কলকাতা কথকতা
কলকাতা কথকতা
এন্টিবডি কমছে কলকাতার চিকিৎসকদের, ওমিক্রন নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে
জয়ন্ত চক্রবর্তী, কলকাতা
৩০ নভেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার, ৯:৪৪ পূর্বাহ্ন
আটমাস আগে কোভিড ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ নেয়া হয়ে গেছে যে ফ্রন্টলাইন কর্মী চিকিৎসকদের, তাদের শরীরে এন্টিবডির পরিমান কমে যাওয়ায় তাঁরা ভীত, সন্ত্রস্ত। যেহেতু, পেশাগত কারণে রোগীদের সংস্পর্শে আসছেন তাঁরা, তাই তাঁরা কোভিড সংক্রমণ নিয়ে উদ্বিগ্ন।
ভাইরাস এর নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন নতুন করে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে তাঁদের কপালে। আটমাস আগে দ্বিতীয় ডোজ নেয়া কিছু চিকিৎসকের এন্টিবডি কমে গেছে যার ফলে তাঁরা কোভিড সংক্রমণের আশংকা করছেন। সম্প্রতি একটি কর্পোরেট হাসপাতাল চিকিৎসকদের র্যান্ডম এন্টিবডি টেস্ট করিয়েছিল। ১০জন চিকিৎসকের এন্টিবডি কাউন্ট এসেছে ১০ 'ট্রাইট' যা করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে অক্ষম। যদিও কত পরিমান এন্টিবডি থাকলে একজন ব্যক্তি নিরাপদ সেই সম্পর্কে হু কোনও গাইডলাইন না দিলেও, চিকিৎসকদের ধারণা দ্বিতীয় ভ্যাকসিন নেয়ার ছ মাস থেকে একবছর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে।
কিছু, চিকিৎসক আবার মনে করেন ভ্যাকসিন টি সেল, বি সেল এবং মেমরি সেলকে এমনভাবে তৈরি করে যা রোগ প্রতিরোধে সক্ষম। তাই, তাঁরা এত ভয় পাচ্ছেন না। কিন্তু, জেনেভা থেকে হু-এর একটি বার্তা ভীতি সঞ্চার করার পক্ষে যথেষ্ট। হু বলেছে, ভয়ঙ্কর এই ওমিক্রন সংক্রমণ আবার বিভিন্ন দেশে অতিমারি সৃষ্টি করতে পারে। বার্তাটি ভয় পাওয়ানোর মতোই।
ভারত ইতিমধ্যেই ১৪টি দেশকে বিপজ্জনক তালিকায় রেখেছে। বাংলাদেশে একজনও ওমিক্রন সংক্রামিত রোগী না থাকলেও বাংলাদেশকে ভারত এই তালিকায় রাখায় বিস্ময় এর সৃষ্টি হয়েছে।
ভাইরাস এর নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন নতুন করে চিন্তার ভাঁজ ফেলেছে তাঁদের কপালে। আটমাস আগে দ্বিতীয় ডোজ নেয়া কিছু চিকিৎসকের এন্টিবডি কমে গেছে যার ফলে তাঁরা কোভিড সংক্রমণের আশংকা করছেন। সম্প্রতি একটি কর্পোরেট হাসপাতাল চিকিৎসকদের র্যান্ডম এন্টিবডি টেস্ট করিয়েছিল। ১০জন চিকিৎসকের এন্টিবডি কাউন্ট এসেছে ১০ 'ট্রাইট' যা করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে অক্ষম। যদিও কত পরিমান এন্টিবডি থাকলে একজন ব্যক্তি নিরাপদ সেই সম্পর্কে হু কোনও গাইডলাইন না দিলেও, চিকিৎসকদের ধারণা দ্বিতীয় ভ্যাকসিন নেয়ার ছ মাস থেকে একবছর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা থাকে।
কিছু, চিকিৎসক আবার মনে করেন ভ্যাকসিন টি সেল, বি সেল এবং মেমরি সেলকে এমনভাবে তৈরি করে যা রোগ প্রতিরোধে সক্ষম। তাই, তাঁরা এত ভয় পাচ্ছেন না। কিন্তু, জেনেভা থেকে হু-এর একটি বার্তা ভীতি সঞ্চার করার পক্ষে যথেষ্ট। হু বলেছে, ভয়ঙ্কর এই ওমিক্রন সংক্রমণ আবার বিভিন্ন দেশে অতিমারি সৃষ্টি করতে পারে। বার্তাটি ভয় পাওয়ানোর মতোই।
ভারত ইতিমধ্যেই ১৪টি দেশকে বিপজ্জনক তালিকায় রেখেছে। বাংলাদেশে একজনও ওমিক্রন সংক্রামিত রোগী না থাকলেও বাংলাদেশকে ভারত এই তালিকায় রাখায় বিস্ময় এর সৃষ্টি হয়েছে।