বাংলারজমিন
ভাণ্ডারিয়ায় লঞ্চের সঙ্গে ট্রলারের ধাক্কা নিহত ১
ভাণ্ডারিয়া (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
৩০ নভেম্বর ২০২১, মঙ্গলবার, ৮:২১ অপরাহ্ন
পিরোজপুরের ভাণ্ডারিয়ায় ঢাকাগামী লঞ্চের সঙ্গে ট্রলারের ধাক্কায় আব্দুর রশিদ নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও একজন। রোববার বিকালে উপজেলার পোনা ও কঁচানদীর মোহনায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত আব্দুর রশিদ (৬৫) এর বাড়ি জেলার নাজিরপুর উপজেলার বৈঠাকাটা গ্রামে।
ট্রলারে থাকা ব্যক্তিরা জানান, পার্শ্ববর্তী ঝালকাঠি জেলার কাঁঠালিয়া উপজেলা থেকে গাছের চারা বোঝাই করে ট্রলারটি পোনা নদী দিয়ে পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার বৈঠাকাটা বাজারের দিকে যাচ্ছিল। এ সময় ভাণ্ডারিয়া থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী এমভি টিপু-১২ ও এমভি ফারহান-১০ পাল্লা দিয়ে নদী থেকে যাচ্ছিল। লঞ্চ দু’টি উপজেলার পোনা ও কঁচানদীর মোহনায় পৌঁছার পর এমভি টিপু-১২ গাছের চারা বোঝাই ট্রলারটিকে ধাক্কা দিলে ডুবে যায়। এ সময় ট্রলারে থাকা ৪ ব্যক্তি নদীতে ডুবে যান। তাদের উদ্ধার করে ভাণ্ডারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করেন স্থানীয়রা। এরপর সেখানেই রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রশিদ। এছাড়া গুরুতর আহত কাঁঠালিয়া উপজেলার গ্রামের আব্দুল কুদ্দুস হাওলাদারকে (৬০) উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্য ২ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়। ভাণ্ডারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. রাফাত জানান, বুকে ও পেটে আঘাতে ইঞ্জুরি ও রক্তক্ষরণের কারণে আব্দুর রশিদের মৃত্যু হয়।
ভাণ্ডারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মাসুমুর রহমান বিশ্বাস জানান, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত থানায় কেউ কোনো অভিযোগ দেয়নি। তবে খবর পেয়ে হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
ট্রলারে থাকা ব্যক্তিরা জানান, পার্শ্ববর্তী ঝালকাঠি জেলার কাঁঠালিয়া উপজেলা থেকে গাছের চারা বোঝাই করে ট্রলারটি পোনা নদী দিয়ে পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার বৈঠাকাটা বাজারের দিকে যাচ্ছিল। এ সময় ভাণ্ডারিয়া থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী এমভি টিপু-১২ ও এমভি ফারহান-১০ পাল্লা দিয়ে নদী থেকে যাচ্ছিল। লঞ্চ দু’টি উপজেলার পোনা ও কঁচানদীর মোহনায় পৌঁছার পর এমভি টিপু-১২ গাছের চারা বোঝাই ট্রলারটিকে ধাক্কা দিলে ডুবে যায়। এ সময় ট্রলারে থাকা ৪ ব্যক্তি নদীতে ডুবে যান। তাদের উদ্ধার করে ভাণ্ডারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে ভর্তি করেন স্থানীয়রা। এরপর সেখানেই রাতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান রশিদ। এছাড়া গুরুতর আহত কাঁঠালিয়া উপজেলার গ্রামের আব্দুল কুদ্দুস হাওলাদারকে (৬০) উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্য ২ জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়। ভাণ্ডারিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. রাফাত জানান, বুকে ও পেটে আঘাতে ইঞ্জুরি ও রক্তক্ষরণের কারণে আব্দুর রশিদের মৃত্যু হয়।
ভাণ্ডারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মাসুমুর রহমান বিশ্বাস জানান, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত থানায় কেউ কোনো অভিযোগ দেয়নি। তবে খবর পেয়ে হাসপাতালে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।