদ আনোয়ার, ইউনুস খানরা এই তারিকায় যুক্ত হয়েছেন।
পাকিস্তানি ব্যাটারদের মধ্যে আবিদ আলির আগে একই টেস্টে আনন্দ-বেদনার মিশ্র অনুভূতির স্বাদ পেয়েছেন মোহাম্মদ হাফিজ। ২০১৪ সালে আবুধাবিতে নিউজল্যিান্ডের বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৯৬ রানে ফেরেন। দ্বিতীয় ইনিংসে সেঞ্চুরি তুলে নিয়ে আক্ষেপ মেটান।
অভিষেক টেস্টে জোড়া ফিফটি হাঁকানো আব্দুল্লাহ শফিককে নিয়ে দারুণ এক রেকর্ড গড়েছেন আবিদ। কোনো টেস্টের দুই ইনিংসেই পাকিস্তানি ওপেনাররা অন্তত পঞ্চাশ ছুঁয়েছেন এমন ঘটনা আগে ছিল না। চট্টগ্রাম টেস্টে বিরল এই কীর্তি গড়েন আবিদ-আব্দুল্লাহ।