অনলাইন
কুমিল্লায় কাউন্সিলর হত্যার মামলায় মাসুম গ্রেফতার
স্টাফ রিপোর্টার, কুমিল্লা থেকে
২৫ নভেম্বর ২০২১, বৃহস্পতিবার, ২:৩৭ অপরাহ্ন
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্যানেল মেয়র সৈয়দ মোঃ সোহেলকে নিজ কার্যালয়ে ঢুকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় আরও এক আসামীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার নাম মাসুম। মামলার এজাহারভুক্ত ৯ নম্বর আসামি সে। মাসুম নগরীর সংরাইশ এলাকার মঞ্জিল মিয়ার ছেলে।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় কুমিল্লার চান্দিনা থেকে পুলিশ মাসুমকে গ্রেফতার করে। এর আগে বুধবার কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এজাহারভুক্ত ৪ নম্বর আসামি সুমন নামে একজনকে গ্রেফতার করে র্যাব। সুমন শহরের সুজানগর পূর্ব পাড়া বৌবাজার এলাকার মৃত কানু মিয়ার ছেলে।
মাসুমের গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোহান সরকার জানান, কাউন্সিলর সোহেলসহ জোড়া খুনের মামলায় এজাহারভুক্ত ৯ নম্বর আসামি মাসুমকে জেলার চান্দিনা উপজেলা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার দিবাগত রাতে নিহত কাউন্সিলর সোহেলের ছোট ভাই সৈয়দ মো. রুমন বাদী হয়ে শাহ আলমকে প্রধান আসামি করে এজহার নামীয় ১১ জনকে আসামি করা হয়।
উল্লেখ্য, গত সোমবার নগরীর পাথরিয়াপাড়ায় ১৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র সৈয়দ মোঃ সোহেলের কার্যালয়ে বৃষ্টির মতো গুলি করে সন্ত্রাসীরা। এসময় সন্ত্রাসীদের গুলিতে কাউন্সিলর সোহেল ও হরিপদ সাহা নিহত হয়। গুলিবিদ্ধ হয় আরো ৬জন।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১টায় কুমিল্লার চান্দিনা থেকে পুলিশ মাসুমকে গ্রেফতার করে। এর আগে বুধবার কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এজাহারভুক্ত ৪ নম্বর আসামি সুমন নামে একজনকে গ্রেফতার করে র্যাব। সুমন শহরের সুজানগর পূর্ব পাড়া বৌবাজার এলাকার মৃত কানু মিয়ার ছেলে।
মাসুমের গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করে কুমিল্লার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সোহান সরকার জানান, কাউন্সিলর সোহেলসহ জোড়া খুনের মামলায় এজাহারভুক্ত ৯ নম্বর আসামি মাসুমকে জেলার চান্দিনা উপজেলা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এর আগে মঙ্গলবার দিবাগত রাতে নিহত কাউন্সিলর সোহেলের ছোট ভাই সৈয়দ মো. রুমন বাদী হয়ে শাহ আলমকে প্রধান আসামি করে এজহার নামীয় ১১ জনকে আসামি করা হয়।
উল্লেখ্য, গত সোমবার নগরীর পাথরিয়াপাড়ায় ১৭ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র সৈয়দ মোঃ সোহেলের কার্যালয়ে বৃষ্টির মতো গুলি করে সন্ত্রাসীরা। এসময় সন্ত্রাসীদের গুলিতে কাউন্সিলর সোহেল ও হরিপদ সাহা নিহত হয়। গুলিবিদ্ধ হয় আরো ৬জন।