দেশ বিদেশ
নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে বঙ্গবন্ধুর ছবি সংযোজন করতে হাইকোর্টের রুল
স্টাফ রিপোর্টার
২৯ নভেম্বর ২০২১, সোমবার, ৮:৫৬ অপরাহ্ন
অবিলম্বে সব ধরনের নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি যুক্ত করতে কেন নির্দেশ দেয়া হবে না- তা জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে রুলে নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে জাতির পিতার প্রতিকৃতি সন্নিবেশ করতে বিবাদীদের নিষ্ক্রিয়তা কেন আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত ও বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে। গতকাল বিচারপতি জে বি এম হাসান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
জন প্রশাসন সচিব, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সচিব, আইন সচিব, পরিকল্পনা সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সচিব, সংসদ সচিবালয়ের সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রচার ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও রংপুরের জেলা প্রশাসককে চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আতাউল্লাহ নুরুল কবীর নয়ন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়। পরে এডভোকেট আতাউল্লাহ নুরুল কবীর নয়ন গণমাধ্যমকে বলেন, গত জানুয়ারি মাসে রংপুরের অধিবাসী মোফাজ্জল হোসেন মোফা নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সংযোজন করার নির্দেশনা চেয়ে রিট দায়ের করেন। তিনদিন শুনানির পর গতকাল আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলেছেন।
রিট আবেদনে বলা হয়, সংবিধানের ৪(ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, প্রধান বিচারপতির দপ্তর বা কার্যালয়সহ সরকারি-বেসরকারি অফিস, আদালত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন সংস্থা, দূতাবাস, কর্তৃপক্ষের কার্যালয় ও দপ্তরে জাতির পিতার প্রতিকৃতির প্রদর্শন ও সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। উচ্চ আদালত থেকে এ ধরনের নির্দেশনাও এসেছে। এমনকি জাতির পিতার প্রতিকৃতি দেশের মুদ্রাতেও সন্নিবেশিত রয়েছে। কিন্তু হতাশাজনক বিষয় হচ্ছে, নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে এখন পর্যন্ত জাতির পিতার প্রতিকৃতি সন্নিবেশ করার কোনো পদক্ষেই নেয়া হয়নি। বৃটিশ শাসনামলে ১৯৪২ ও ১৯৪৪ সালে ভারতের নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে তৎকালীন গভর্নরের প্রতিকৃতি সন্নিবেশ করা হয়েছিল বলে উল্লেখ করা হয়েছে রিটে।
জন প্রশাসন সচিব, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের সচিব, আইন সচিব, পরিকল্পনা সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সচিব, সংসদ সচিবালয়ের সচিব, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রচার ও প্রকাশনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ও রংপুরের জেলা প্রশাসককে চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আতাউল্লাহ নুরুল কবীর নয়ন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়। পরে এডভোকেট আতাউল্লাহ নুরুল কবীর নয়ন গণমাধ্যমকে বলেন, গত জানুয়ারি মাসে রংপুরের অধিবাসী মোফাজ্জল হোসেন মোফা নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছবি সংযোজন করার নির্দেশনা চেয়ে রিট দায়ের করেন। তিনদিন শুনানির পর গতকাল আগামী চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলেছেন।
রিট আবেদনে বলা হয়, সংবিধানের ৪(ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, স্পিকার, প্রধান বিচারপতির দপ্তর বা কার্যালয়সহ সরকারি-বেসরকারি অফিস, আদালত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন সংস্থা, দূতাবাস, কর্তৃপক্ষের কার্যালয় ও দপ্তরে জাতির পিতার প্রতিকৃতির প্রদর্শন ও সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। উচ্চ আদালত থেকে এ ধরনের নির্দেশনাও এসেছে। এমনকি জাতির পিতার প্রতিকৃতি দেশের মুদ্রাতেও সন্নিবেশিত রয়েছে। কিন্তু হতাশাজনক বিষয় হচ্ছে, নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে এখন পর্যন্ত জাতির পিতার প্রতিকৃতি সন্নিবেশ করার কোনো পদক্ষেই নেয়া হয়নি। বৃটিশ শাসনামলে ১৯৪২ ও ১৯৪৪ সালে ভারতের নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে তৎকালীন গভর্নরের প্রতিকৃতি সন্নিবেশ করা হয়েছিল বলে উল্লেখ করা হয়েছে রিটে।