শেষের পাতা
ওমিক্রন শনাক্ত করে পিসিআর টেস্ট- বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
মানবজমিন ডেস্ক
৩০ নভেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার, ৯:২০ অপরাহ্ন
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, করোনাভাইরাসের ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন সংক্রমণ শনাক্ত করতে পারে পিসিআর টেস্ট। কিন্তু অন্য পরীক্ষায় তা কেমন আচরণ করে তা জানার জন্য গবেষণা চলছে। ওমিক্রন সম্পর্কে এখন পর্যন্ত যা জানা যাচ্ছে, তার আপডেট তথ্য দিতে গিয়ে গত রোববার এসব কথা বলেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। তারা বলেছে, অন্য ভ্যারিয়েন্ট শনাক্তকরণের মতো ওমিক্রন সংক্রমণ শনাক্ত করতে ব্যাপক ভিত্তিতে পিসিআর পরীক্ষার ব্যবহার অব্যাহত আছে। এই ভ্যারিয়েন্টকে শনাক্ত করতে অন্যসব পরীক্ষা পদ্ধতি, যেমন র্যাপিড এন্টিজেন পদ্ধতিতে ওমিক্রন শনাক্ত করা যায় কিনা বা এতে কী প্রভাব ফেলে সেই পরীক্ষা চলছে। এ খবর দিয়েছে বার্তা সংস্থা এএফপি।
গত শুক্রবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দক্ষিণ আফ্রিকায় এ মাসের প্রথম দিকে শনাক্ত হওয়া ওমিক্রনকে ভ্যারিয়েন্ট অব কনসার্ন হিসেবে আখ্যায়িত করে। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে দক্ষিণ আফ্রিকা ও প্রতিবেশী দেশগুলোতে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা ও বিধিনিষেধ আরোপ করে অনেক দেশ। ইসরাইলে তো বিদেশি প্রবেশেই নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওমিক্রনকে ভ্যারিয়েন্ট অব কনসার্ন হিসেবে শ্রেণিবিভাগ করার পর থেকেই একে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর হিসেবে দেখা হচ্ছে। মনে করা হচ্ছে, এই ভ্যারিয়েন্ট ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের চেয়ে বহুগুণ সংক্রামক। তবে তা কতটা ক্ষতিকর তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা গবেষণা করছেন।
গত রোববার বিশ্বজুড়ে ওমিক্রন ছড়িয়ে পড়ার খবর পাওয়া গেছে। এ কারণে বহু দেশ তাদের সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে। আরও কিছু দেশ নতুন করে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের প্রধান বলেছেন, এই ভ্যারিয়েন্ট সম্পর্কে অনুধাবন করার বিষয়ে সময়ের বিরুদ্ধে দৌড়াচ্ছে সরকারগুলো।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তার আপডেটেড তথ্যে বলছে, ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে খুব সহজে ওমিক্রন সংক্রমিত হতে পারে কিনা তা এখনো পরিষ্কার নয়। এ ছাড়া অন্য ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় এই ভ্যারিয়েন্ট কতো ভয়াবহভাবে সংক্রমণ করতে পারে বা কতো বেশি বিপজ্জনক অবস্থায় ফেলতে পারে তাও পরিষ্কার নয়। এখন পর্যন্ত যেসব তথ্য পাওয়া যাচ্ছে তাতে দেখা যাচ্ছে অন্য ভ্যারিয়েন্টগুলোতে আক্রান্ত হলে যে লক্ষণ দেখা দেয়, ওমিক্রন সংক্রমণেও একই রকম লক্ষণ দেখা দেয়।
ওদিকে প্রাথমিক তথ্যে বলা হয়েছে, এর আগে যারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন, তারাও এই ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে আছেন। তবে এ বিষয়ে এখনো তথ্য পর্যাপ্ত নেই। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, তারা এই ভ্যারিয়েন্টে ক্ষতির বিষয়টি বোঝার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
গত শুক্রবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দক্ষিণ আফ্রিকায় এ মাসের প্রথম দিকে শনাক্ত হওয়া ওমিক্রনকে ভ্যারিয়েন্ট অব কনসার্ন হিসেবে আখ্যায়িত করে। এ খবর ছড়িয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে দক্ষিণ আফ্রিকা ও প্রতিবেশী দেশগুলোতে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা ও বিধিনিষেধ আরোপ করে অনেক দেশ। ইসরাইলে তো বিদেশি প্রবেশেই নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ওমিক্রনকে ভ্যারিয়েন্ট অব কনসার্ন হিসেবে শ্রেণিবিভাগ করার পর থেকেই একে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর হিসেবে দেখা হচ্ছে। মনে করা হচ্ছে, এই ভ্যারিয়েন্ট ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের চেয়ে বহুগুণ সংক্রামক। তবে তা কতটা ক্ষতিকর তা নিয়ে বিজ্ঞানীরা গবেষণা করছেন।
গত রোববার বিশ্বজুড়ে ওমিক্রন ছড়িয়ে পড়ার খবর পাওয়া গেছে। এ কারণে বহু দেশ তাদের সীমান্ত বন্ধ করে দিয়েছে। আরও কিছু দেশ নতুন করে বিধিনিষেধ আরোপ করেছে। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের প্রধান বলেছেন, এই ভ্যারিয়েন্ট সম্পর্কে অনুধাবন করার বিষয়ে সময়ের বিরুদ্ধে দৌড়াচ্ছে সরকারগুলো।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা তার আপডেটেড তথ্যে বলছে, ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে খুব সহজে ওমিক্রন সংক্রমিত হতে পারে কিনা তা এখনো পরিষ্কার নয়। এ ছাড়া অন্য ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় এই ভ্যারিয়েন্ট কতো ভয়াবহভাবে সংক্রমণ করতে পারে বা কতো বেশি বিপজ্জনক অবস্থায় ফেলতে পারে তাও পরিষ্কার নয়। এখন পর্যন্ত যেসব তথ্য পাওয়া যাচ্ছে তাতে দেখা যাচ্ছে অন্য ভ্যারিয়েন্টগুলোতে আক্রান্ত হলে যে লক্ষণ দেখা দেয়, ওমিক্রন সংক্রমণেও একই রকম লক্ষণ দেখা দেয়।
ওদিকে প্রাথমিক তথ্যে বলা হয়েছে, এর আগে যারা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন, তারাও এই ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিতে আছেন। তবে এ বিষয়ে এখনো তথ্য পর্যাপ্ত নেই। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, তারা এই ভ্যারিয়েন্টে ক্ষতির বিষয়টি বোঝার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।