বাংলারজমিন
দুর্ভোগের আরেক নাম ‘কালুরঘাট সেতু’
আনোয়ারা (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
২৮ নভেম্বর ২০২১, রবিবার, ৮:৪১ অপরাহ্ন
বহু দুর্ভোগ আর যন্ত্রণার আরেক নাম হচ্ছে কালুরঘাট সেতু। বছরের পর বছর ওই সেতুর দুর্ভোগ জনগণের নিত্যসঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতিতে শুধু সময়ই পার হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এটি বাস্তবায়ন হচ্ছে না।
জানা গেছে, দুই বছর আগে রেল কর্তৃপক্ষ দুই লেনের সড়ক কাম ডুয়েল গেজ সিঙ্গেল ট্র্যাক রেল সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। এতে প্রকল্পের ড্রইং-ডিজাইন, প্রকল্পের বাজেট এবং প্রকল্পের মেয়াদ পর্যন্ত নির্ধারণ করাও হয়েছিল। রেল কর্তৃপক্ষের উক্ত ডিজাইনে নদী থেকে সেতুর উচ্চতা ৭ দশমিক ৬ মিটার করে। তাতে বাধা হয়ে দাঁড়ায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ। তাদের দাবি হচ্ছে-নদী থেকে সেতুর উচ্চতা ১২ দশমিক দুই মিটার হতে হবে। আর তাতেই আটকে যায় নতুন সেতু নির্মাণ প্রকল্পের সমস্ত কার্যক্রম। নতুন সেতুর বিষয়ে এবার নতুন করে ফিজিবিলিটি স্টাডি করছে সেতুর অর্থদাতা প্রতিষ্ঠান দক্ষিণ কোরিয়ার এক্সিম ব্যাংক। যেহেতু সেতুর উচ্চতা বেড়েছে, সুতরাং আগের ডিজাইন আর কাজে লাগছে না। রেলওয়ের প্রকৌশল বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, নতুন ডিজাইনে কালুরঘাট সেতুর ব্যয় কত হবে- তা নতুন সমীক্ষার পর নির্ধারণ হবে। বৃটিশ আমলের তৈরি এই সেতুতে বর্তমানে তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত। ফলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন কয়েক হাজার যানবাহন সীমাহীন দুর্ভোগ মাড়িয়ে চলাফেরা করছে।
এ ব্যাপারে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (ব্রিজ) আহসান জাবির সাংবাদিকদের বলেন, দাতা সংস্থা নতুন কালুরঘাট সেতুর প্রি-ফিজিবিলিটি স্টাডি করছে। বিনিয়োগের জন্য দাতা সংস্থা নিজেরাই ওই কাজটি করে। এখন পুরোটাই নতুন করে করতে হবে। আমরা ডিজাইন করবো, তারপর ঠিকাদার নিয়োগ করবো। এতে কাজ শুরু করতে প্রায় ৩ বছর লেগে যাবে। গত মাসে বুয়েটের ৩ সদস্যের বিশেষজ্ঞ টিমের সদস্য কালুরঘাট সেতু সরজমিন পরির্দশন করেছেন। তারা শহর থেকে পায়ে হেঁটে বোয়ালখালী পর্যন্ত পুরো সেতু প্রত্যক্ষ করেন। এরপর নৌকায় করে নদী থেকে সেতুর নিচের অংশও প্রত্যক্ষ করেন। বুয়েট বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জানুয়ারির মধ্যেই কালুরঘাট সেতুর সংস্কার কাজ শুরু হবে। সেতু যারা ব্যবহার করেন তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।
জানা গেছে, দুই বছর আগে রেল কর্তৃপক্ষ দুই লেনের সড়ক কাম ডুয়েল গেজ সিঙ্গেল ট্র্যাক রেল সেতু নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। এতে প্রকল্পের ড্রইং-ডিজাইন, প্রকল্পের বাজেট এবং প্রকল্পের মেয়াদ পর্যন্ত নির্ধারণ করাও হয়েছিল। রেল কর্তৃপক্ষের উক্ত ডিজাইনে নদী থেকে সেতুর উচ্চতা ৭ দশমিক ৬ মিটার করে। তাতে বাধা হয়ে দাঁড়ায় বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষ। তাদের দাবি হচ্ছে-নদী থেকে সেতুর উচ্চতা ১২ দশমিক দুই মিটার হতে হবে। আর তাতেই আটকে যায় নতুন সেতু নির্মাণ প্রকল্পের সমস্ত কার্যক্রম। নতুন সেতুর বিষয়ে এবার নতুন করে ফিজিবিলিটি স্টাডি করছে সেতুর অর্থদাতা প্রতিষ্ঠান দক্ষিণ কোরিয়ার এক্সিম ব্যাংক। যেহেতু সেতুর উচ্চতা বেড়েছে, সুতরাং আগের ডিজাইন আর কাজে লাগছে না। রেলওয়ের প্রকৌশল বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, নতুন ডিজাইনে কালুরঘাট সেতুর ব্যয় কত হবে- তা নতুন সমীক্ষার পর নির্ধারণ হবে। বৃটিশ আমলের তৈরি এই সেতুতে বর্তমানে তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্ত। ফলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন কয়েক হাজার যানবাহন সীমাহীন দুর্ভোগ মাড়িয়ে চলাফেরা করছে।
এ ব্যাপারে রেলওয়ে পূর্বাঞ্চলের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী (ব্রিজ) আহসান জাবির সাংবাদিকদের বলেন, দাতা সংস্থা নতুন কালুরঘাট সেতুর প্রি-ফিজিবিলিটি স্টাডি করছে। বিনিয়োগের জন্য দাতা সংস্থা নিজেরাই ওই কাজটি করে। এখন পুরোটাই নতুন করে করতে হবে। আমরা ডিজাইন করবো, তারপর ঠিকাদার নিয়োগ করবো। এতে কাজ শুরু করতে প্রায় ৩ বছর লেগে যাবে। গত মাসে বুয়েটের ৩ সদস্যের বিশেষজ্ঞ টিমের সদস্য কালুরঘাট সেতু সরজমিন পরির্দশন করেছেন। তারা শহর থেকে পায়ে হেঁটে বোয়ালখালী পর্যন্ত পুরো সেতু প্রত্যক্ষ করেন। এরপর নৌকায় করে নদী থেকে সেতুর নিচের অংশও প্রত্যক্ষ করেন। বুয়েট বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী জানুয়ারির মধ্যেই কালুরঘাট সেতুর সংস্কার কাজ শুরু হবে। সেতু যারা ব্যবহার করেন তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে।