বিশ্বজমিন
সুচির বিরুদ্ধে প্রথম রায় মঙ্গলবার
মানবজমিন ডেস্ক
২৮ নভেম্বর ২০২১, রবিবার, ২:২১ অপরাহ্ন
আদালতে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে আছে নিষেধাজ্ঞা। আইনজীবীরা মিডিয়ার সঙ্গে কোনো কথা বলতে পারবেন না। এমন এক দম বন্ধ করা পরিবেশে মিয়ানমারের বেসামরিক নেত্রী অং সান সুচির বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের প্রথম রায় ঘোষণা করার কথা মঙ্গলবার। সেই রায় শুনতে উদগ্রীব হয়ে আছেন সুচি। যদি এতে তাকে অভিযুক্ত প্রমাণ করা হয় তাহলে জীবনের বাকি সময় তাকে জেলেই কাটাতে হতে পারে। এ খবর দিয়েছে অনলাইন গার্ডিয়ান। এতে বলা হয়, গত ১লা ফেব্রুয়ারি অভ্যুত্থানের মাধ্যমে তাকে ক্ষমতাচ্যুত করে আটক করেছে সামরিক জান্তা।
তারপর তার বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ আনতে থাকে। এর মধ্যে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে উস্কানি দেয়ার অভিযোগের বিচারের রায় ঘোষণার দিন ধার্য হয়েছে মঙ্গলবার। এদিন কি রায় দেয় সেনাবাহিনীর আদালত সেদিকে তাকিয়ে আছে বিশ্ব। সুচিকে ক্ষমতাচ্যুত করে গ্রেপ্তারের পর পুরো দেশ ক্ষোভে, প্রতিবাদে জ্বলে ওঠে। তার বিরুদ্ধে নৃশংস দমনপীড়ন চালায় সামরিক জান্তা। স্থানীয় মানবাধিকার বিষয়ক গ্রুপের মতে, এতে কমপক্ষে ১২০০ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। ১০ হাজারের বেশি ভিন্ন মতাবলম্বীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গার্ডিয়ান বলছে, মঙ্গলবারের বিচারে সুচিকে যদি অভিযুক্ত প্রমাণ করা হয়, তাহলে তাকে তিন বছরের জেল দেয়া হতে পারে। তার বিরুদ্ধে অনেক মামলার এটি একটি। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এর মধ্য দিয়ে রাজনীতি থেকে চিরদিনের জন্য মিয়ানমারের উচ্চ পর্যায়ের এই ব্যক্তিকে সরিয়ে দেয়া হতে পারে।
সুচির বিরুদ্ধে সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে উস্কানি দেয়ার অভিযোগের সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে। এই অভিযোগকে কখনো কখনো রাষ্ট্রদোহিতা হিসেবে দেখা হয়। জনশৃংখলা বিঘ্নিত করার জন্য মিথ্যা তথ্য অথবা উস্কানি সৃষ্টির মতো তথ্য ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগকে এর আওতায় ফেলা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত অং সান সুচি কোথায় তা জানায়নি সামরিক বাহিনী।
তারপর তার বিরুদ্ধে একের পর এক অভিযোগ আনতে থাকে। এর মধ্যে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে উস্কানি দেয়ার অভিযোগের বিচারের রায় ঘোষণার দিন ধার্য হয়েছে মঙ্গলবার। এদিন কি রায় দেয় সেনাবাহিনীর আদালত সেদিকে তাকিয়ে আছে বিশ্ব। সুচিকে ক্ষমতাচ্যুত করে গ্রেপ্তারের পর পুরো দেশ ক্ষোভে, প্রতিবাদে জ্বলে ওঠে। তার বিরুদ্ধে নৃশংস দমনপীড়ন চালায় সামরিক জান্তা। স্থানীয় মানবাধিকার বিষয়ক গ্রুপের মতে, এতে কমপক্ষে ১২০০ মানুষকে হত্যা করা হয়েছে। ১০ হাজারের বেশি ভিন্ন মতাবলম্বীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গার্ডিয়ান বলছে, মঙ্গলবারের বিচারে সুচিকে যদি অভিযুক্ত প্রমাণ করা হয়, তাহলে তাকে তিন বছরের জেল দেয়া হতে পারে। তার বিরুদ্ধে অনেক মামলার এটি একটি। বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এর মধ্য দিয়ে রাজনীতি থেকে চিরদিনের জন্য মিয়ানমারের উচ্চ পর্যায়ের এই ব্যক্তিকে সরিয়ে দেয়া হতে পারে।
সুচির বিরুদ্ধে সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে উস্কানি দেয়ার অভিযোগের সাক্ষ্য গ্রহণ চলছে। এই অভিযোগকে কখনো কখনো রাষ্ট্রদোহিতা হিসেবে দেখা হয়। জনশৃংখলা বিঘ্নিত করার জন্য মিথ্যা তথ্য অথবা উস্কানি সৃষ্টির মতো তথ্য ছড়িয়ে দেয়ার অভিযোগকে এর আওতায় ফেলা হয়েছে। এখনও পর্যন্ত অং সান সুচি কোথায় তা জানায়নি সামরিক বাহিনী।