বাংলারজমিন
বিরিয়ানির প্যাকেটে হেরোইন
মামা-মামিকে ফাঁসাতে গিয়ে ভাগ্নে ধরা
স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী থেকে
২৬ নভেম্বর ২০২১, শুক্রবার, ৯:১৭ অপরাহ্ন
রাজশাহীতে বিরিয়ানির প্যাকেটে হেরোইন রেখে মামা-মামিকে ফাঁসাতে গিয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়েছেন ভাগ্নে মো. বাঁধন হোসেন সৌরভ (১৯)। গত বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে নগরীর হড়গ্রাম কোর্ট স্টেশন এলাকা থেকে তাকে আটক করে পুলিশ। আটক সৌরভ নগরীর লক্ষ্মীপুর ভাটাপাড়া এলাকার আরিফুল ইসলাম ইমনের ছেলে। আর হয়রানির শিকার তার মামা মো. বাবু (৩১) ও তার স্ত্রী লাইজু বেগম (২১) নগরীর হড়গ্রাম এলাকায় বসবাস করেন।
পুলিশ জানায়, বাবুর প্রথম স্ত্রী থাকার পরও লাইজু বেগম নামে আরেক নারীকে বিয়ে করায় রাগ হয় সৌরভের। মামাকে তিনি চাপ দেন লাইজুকে ছেড়ে দেয়ার জন্য। কিন্তু ভাগ্নের কথায় মামা কর্ণপাত না করায় ফাঁসানোর পরিকল্পনা করেন সৌরভ। হড়গ্রাম কোর্ট স্টেশন এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা তার মামা-মামির হাতে ধরিয়ে দেন একটি বিরিয়ানির প্যাকেট। ওই প্যাকেটে ছিল ১০ গ্রাম হেরোইন। কিছুক্ষণ পর সৌরভ আসবেন বলে কৌশলে সটকে পড়ে খবর দেন পুলিশকে। পরে পুলিশ এসে বিরিয়ানির প্যাকেটে হেরোইনসহ তার মামা-মামিকে আটক করলে তারা খুলে বলেন এসব ঘটনা।
এ বিষয়ে আরএমপির কাশিয়াডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এবিএম মাসুদ পারভেজ বলেন, সিসিটিভির ফুটেজ দেখে ও সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সহায়তায় সত্যতা মিলেছে এ ঘটনার। ফলে তাদের ছেড়ে দিয়ে মূল আসামি সৌরভকে আটক করা হয়। তার বিরুদ্ধে পূর্বে মাদকদ্রব্য, নারী-শিশু নির্যাতন ও সামাজিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে ৩টি মামলা রয়েছে। পরে মাদকদ্রব্য রাখা ও পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা মামলায় অন্যকে ফাঁসানোর চেষ্টার দায়ে আরও একটি মামলা করা হয়।
পুলিশ জানায়, বাবুর প্রথম স্ত্রী থাকার পরও লাইজু বেগম নামে আরেক নারীকে বিয়ে করায় রাগ হয় সৌরভের। মামাকে তিনি চাপ দেন লাইজুকে ছেড়ে দেয়ার জন্য। কিন্তু ভাগ্নের কথায় মামা কর্ণপাত না করায় ফাঁসানোর পরিকল্পনা করেন সৌরভ। হড়গ্রাম কোর্ট স্টেশন এলাকায় দাঁড়িয়ে থাকা তার মামা-মামির হাতে ধরিয়ে দেন একটি বিরিয়ানির প্যাকেট। ওই প্যাকেটে ছিল ১০ গ্রাম হেরোইন। কিছুক্ষণ পর সৌরভ আসবেন বলে কৌশলে সটকে পড়ে খবর দেন পুলিশকে। পরে পুলিশ এসে বিরিয়ানির প্যাকেটে হেরোইনসহ তার মামা-মামিকে আটক করলে তারা খুলে বলেন এসব ঘটনা।
এ বিষয়ে আরএমপির কাশিয়াডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এবিএম মাসুদ পারভেজ বলেন, সিসিটিভির ফুটেজ দেখে ও সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সহায়তায় সত্যতা মিলেছে এ ঘটনার। ফলে তাদের ছেড়ে দিয়ে মূল আসামি সৌরভকে আটক করা হয়। তার বিরুদ্ধে পূর্বে মাদকদ্রব্য, নারী-শিশু নির্যাতন ও সামাজিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে ৩টি মামলা রয়েছে। পরে মাদকদ্রব্য রাখা ও পরিকল্পিতভাবে মিথ্যা মামলায় অন্যকে ফাঁসানোর চেষ্টার দায়ে আরও একটি মামলা করা হয়।