খেলা
চট্টগ্রাম টেস্ট
পাকিস্তানকে ২০২ রানের লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
স্পোর্টস ডেস্ক
২৯ নভেম্বর ২০২১, সোমবার, ১০:১৬ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইনিংস থামে ১৫৭ রানে। জয়ের জন্য পাকিস্তানের লক্ষ্য ২০২ রান। প্রথম ইনিংসে বাংলাদেশের করা ৩৩০ রানের জবাবে ২৮৬ রানে অলআউট হয় পাকিস্তান। দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশ শেষ ৪ উইকেট হারায় ৪ রানের ব্যবধানে। ১৫৭ রানে লিটন দাস ফেরার পর তিন ব্যাটারের কেউই রানের খাতা খুলতে পারেননি।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ৩৩০
পাকিস্তান প্রথম ইনিংস: ২৮৬
বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংস: ১৫৭/১০ (লিটন ৫৯, ইয়াসির ৩৬, সাইফ ১৮, মুশফিক ১৬, সোহান ১৫; আফ্রিদি ৫/৩২, সাজিদ ৩/৩৩)।
আফ্রিদির শিকার লিটন
বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইনিংসকে একাই টানছিলেন লিটন দাস। প্রথম ইনিংসে চাপের মুখে দারুণ ব্যাটিংয়ে করেন ১১৪ রান। দ্বিতীয় ইনিংসেও দলের বিপর্যয়ের সময় হাল ধরেন। শাহিন আফ্রিদির ইনসুইংয়ে এলবিডব্লিউয়ের শিকার হয়ে ফেরেন লিটন। তার আগে তুলে নেন টেস্ট ক্যারিয়ারের নবম ফিফটি (৫৯ রান)।
নিজের উইকেট ‘উপহার’ দিলেন সোহান
ইয়াসির আলির কনকাশন বদলি হিসেবে ব্যাটিংয়ে নামেন নুরুল হাসান সোহান। শুরুর দিকে নড়বড়ে থাকলেও সময়ের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিয়েছিলেন। লিটন দাসকে ভালো সঙ্গ দিচ্ছিলেন। সাজিদ খানের বলে ছক্কা হাঁকানোর চেষ্টায় সীমানায় ফাহিম আশরাফের হাতে ধরা পড়েন সোহান (১৫ রান)|
লিটনের ফিফটি
প্রথম ইনিংসে খেলেন ১১৪ রানের দুর্দান্ত ইনিংস। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে মুশফিকুর রহীমের সঙ্গে গড়েছিলেন দুইশ ছাড়ানো জুটি। দ্বিতীয় ইনিংসেও দলের হাল ধরলেন লিটন। তুলে নেন টেস্ট ক্যারিয়ারের নবম ফিফটি।
১৫৯ রানের লিড, মধ্যাহ্ন বিরতিতে বাংলাদেশ
চতুর্থ দিনের মধ্যাহ্ন বিরতি পর্যন্ত দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ১১৫ রান। ১৫৯ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ। প্রথমে ইনিংসে বাংলাদেশের করা ৩৩০ রানের জবাবে ২৮৬ রানে থামে পাকিস্তান।
মিরাজকে ফেরালেন সাজিদ
প্রথম ইনিংসে ৩৮ রানের কার্যকর ইনিংস খেলেন মেহেদি হাসান মিরাজ। দ্বিতীয় ইনিংসেও দারুণ কিছুর আভাস দিচ্ছিলেন। সাজিত খানের স্পিনে খেই হারান। এলবিডব্লিউর শিকার হয়ে ফেরেন মিরাজ (১১ রান)।
ইয়াসিরের ‘কনকাশন’ বদলি সোহান
দারুণ ব্যাট করছিলেন ইয়াসির আলি রাব্বি। শাহিন আফ্রিদির গতিময় বাউন্সার সামলাতে পারেননি তিনি। বল লাগে হেলমেটে। চেষ্টা করেছিলেন ক্রিজে থাকার। পারেননি। ইয়াসিরের ‘কনকাশন’ বদলি হিসেবে মাঠে নামার অনুমতি পেয়েছেন নুরুল হাসান সোহান। আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী, কনকাশনের লক্ষণ বা সম্ভাবনা থাকলে চিকিৎসকের রিপোর্ট অনুযায়ী ম্যাচ রেফারির অনুমোদন সাপেক্ষে ‘লাইক-ফর-লাইক’ বদলি নামানো যায়। বদলি হিসেবে নামার পর থেকে যিনি করতে পারেন সবকিছুই।
হেলমেটে বল লাগায় মাঠ ছাড়লেন ইয়াসির
প্রথম ইনিংসে ব্যর্থ হলেও দ্বিতীয় ইনিংসে দারুণ ব্যাট করছিলেন ইয়াসির আলি রাব্বি। ষষ্ঠ উইকেটে লিটন দাসের গড়েন ৪৭ রানের জুটি। এরই মধ্যে শাহিন শাহ আফ্রিদির বাউন্সার লাগে ইয়াসিরের হেলমেটে। সেসময় তেমন সমস্যা হয়নি। কিছু সময় পর মাঠ ছাড়েন ইয়াসির। রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে ফেরার সময় ৩৬ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি।
মুশফিককে হারিয়ে দিন শুরু বাংলাদেশের
প্রথম ইনিংসে ৯ রানের জন্য সেঞ্চুরি মিস করেন মুশফিকুর রহীম। তখনও গুরুত্বপূর্ণ সময়ে দলের হাল ধরেছিলেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও টপ অর্ডারদের ব্যর্থতায় আরেকবার মুশফিকের দিকে তাকিয়ে ছিল বাংলাদেশ দল। চতুর্থ দিনের শুরুটা মুশফিক করেছিলেন বাউন্ডারি হাঁকিয়ে। ছন্দে থাকা হাসান আলি এক বল পরই দারুণ এক ডেলিভারিতে সাজঘরের পথ ধরান মুশফিককে (১৬ রান)।
সংক্ষিপ্ত স্কোর:
বাংলাদেশ ১ম ইনিংস: ৩৩০
পাকিস্তান প্রথম ইনিংস: ২৮৬
বাংলাদেশ দ্বিতীয় ইনিংস: ১৫৭/১০ (লিটন ৫৯, ইয়াসির ৩৬, সাইফ ১৮, মুশফিক ১৬, সোহান ১৫; আফ্রিদি ৫/৩২, সাজিদ ৩/৩৩)।
আফ্রিদির শিকার লিটন
বাংলাদেশের দ্বিতীয় ইনিংসকে একাই টানছিলেন লিটন দাস। প্রথম ইনিংসে চাপের মুখে দারুণ ব্যাটিংয়ে করেন ১১৪ রান। দ্বিতীয় ইনিংসেও দলের বিপর্যয়ের সময় হাল ধরেন। শাহিন আফ্রিদির ইনসুইংয়ে এলবিডব্লিউয়ের শিকার হয়ে ফেরেন লিটন। তার আগে তুলে নেন টেস্ট ক্যারিয়ারের নবম ফিফটি (৫৯ রান)।
নিজের উইকেট ‘উপহার’ দিলেন সোহান
ইয়াসির আলির কনকাশন বদলি হিসেবে ব্যাটিংয়ে নামেন নুরুল হাসান সোহান। শুরুর দিকে নড়বড়ে থাকলেও সময়ের সঙ্গে নিজেকে মানিয়ে নিয়েছিলেন। লিটন দাসকে ভালো সঙ্গ দিচ্ছিলেন। সাজিদ খানের বলে ছক্কা হাঁকানোর চেষ্টায় সীমানায় ফাহিম আশরাফের হাতে ধরা পড়েন সোহান (১৫ রান)|
লিটনের ফিফটি
প্রথম ইনিংসে খেলেন ১১৪ রানের দুর্দান্ত ইনিংস। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে মুশফিকুর রহীমের সঙ্গে গড়েছিলেন দুইশ ছাড়ানো জুটি। দ্বিতীয় ইনিংসেও দলের হাল ধরলেন লিটন। তুলে নেন টেস্ট ক্যারিয়ারের নবম ফিফটি।
১৫৯ রানের লিড, মধ্যাহ্ন বিরতিতে বাংলাদেশ
চতুর্থ দিনের মধ্যাহ্ন বিরতি পর্যন্ত দ্বিতীয় ইনিংসে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ১১৫ রান। ১৫৯ রানে এগিয়ে বাংলাদেশ। প্রথমে ইনিংসে বাংলাদেশের করা ৩৩০ রানের জবাবে ২৮৬ রানে থামে পাকিস্তান।
মিরাজকে ফেরালেন সাজিদ
প্রথম ইনিংসে ৩৮ রানের কার্যকর ইনিংস খেলেন মেহেদি হাসান মিরাজ। দ্বিতীয় ইনিংসেও দারুণ কিছুর আভাস দিচ্ছিলেন। সাজিত খানের স্পিনে খেই হারান। এলবিডব্লিউর শিকার হয়ে ফেরেন মিরাজ (১১ রান)।
ইয়াসিরের ‘কনকাশন’ বদলি সোহান
দারুণ ব্যাট করছিলেন ইয়াসির আলি রাব্বি। শাহিন আফ্রিদির গতিময় বাউন্সার সামলাতে পারেননি তিনি। বল লাগে হেলমেটে। চেষ্টা করেছিলেন ক্রিজে থাকার। পারেননি। ইয়াসিরের ‘কনকাশন’ বদলি হিসেবে মাঠে নামার অনুমতি পেয়েছেন নুরুল হাসান সোহান। আইসিসির নিয়ম অনুযায়ী, কনকাশনের লক্ষণ বা সম্ভাবনা থাকলে চিকিৎসকের রিপোর্ট অনুযায়ী ম্যাচ রেফারির অনুমোদন সাপেক্ষে ‘লাইক-ফর-লাইক’ বদলি নামানো যায়। বদলি হিসেবে নামার পর থেকে যিনি করতে পারেন সবকিছুই।
হেলমেটে বল লাগায় মাঠ ছাড়লেন ইয়াসির
প্রথম ইনিংসে ব্যর্থ হলেও দ্বিতীয় ইনিংসে দারুণ ব্যাট করছিলেন ইয়াসির আলি রাব্বি। ষষ্ঠ উইকেটে লিটন দাসের গড়েন ৪৭ রানের জুটি। এরই মধ্যে শাহিন শাহ আফ্রিদির বাউন্সার লাগে ইয়াসিরের হেলমেটে। সেসময় তেমন সমস্যা হয়নি। কিছু সময় পর মাঠ ছাড়েন ইয়াসির। রিটায়ার্ড হার্ট হয়ে ফেরার সময় ৩৬ রানে অপরাজিত ছিলেন তিনি।
মুশফিককে হারিয়ে দিন শুরু বাংলাদেশের
প্রথম ইনিংসে ৯ রানের জন্য সেঞ্চুরি মিস করেন মুশফিকুর রহীম। তখনও গুরুত্বপূর্ণ সময়ে দলের হাল ধরেছিলেন। দ্বিতীয় ইনিংসেও টপ অর্ডারদের ব্যর্থতায় আরেকবার মুশফিকের দিকে তাকিয়ে ছিল বাংলাদেশ দল। চতুর্থ দিনের শুরুটা মুশফিক করেছিলেন বাউন্ডারি হাঁকিয়ে। ছন্দে থাকা হাসান আলি এক বল পরই দারুণ এক ডেলিভারিতে সাজঘরের পথ ধরান মুশফিককে (১৬ রান)।